এবার ত্রাণ সহায়তা নিয়ে কাজ করা বাংলাদেশি একটি দাতব্য সংস্থাকে ১৫০ ডলার দান করতে গিয়ে ভুলে ১৫০০ ডলার দান করে ফেলেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার এক ব্যক্তি। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৫ হাজার টাকা দান করতে গিয়ে ভুলে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকারও বেশি দান করে ফেলেন ওই ব্যক্তি। ৩২ বছর বয়সী ওই ব্যক্তির নাম মাইকেল।
জানা যায়, মাইকেল প্রায়ই সেবামূলক কাজে অর্থ দান করেন। বাংলাদেশি দাতব্য সংস্থাকে ভুল করে বেশি অর্থ দান করা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোস্ট দেন তিনি। কিভাবে ১৫০ এর পরিবর্তে ১৫০০ ডলার দান করেন সেটিও তিনি তুলে ধরেন তার সেই পোস্টে। জো নামের এক যাজকের সঙ্গে স্যানফ্রান্সিসকো শহরে বন্ধুত্ব হয় মাইকেলের।
জো তাকে ‘গোফান্ডমি’ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বাংলাদেশি একটি দাতব্য সংস্থায় কিছু অর্থ দান করার প্রস্তাব দেন। সেই প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে ভুল করে ১৫০ ডলার দান করতে গিয়ে ১৫০০ ডলার দান করে বসেন মাইকেল। ব্যাপারটি সঙ্গে সঙ্গে বুঝতে পারেননি মাইকেল নিজেও। কিছুক্ষণ পর মোবাইলে বার্তা আসলে ব্যাপারটি নজরে পড়ে তার।
‘গোফান্ডমি’ ওয়েবসাইটের হেল্পলাইনে কল করে পুরো বিষয়টি জানান মাইকেল। একই সঙ্গে জানতে চান ভুল করে দেওয়া অর্থ ফেরত পাওয়ার উপায় আছে কি না। হটলাইন থেকে জানানো হয়-তিন থেকে সাত দিনের মধ্যে পুরো অর্থ আবারও ফেরত পাবেন তিনি। একই সঙ্গে ওই ওয়েবসাইটের হেল্পলাইন থেকে জানানো হয়, যে পরিমাণ অর্থ পাঠানো হয়েছে সেটির পরিমাণ ওই দাতব্য সংস্থা দেখতে পারবে।
এটি শুনে কিছুটা বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েন মাইকেল। পরদিন সকালে ঘুম থেকে জেগে দেখেন ফেসবুকে ৪০টি নোটিফিকেশন। বড় অঙ্কের সহযোগিতা পেয়ে বাংলাদেশি ওই সংস্থাটির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা তাকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানানো শুরু করে। এমন অবস্থায় ভুল করে দানকৃত অর্থ ফেরত নিতে খারাপ লাগে মাইকেলের।
নিজেকে সান্ত্বনা দেন এই ভেবে যে, দান করা অর্থ তুলে নিলে ওই সংস্থাটির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা হয়তো খুব কষ্ট পাবেন। সেবামূলক কাজে হয়তো উৎসাহ হারবেন। তাই অর্থ ফিরিয়ে না নিয়ে নিজের ক্ষতিকেই মেনে নিলেন মাইকেল। সূত্র : নিউ ইয়র্ক পোস্ট, হিন্দুস্তান টাইমস
জানা যায়, মাইকেল প্রায়ই সেবামূলক কাজে অর্থ দান করেন। বাংলাদেশি দাতব্য সংস্থাকে ভুল করে বেশি অর্থ দান করা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোস্ট দেন তিনি। কিভাবে ১৫০ এর পরিবর্তে ১৫০০ ডলার দান করেন সেটিও তিনি তুলে ধরেন তার সেই পোস্টে। জো নামের এক যাজকের সঙ্গে স্যানফ্রান্সিসকো শহরে বন্ধুত্ব হয় মাইকেলের।
জো তাকে ‘গোফান্ডমি’ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বাংলাদেশি একটি দাতব্য সংস্থায় কিছু অর্থ দান করার প্রস্তাব দেন। সেই প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে ভুল করে ১৫০ ডলার দান করতে গিয়ে ১৫০০ ডলার দান করে বসেন মাইকেল। ব্যাপারটি সঙ্গে সঙ্গে বুঝতে পারেননি মাইকেল নিজেও। কিছুক্ষণ পর মোবাইলে বার্তা আসলে ব্যাপারটি নজরে পড়ে তার।
‘গোফান্ডমি’ ওয়েবসাইটের হেল্পলাইনে কল করে পুরো বিষয়টি জানান মাইকেল। একই সঙ্গে জানতে চান ভুল করে দেওয়া অর্থ ফেরত পাওয়ার উপায় আছে কি না। হটলাইন থেকে জানানো হয়-তিন থেকে সাত দিনের মধ্যে পুরো অর্থ আবারও ফেরত পাবেন তিনি। একই সঙ্গে ওই ওয়েবসাইটের হেল্পলাইন থেকে জানানো হয়, যে পরিমাণ অর্থ পাঠানো হয়েছে সেটির পরিমাণ ওই দাতব্য সংস্থা দেখতে পারবে।
এটি শুনে কিছুটা বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েন মাইকেল। পরদিন সকালে ঘুম থেকে জেগে দেখেন ফেসবুকে ৪০টি নোটিফিকেশন। বড় অঙ্কের সহযোগিতা পেয়ে বাংলাদেশি ওই সংস্থাটির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা তাকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানানো শুরু করে। এমন অবস্থায় ভুল করে দানকৃত অর্থ ফেরত নিতে খারাপ লাগে মাইকেলের।
নিজেকে সান্ত্বনা দেন এই ভেবে যে, দান করা অর্থ তুলে নিলে ওই সংস্থাটির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা হয়তো খুব কষ্ট পাবেন। সেবামূলক কাজে হয়তো উৎসাহ হারবেন। তাই অর্থ ফিরিয়ে না নিয়ে নিজের ক্ষতিকেই মেনে নিলেন মাইকেল। সূত্র : নিউ ইয়র্ক পোস্ট, হিন্দুস্তান টাইমস