এবার চলতি জুন মাসে একটি টেস্ট খেলতে বাংলাদেশ সফরে আসে আফগানিস্তান। আগামী জুলাই মাসে আবারও বাংলাদেশে আসবে তারা। ওই সফরে তিনটি করে ওডিআই ও টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে দুই দল। চলতি মাসে অনুষ্ঠিত হওয়া একমাত্র টেস্ট ম্যাচে সফরকারীদের রেকর্ড রান ব্যবধানে হারায় টাইগাররা।
এদিকে বিশ্বকাপ ও এশিয়া কাপের আগে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজটি বাংলাদেশ দলের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ভারতে অনুষ্ঠিতব্য ওয়ানডে বিশ্বকাপের কারণে এবারের এশিয়া কাপও ৫০ ওভারের ফরম্যাটে হবে। তাই দুই টুর্নামেন্টের আগে নিজেদের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি সেরে নিতে সিরিজটে বেশ গুরুত্ব বহন করছে।
এছাড়াও এই ওয়ানডে সিরিজটি বাংলাদেশের ক্রিকেট সমর্থকদের মাঝে একটি উত্তেজনা তৈরি করছে। কারণ আফগানিস্তানকে ওডিআইতে হোয়াইটওয়াশ করতে পারলে অর্থাৎ ৩-০ ব্যবধানে জিতলে আইসিসি ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে সেরা পাঁচে ঢুকে যাবে বাংলাদেশ দল। টাইগাররা এর আগে গত বছর মার্চে ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে ছয় নম্বরে উঠেছিল।
সেটিই এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ দলের টেবিলে সেরা অবস্থান। তবে এবার সুযোগ থাকছে ইতিহাস গড়ার। প্রথমবারের মতো ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে পাঁচে ওঠার হাতছানি সাকিব-তামিমদের সামনে। বাংলাদেশ দল ওয়ানডেতে বর্তমানে ৯৮ পয়েন্ট নিয়ে র্যাঙ্কিংয়ে সাত নম্বরে রেয়েছ। তাদের ঠিক ওপরে দক্ষিণ আফ্রিকা আর ইংল্যান্ড।
দুই দলেরই রেটিং পয়েন্ট ১০১। তবে ভগ্নাংশ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে ইংল্যান্ড পাঁচ আর দক্ষিণ আফ্রিকা ছয় নম্বরে। বাংলাদেশ আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩-০ ব্যবধানে জিতলে তাদের রেটিং পয়েন্ট হবে ১০১। ভগ্নাংশ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে তখন পাঁচ নম্বরে উঠে যাবে টাইগাররা। ইংল্যান্ড ছয় আর দক্ষিণ আফ্রিকা নেমে যাবে সাতে।
এছাড়া স্বাগতিকরা যদি ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতে, রেটিং-র্যাঙ্কিং কোনোটাই পরিবর্তন হবে না। তবে ২-১ ব্যবধানে আফগানিস্তান সিরিজ জিতলে, ৩ রেটিং পয়েন্ট হারাবে বাংলাদেশ। যদিও অবস্থানের পরিবর্তন হবে না, সাতেই থাকবে। কিন্তু বিপদ আছে তিন ম্যাচেই হারলে। তাহলে আফগানিস্তান ৩ রেটিং পয়েন্ট এগিয়ে র্যাংকিংয়ে সাতে উঠে যাবে, বাংলাদেশ নেমে যাবে আটে।
এদিকে বিশ্বকাপ ও এশিয়া কাপের আগে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজটি বাংলাদেশ দলের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ভারতে অনুষ্ঠিতব্য ওয়ানডে বিশ্বকাপের কারণে এবারের এশিয়া কাপও ৫০ ওভারের ফরম্যাটে হবে। তাই দুই টুর্নামেন্টের আগে নিজেদের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি সেরে নিতে সিরিজটে বেশ গুরুত্ব বহন করছে।
এছাড়াও এই ওয়ানডে সিরিজটি বাংলাদেশের ক্রিকেট সমর্থকদের মাঝে একটি উত্তেজনা তৈরি করছে। কারণ আফগানিস্তানকে ওডিআইতে হোয়াইটওয়াশ করতে পারলে অর্থাৎ ৩-০ ব্যবধানে জিতলে আইসিসি ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে সেরা পাঁচে ঢুকে যাবে বাংলাদেশ দল। টাইগাররা এর আগে গত বছর মার্চে ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে ছয় নম্বরে উঠেছিল।
সেটিই এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ দলের টেবিলে সেরা অবস্থান। তবে এবার সুযোগ থাকছে ইতিহাস গড়ার। প্রথমবারের মতো ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে পাঁচে ওঠার হাতছানি সাকিব-তামিমদের সামনে। বাংলাদেশ দল ওয়ানডেতে বর্তমানে ৯৮ পয়েন্ট নিয়ে র্যাঙ্কিংয়ে সাত নম্বরে রেয়েছ। তাদের ঠিক ওপরে দক্ষিণ আফ্রিকা আর ইংল্যান্ড।
দুই দলেরই রেটিং পয়েন্ট ১০১। তবে ভগ্নাংশ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে ইংল্যান্ড পাঁচ আর দক্ষিণ আফ্রিকা ছয় নম্বরে। বাংলাদেশ আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩-০ ব্যবধানে জিতলে তাদের রেটিং পয়েন্ট হবে ১০১। ভগ্নাংশ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে তখন পাঁচ নম্বরে উঠে যাবে টাইগাররা। ইংল্যান্ড ছয় আর দক্ষিণ আফ্রিকা নেমে যাবে সাতে।
এছাড়া স্বাগতিকরা যদি ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতে, রেটিং-র্যাঙ্কিং কোনোটাই পরিবর্তন হবে না। তবে ২-১ ব্যবধানে আফগানিস্তান সিরিজ জিতলে, ৩ রেটিং পয়েন্ট হারাবে বাংলাদেশ। যদিও অবস্থানের পরিবর্তন হবে না, সাতেই থাকবে। কিন্তু বিপদ আছে তিন ম্যাচেই হারলে। তাহলে আফগানিস্তান ৩ রেটিং পয়েন্ট এগিয়ে র্যাংকিংয়ে সাতে উঠে যাবে, বাংলাদেশ নেমে যাবে আটে।