এবার মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় ও উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় থাকায় দেশের প্রায় সব জায়গায় বৃষ্টিপাত হচ্ছে। আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, এই অবস্থা আরও পাঁচ দিন চলতে পারে। সেই হিসেবে ঈদের দিন সকাল থেকেই বৃষ্টি হবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।
আবহাওয়ার ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে। তবে কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে অতি ভারি বর্ষণ হতে পারে।
আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, বুধবারের মতো বৃহস্পতিবার সকালেও ঢাকায় বৃষ্টিপাত হবে। দুপুরের পর থেকে বৃষ্টি কিছুটা কমতে পারে। তবে সন্ধ্যায় আবার বৃষ্টিপাত বাড়তে পারে।
এদিকে বিভাগভিত্তিক আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলা হয়, ঈদের দিন রাজশাহী বিভাগে বৃষ্টি কম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে বাকি বিভাগগুলোতে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়বে। বুধবার সারাদিন খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগে বৃষ্টিপাত বেশি হবে, যা আগামী ২৪ ঘণ্টা বহাল থাকবে।
ঈদের দিন বৃষ্টির কথা বিবেচনায় রেখে নামাজ আদায় ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার বিষয়ে সজাগ থাকতে পরামর্শ দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়ার অফিস জানিয়েছে, বুধবার সকাল ছয়টার আগে গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীতে ১৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। সারাদেশে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে মাইজদী কোর্টে ২৪ মিলিমিটার, সন্দ্বীপে ৭৩ মিলিমিটার এবং পটুয়াখালীতে ৭১ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড হয়েছে।
আবহাওয়ার ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে। তবে কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে অতি ভারি বর্ষণ হতে পারে।
আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, বুধবারের মতো বৃহস্পতিবার সকালেও ঢাকায় বৃষ্টিপাত হবে। দুপুরের পর থেকে বৃষ্টি কিছুটা কমতে পারে। তবে সন্ধ্যায় আবার বৃষ্টিপাত বাড়তে পারে।
এদিকে বিভাগভিত্তিক আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলা হয়, ঈদের দিন রাজশাহী বিভাগে বৃষ্টি কম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে বাকি বিভাগগুলোতে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়বে। বুধবার সারাদিন খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগে বৃষ্টিপাত বেশি হবে, যা আগামী ২৪ ঘণ্টা বহাল থাকবে।
ঈদের দিন বৃষ্টির কথা বিবেচনায় রেখে নামাজ আদায় ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার বিষয়ে সজাগ থাকতে পরামর্শ দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়ার অফিস জানিয়েছে, বুধবার সকাল ছয়টার আগে গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীতে ১৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। সারাদেশে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে মাইজদী কোর্টে ২৪ মিলিমিটার, সন্দ্বীপে ৭৩ মিলিমিটার এবং পটুয়াখালীতে ৭১ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড হয়েছে।