এবার ছুটি না নিয়ে সৌদি আরব যাওয়ার কারণে মেসিকে ২ সপ্তাহের জন্য নিষিদ্ধ করেছে পিএসজি। এটা এখন প্রায় পুরনো খবর। তবে নতুন খবর হচ্ছে, পিএসজি সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আর্জেন্টাইন সুপার স্টারের সঙ্গে তারা চুক্তি বাড়াবে না। গোলডটকম জানিয়েছে এ খবর। এমনিতেই মেসির সঙ্গে পিএসজির চুক্তির মেয়াদ বাকি রয়েছে চলতি বছর ৩০ জুন পর্যন্ত। এরপর মেসি আর পিএসজির ফুটবলার থাকবেন না। যদিও এতদিন পিএসজি থেকে আশা করা হয়েছিলো, মেসি অন্তত আরও এক বছরের জন্য নতুন চুক্তিতে রাজী হবেন।
এদিকে মেসি নিজে থেকে কিছু না বললেও, এ নিয়ে ভেতরে ভেতরে দর কষাকষি হচ্ছিল। কিন্তু সম্প্রতি ক্লাবের জার্সিতে মেসির বাজে পারফরম্যান্স পিএসজি কর্মকর্তারা ভালোভাবে নিচ্ছিলেন না। মাঠের মধ্যে দর্শকরা পর্যন্ত তাকে ধুয়ো ধ্বনি দিতে পিছপা হচ্ছে না। সব মিলিয়ে মেসি পিএসজিতে থাকবেন কী থাকবেন না তা নিয়ে একটা ধোঁয়াশা অবস্থা বিরাজ করছিলো।
কিন্তু এখন অনুমতি না নিয়ে মেসির সৌদি আরবে যাওয়া এবং পিএসজি কর্তৃক তাকে নিষিদ্ধ করার পর ফরাসী ক্লাবটিতে যে মেসি আর থাকছেন না, সেটা প্রায় নিশ্চিত হয়ে গেলো। এ নিয়ে মেসির পক্ষ থেকে কোনো কিছু জানার আগেই পিএসজি ক্লাবের পক্ষ থেকে ইঙ্গিত পাওয়া গেলো, তারা নিজেরাও আর চায় না মেসির সঙ্গে চুক্তি বাড়াতে।
এদিকে মেসি মূলত সৌদি আরবের পর্যটনের শুভেচ্ছাদূত। সে হিসেবেই দেশটির পর্যটনের সম্প্রচারেই সৌদি সফর করতে গেছেন তিনি পরিবারের সদস্যদের নিয়ে। যদিও এ বিষয়ে তার ক্লাব পিএসজির কোনো অনুমোদন ছিল না। সে কারণে ক্লাবের পক্ষ থেকে ২ সপ্তাহের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এরপরই ফ্রান্সের বিখ্যাত পত্রিকা এল ইকুইপে প্রকাশ করেছে, শুধু নিষেধাজ্ঞা নয়, আরও বড় পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে প্যারিসের ক্লাবটি।
তাদের বরাত দিয়েই গোলডটকম জানিয়েছে, মেসির সঙ্গে আর চুক্তি নবায়ন করবে না পিএসজি। কয়েকদিন আগেই পিএসজির এক সিনিয়র কর্মকর্তা দাবি করেছেন যে, মেসিকে আরও এক বছর প্যারিসে রাখার জন্য কথাবার্তা চলছে। দুই পক্ষের মধ্যে সমঝোতা হলে চুক্তি আরও এক বছর বাড়তে পারে। কিন্তু সে সম্ভাবনা এখন পুরোপুরি শেষ হয়ে গেছে।
এদিকে ২ সপ্তাহের নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ার পর চলতি মৌসুমে মেসির সামনে বাকি থাকবে মাত্র তিনটি ম্যাচ। এরই মধ্যে বার্সেলোনা যে মেসিকে পাওয়ার ব্যাপারে জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছিলো, সেখানে কোনো অগ্রগতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অর্থনৈতিক নানা বাবা-বিপত্তির পরও বার্সেলোনা যে কোনো মূল্যে চায় এখন মেসিকে ফিরিয়ে নিতে। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের এমএলএস ক্লাব ইন্টার মিয়ামি এবং সৌদি আরবের আল হিলালও চায় মেসিকে দিলে নিতে। শেষ পর্যন্ত কোথায় যাবেন মেসি?
এদিকে মেসি নিজে থেকে কিছু না বললেও, এ নিয়ে ভেতরে ভেতরে দর কষাকষি হচ্ছিল। কিন্তু সম্প্রতি ক্লাবের জার্সিতে মেসির বাজে পারফরম্যান্স পিএসজি কর্মকর্তারা ভালোভাবে নিচ্ছিলেন না। মাঠের মধ্যে দর্শকরা পর্যন্ত তাকে ধুয়ো ধ্বনি দিতে পিছপা হচ্ছে না। সব মিলিয়ে মেসি পিএসজিতে থাকবেন কী থাকবেন না তা নিয়ে একটা ধোঁয়াশা অবস্থা বিরাজ করছিলো।
কিন্তু এখন অনুমতি না নিয়ে মেসির সৌদি আরবে যাওয়া এবং পিএসজি কর্তৃক তাকে নিষিদ্ধ করার পর ফরাসী ক্লাবটিতে যে মেসি আর থাকছেন না, সেটা প্রায় নিশ্চিত হয়ে গেলো। এ নিয়ে মেসির পক্ষ থেকে কোনো কিছু জানার আগেই পিএসজি ক্লাবের পক্ষ থেকে ইঙ্গিত পাওয়া গেলো, তারা নিজেরাও আর চায় না মেসির সঙ্গে চুক্তি বাড়াতে।
এদিকে মেসি মূলত সৌদি আরবের পর্যটনের শুভেচ্ছাদূত। সে হিসেবেই দেশটির পর্যটনের সম্প্রচারেই সৌদি সফর করতে গেছেন তিনি পরিবারের সদস্যদের নিয়ে। যদিও এ বিষয়ে তার ক্লাব পিএসজির কোনো অনুমোদন ছিল না। সে কারণে ক্লাবের পক্ষ থেকে ২ সপ্তাহের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এরপরই ফ্রান্সের বিখ্যাত পত্রিকা এল ইকুইপে প্রকাশ করেছে, শুধু নিষেধাজ্ঞা নয়, আরও বড় পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে প্যারিসের ক্লাবটি।
তাদের বরাত দিয়েই গোলডটকম জানিয়েছে, মেসির সঙ্গে আর চুক্তি নবায়ন করবে না পিএসজি। কয়েকদিন আগেই পিএসজির এক সিনিয়র কর্মকর্তা দাবি করেছেন যে, মেসিকে আরও এক বছর প্যারিসে রাখার জন্য কথাবার্তা চলছে। দুই পক্ষের মধ্যে সমঝোতা হলে চুক্তি আরও এক বছর বাড়তে পারে। কিন্তু সে সম্ভাবনা এখন পুরোপুরি শেষ হয়ে গেছে।
এদিকে ২ সপ্তাহের নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ার পর চলতি মৌসুমে মেসির সামনে বাকি থাকবে মাত্র তিনটি ম্যাচ। এরই মধ্যে বার্সেলোনা যে মেসিকে পাওয়ার ব্যাপারে জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছিলো, সেখানে কোনো অগ্রগতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অর্থনৈতিক নানা বাবা-বিপত্তির পরও বার্সেলোনা যে কোনো মূল্যে চায় এখন মেসিকে ফিরিয়ে নিতে। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের এমএলএস ক্লাব ইন্টার মিয়ামি এবং সৌদি আরবের আল হিলালও চায় মেসিকে দিলে নিতে। শেষ পর্যন্ত কোথায় যাবেন মেসি?