এবার ১৪ বছরের অপেক্ষা শেষ করার হাতছানি। অথচ শুরুটা হলো হতাশায়। বঙ্গবন্ধু সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের আজকের ম্যাচে প্রথমে গোল করে এগিয়ে গেলো ভুটান। কিন্তু এরপরই যেন জেগে উঠলো বাংলাদেশ। শুরুটা করলেন মোরসালিন, বক্সের বাইরে থেকে দুর্দান্ত এক গোলে। এরপর আরও দুই গোল দিয়ে সাফের সেমিতে এক পা দিয়ে রেখেছে হাভিয়ের ক্যাবরেরা শিষ্যরা।
জামালদের শুরুটা ছিল দুঃস্বপ্নের। ম্যাচের ১২ মিনিটে গোল হজম করে বসে তারা। নামগিলের গোলে ভুটান শুরুতে এগিয়ে গেলেও বাংলাদেশ মোরসালিনের গোলে সমতা ফেরায় ২২ মিনিটে। ৩০ মিনিটে ভুটানের আত্মঘাতী গোলে বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে। তৃতীয় গোলটিও পেয়ে যায় ৩৬ মিনিটে। বাংলাদেশ এগিয়ে ৩-১ ব্যবধানে।
ম্যাচের শুরুতে আক্রমণে গিয়ে গোলের সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় মিনিটে শেখ মোরসালিনের কাটব্যাক থেকে সোহেল রানা জোরালো শট নিয়েছিলেন। কিন্তু গোলকিপার গেইলশেন জাংপো জায়গায় দাঁড়িয়ে এক ড্রপে সেটি তালুবন্দি করলে হতাশ হতে হয় তাদের। ৯ মিনিটে ভুটানও আক্রমণে গিয়েছিল। কিন্তু ডি বক্সের প্রান্ত থেকে শেরুব দর্জির জোরালো শট শুয়ে পড়ে তালুবন্দি করেছেন গোলকিপার জিকো।
তার পর ১২ মিনিটে ভুটানের এগিয়ে যাওয়া। বক্সের বাইরে থেকে তপু বর্মণকে কাটিয়ে তিশেল থ্রিম নামগিল জোরালো শটে জিকোকে পরাস্ত করেছেন। ১৮ মিনিটে দ্বিতীয় গোলও পেতে পারতো ভুটান। নিমা ওয়াংদি দু’জনকে কাটিয়ে বক্সের বাইরে থেকে জোরালো শট নিলেও সেটি ক্রসবারে লেগে প্রতিহত হয়েছে।
বাংলাদেশ সমতা ফেরায় ২২ মিনিটে। আগের ম্যাচের তৃতীয় গোলদাতা শেখ মোরসালিন দারণ এক শটে দলকে ম্যাচে ফিরিয়েছেন। রাকিবের পাসে বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া মোরসালিন বাঁ পায়ের বুলেট গতির শট মুহূর্তেই ভুটানের জাল কাঁপিয়েছে। আক্রমণে যাওয়া বাংলাদেশ এগিয়ে যায় ৩০ মিনিটেই। এই গোলটিরও নেপথ্যেও ছিলেন মোসরাসিল।
মোরসালিনের ক্রসে রাকিবের রিসিভ করার পর ভুটানের মান্থশো জিগমের শরীরে লেগে জড়িয়ে যায় জালে। ৩৬ মিনিটে রাকিবের দুর্দান্ত গোলে ব্যবধান বাড়ে আরও। একক প্রচেষ্টায় বক্সে ঢুকে প্রায় বাইলাইনের কাছাকাছি থেকে শট নিয়েছিলেন তিনি। পরে তা বাম প্রান্তের পোস্টের ভেতরে লেগে জড়িয়ে যায় জালে।
জামালদের শুরুটা ছিল দুঃস্বপ্নের। ম্যাচের ১২ মিনিটে গোল হজম করে বসে তারা। নামগিলের গোলে ভুটান শুরুতে এগিয়ে গেলেও বাংলাদেশ মোরসালিনের গোলে সমতা ফেরায় ২২ মিনিটে। ৩০ মিনিটে ভুটানের আত্মঘাতী গোলে বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে। তৃতীয় গোলটিও পেয়ে যায় ৩৬ মিনিটে। বাংলাদেশ এগিয়ে ৩-১ ব্যবধানে।
ম্যাচের শুরুতে আক্রমণে গিয়ে গোলের সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় মিনিটে শেখ মোরসালিনের কাটব্যাক থেকে সোহেল রানা জোরালো শট নিয়েছিলেন। কিন্তু গোলকিপার গেইলশেন জাংপো জায়গায় দাঁড়িয়ে এক ড্রপে সেটি তালুবন্দি করলে হতাশ হতে হয় তাদের। ৯ মিনিটে ভুটানও আক্রমণে গিয়েছিল। কিন্তু ডি বক্সের প্রান্ত থেকে শেরুব দর্জির জোরালো শট শুয়ে পড়ে তালুবন্দি করেছেন গোলকিপার জিকো।
তার পর ১২ মিনিটে ভুটানের এগিয়ে যাওয়া। বক্সের বাইরে থেকে তপু বর্মণকে কাটিয়ে তিশেল থ্রিম নামগিল জোরালো শটে জিকোকে পরাস্ত করেছেন। ১৮ মিনিটে দ্বিতীয় গোলও পেতে পারতো ভুটান। নিমা ওয়াংদি দু’জনকে কাটিয়ে বক্সের বাইরে থেকে জোরালো শট নিলেও সেটি ক্রসবারে লেগে প্রতিহত হয়েছে।
বাংলাদেশ সমতা ফেরায় ২২ মিনিটে। আগের ম্যাচের তৃতীয় গোলদাতা শেখ মোরসালিন দারণ এক শটে দলকে ম্যাচে ফিরিয়েছেন। রাকিবের পাসে বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া মোরসালিন বাঁ পায়ের বুলেট গতির শট মুহূর্তেই ভুটানের জাল কাঁপিয়েছে। আক্রমণে যাওয়া বাংলাদেশ এগিয়ে যায় ৩০ মিনিটেই। এই গোলটিরও নেপথ্যেও ছিলেন মোসরাসিল।
মোরসালিনের ক্রসে রাকিবের রিসিভ করার পর ভুটানের মান্থশো জিগমের শরীরে লেগে জড়িয়ে যায় জালে। ৩৬ মিনিটে রাকিবের দুর্দান্ত গোলে ব্যবধান বাড়ে আরও। একক প্রচেষ্টায় বক্সে ঢুকে প্রায় বাইলাইনের কাছাকাছি থেকে শট নিয়েছিলেন তিনি। পরে তা বাম প্রান্তের পোস্টের ভেতরে লেগে জড়িয়ে যায় জালে।