চোখে দেখতে পান না হাফেজ মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। এরপরও তিনি শত শত কোরআনে হাফেজের কারিগর, পরিচালনা করছেন একটি মাদরাসা। মহৎ এই মানুষটির সারা জীবনের ইচ্ছা, একবার হলেও মক্কা-মদিনা সফরে যাবেন। এবার তার সেই স্বপ্নপূরণ করলেন বাংলাদেশ ক্রিকেটের অন্যতম সেরা তারকা মুশফিকুর রহিম।
এদিকে ইচ্ছেশক্তির জোরেই শারীরিক প্রতিবন্ধকতা জয় করেছেন হাফেজ মিজানুর রহমান। চোখে দেখতে না পারলেও মাদরাসার অন্য শিক্ষার্থীদের সহায়তায় শুনে শুনে হয়েছেন কোরআনের হাফেজ। এরপর বৈদ্যারগাঁও নূরানী ইসলামিয়া হাফিজিয়া মাদরাসায় প্রায় ৮০ জন এতিম শিশুর দায়িত্ব নিয়ে তাদের আলোকিত করছেন কোরআনের আলোয়।
সামাজিক মাধ্যমের একটি ভিডিও হাফেজ মিজানুর রহমানের এমন মহৎ উদ্যোগ প্রথমে নজরে আসে মুশফিকের। পরে তিনি বিষয়টি মুঠোফোনভিত্তিক সেবাদানকারী আর্থিক প্রতিষ্ঠান নগদের এমডি তানভীর এ মিশুককে জানান। পরে তিনি হাফেজ মিজানুর রহমানের অপূরণীয় স্বপ্নকে পূর্ণতা দিতে এগিয়ে আসেন।
এরই ধারাবাহিকতায় মুশফিকের উপস্থিতিতে হাফেজ মিজানুর রহমানের হাতে মক্কা-মদিনা সফরে যাওয়ার জন্য আর্থিক সহায়তা তুলে দেওয়া হয়। এমন উপহার পেয়ে খুশি হাফেজ মিজানুর রহমান। সামনেই ভারতের মাটিতে ওয়ানডে বিশ্বকাপ। এই বিশ্বকাপে যাতে বাংলাদেশের স্বপ্নের বিশ্বকাপ ট্রফি নিয়ে দেশে ফিরতে পারে। মুশফিকের মাথায় হাত রেখে সেই দোয়াই করেন হাফেজ মিজানুর রহমান।
এদিকে ইচ্ছেশক্তির জোরেই শারীরিক প্রতিবন্ধকতা জয় করেছেন হাফেজ মিজানুর রহমান। চোখে দেখতে না পারলেও মাদরাসার অন্য শিক্ষার্থীদের সহায়তায় শুনে শুনে হয়েছেন কোরআনের হাফেজ। এরপর বৈদ্যারগাঁও নূরানী ইসলামিয়া হাফিজিয়া মাদরাসায় প্রায় ৮০ জন এতিম শিশুর দায়িত্ব নিয়ে তাদের আলোকিত করছেন কোরআনের আলোয়।
সামাজিক মাধ্যমের একটি ভিডিও হাফেজ মিজানুর রহমানের এমন মহৎ উদ্যোগ প্রথমে নজরে আসে মুশফিকের। পরে তিনি বিষয়টি মুঠোফোনভিত্তিক সেবাদানকারী আর্থিক প্রতিষ্ঠান নগদের এমডি তানভীর এ মিশুককে জানান। পরে তিনি হাফেজ মিজানুর রহমানের অপূরণীয় স্বপ্নকে পূর্ণতা দিতে এগিয়ে আসেন।
এরই ধারাবাহিকতায় মুশফিকের উপস্থিতিতে হাফেজ মিজানুর রহমানের হাতে মক্কা-মদিনা সফরে যাওয়ার জন্য আর্থিক সহায়তা তুলে দেওয়া হয়। এমন উপহার পেয়ে খুশি হাফেজ মিজানুর রহমান। সামনেই ভারতের মাটিতে ওয়ানডে বিশ্বকাপ। এই বিশ্বকাপে যাতে বাংলাদেশের স্বপ্নের বিশ্বকাপ ট্রফি নিয়ে দেশে ফিরতে পারে। মুশফিকের মাথায় হাত রেখে সেই দোয়াই করেন হাফেজ মিজানুর রহমান।