সাম্প্রতি বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন নিয়ে কম আলোচনা-সমালোচনা হয়নি। একদিকে বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের বিতর্কিত সব মন্তব্য, অন্যদিকে বাফুফে সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগের দুর্নীতিতে ফুটে উঠেছে বাংলাদেশ ফুটবলের কঠিন বাস্তবতা।
এদিকে একের পর এক বিতর্কের জন্ম দেওয়া বাফুফের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে এবার দুদকে আবেদন করলেন ব্যারিস্টার সুমন। আজ বুধবার ৩ মে সকালে দুদক কার্যালয়ে আবেদন করতে যান ব্যারিস্টার সুমন ও তার সহযোগীরা।
ব্যারিস্টার সুমন বলেন, ‘১৮ কোটি মানুষ যদি বাংলাদেশে থাকে, তাহলে ১৮ কোটিই ফুটবল ফেডারেশনের এসব দুর্নীতির বিষয়ে জানে। এখন আন্তর্জাতিকভাবেও সবাই জানে যে ফুটবলেও এমন দুর্নীতি হয় বাংলাদেশে। সোহাগের ইস্যুতে যে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, তারা কাজ শুরুর আগেই দুজন পদত্যাগ করেছেন। তাহলে আপনারা বুঝেন কী তদন্ত হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সাংবাদিকদের বাবা-মাকে নিয়ে যা বলেছেন সালাউদ্দিন, তা নিয়ে আমি কিছু বলতে চাই না। তবে এটাই বলব যে, পুলিশ যেমন মাদক শনাক্তে ডোপ টেস্টের ব্যবহার করে, তেমন ফুটবল ফেডারেশনে ডোপ টেস্টের ব্যবস্থা করে সালাউদ্দিনদের ডোপ টেস্ট করানো উচিত।’
এর আগেও নানা সময় ফুটবলের বিভিন্ন দুর্নীতি নিয়ে গণমাধ্যমের পাশাপাশি নিজের সোশ্যাল প্লাটফর্মগুলোতে বাফুফেকে রীতিমত ধুয়ে দিয়েছেন ব্যারিস্টার সুমন।
এদিকে একের পর এক বিতর্কের জন্ম দেওয়া বাফুফের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে এবার দুদকে আবেদন করলেন ব্যারিস্টার সুমন। আজ বুধবার ৩ মে সকালে দুদক কার্যালয়ে আবেদন করতে যান ব্যারিস্টার সুমন ও তার সহযোগীরা।
ব্যারিস্টার সুমন বলেন, ‘১৮ কোটি মানুষ যদি বাংলাদেশে থাকে, তাহলে ১৮ কোটিই ফুটবল ফেডারেশনের এসব দুর্নীতির বিষয়ে জানে। এখন আন্তর্জাতিকভাবেও সবাই জানে যে ফুটবলেও এমন দুর্নীতি হয় বাংলাদেশে। সোহাগের ইস্যুতে যে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, তারা কাজ শুরুর আগেই দুজন পদত্যাগ করেছেন। তাহলে আপনারা বুঝেন কী তদন্ত হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সাংবাদিকদের বাবা-মাকে নিয়ে যা বলেছেন সালাউদ্দিন, তা নিয়ে আমি কিছু বলতে চাই না। তবে এটাই বলব যে, পুলিশ যেমন মাদক শনাক্তে ডোপ টেস্টের ব্যবহার করে, তেমন ফুটবল ফেডারেশনে ডোপ টেস্টের ব্যবস্থা করে সালাউদ্দিনদের ডোপ টেস্ট করানো উচিত।’
এর আগেও নানা সময় ফুটবলের বিভিন্ন দুর্নীতি নিয়ে গণমাধ্যমের পাশাপাশি নিজের সোশ্যাল প্লাটফর্মগুলোতে বাফুফেকে রীতিমত ধুয়ে দিয়েছেন ব্যারিস্টার সুমন।