নাজমুল হাসান নিরব, ফরিদপুর প্রতিনিধি: ফরিদপুরের সালথা উপজেলায় পুলিশ সেজে ছিনতাইয়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ছিনতাই কারিরা প্রায় ৮/১০ জনের মোবাইল, নগদ টাকা ছিনতাই করে নিয়ে গেছে। শনিবার (২৪ জুন) রাত ১০টার দিকে উপজেলার মাঝারদিয়া ইউনিয়নের মাঝারদিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
এই বিষয়ে রবিবার(২৫জুন) সালথা থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছে ভুক্তিভূগির নাছিরের স্ত্রী। থানায় অভিযোগের পর তারা নিরাপত্তহীনতায় ভুগছে বলে জানায়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় প্রায় ১০/১২ জন যুবক আড্ডা দিচ্ছিল ও বসে পেলেয়িং কার্ড খেলছিলো। এমন সময় কয়েক দুর্বৃত্ত মাস্ক পরে পুলিশের ভূমিকায় বলে, স্যার গুলি করেন গুলি করেন বলতে বলতে তাদের ধরতে গেলে যুবকরা উঠে দৌড় দেয়। এরপর কয়েক যুবক ধরে ফেলে এবং তাদের কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল হাতিয়ে নেয়। এক যুবকের সাথে টানা হ্যাচরা করলে এক দূর্বৃত্তের মাস্ক খুলে গেলে দৌড় দেয় দুর্বৃত্তরা। পথি মধ্যে এক দুর্বৃত্তকে ধরে ফেলে।
তখন স্থানীয় অনেক লোক জড়ো হয় এবং দূর্বৃত্তকে পার্শ্ববর্তী রইচ এর বাড়িতে নিয়ে যায়। দূর্বৃত্ত রাবু মোল্যা (২৬) সে মাঝারদিয়া পশ্চিমপাড়ার দুলাল মোল্যার পুত্র। এই খবর রাবু মোল্যার এলাকায় পৌছলে স্থানীয় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান হামিদের পুত্র মোঃ ফারুক হোসেনের নেতৃত্বে ৫০/৬০ জন লোক রইচ মোল্যার বাড়িতে থেকে রাবু কে নিয়ে আসে। এসময় দুই পক্ষের মাঝে হট্টগোল শুরু হলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এই বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত রাবু মোল্যার বাড়িতে গেলে তাকে পাওয়া যায় নাই, তার নম্বরে ফোন করলে বন্ধ পাওয়া যায়, তার বোন বলেন, আমার ভাইয়ের মোবাইল গতকাল নিয়ে গেছে। এই বিষয়ে মোঃ ফারুক হোসেন বলেন, পুলিশ সেজে ছিনতাইয়ের বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। থানা থেকে পুলিশ আসার পর আমি ঘটনাস্থলে যাই। উত্তেজনামূলক তেমন কিছুই হয় নাই।
স্থানীয় ইউপি সদস্য নুরআলম মিয়া বলেন, বর্তমান ওসি মহোদয় আসার পর থেকে আমাদের এলাকায় আসার পর থেকে এলাকার আইন শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে। কিন্তু গতকাল যে পুলিশ সেজে দূর্বৃত্তরা মোবাইল ও টাকা ছিনতাই করেছে তা ন্যাক্কারজনক আমি তার নিন্দা জানাই।
এই বিষয়ে সালথা থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই আওলাদ হোসেন জানান,খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সঙ্ঘবদ্ধ জনতাকে ছত্রভঙ্গ করেন এই বিষয়ে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এই বিষয়ে রবিবার(২৫জুন) সালথা থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছে ভুক্তিভূগির নাছিরের স্ত্রী। থানায় অভিযোগের পর তারা নিরাপত্তহীনতায় ভুগছে বলে জানায়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় প্রায় ১০/১২ জন যুবক আড্ডা দিচ্ছিল ও বসে পেলেয়িং কার্ড খেলছিলো। এমন সময় কয়েক দুর্বৃত্ত মাস্ক পরে পুলিশের ভূমিকায় বলে, স্যার গুলি করেন গুলি করেন বলতে বলতে তাদের ধরতে গেলে যুবকরা উঠে দৌড় দেয়। এরপর কয়েক যুবক ধরে ফেলে এবং তাদের কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল হাতিয়ে নেয়। এক যুবকের সাথে টানা হ্যাচরা করলে এক দূর্বৃত্তের মাস্ক খুলে গেলে দৌড় দেয় দুর্বৃত্তরা। পথি মধ্যে এক দুর্বৃত্তকে ধরে ফেলে।
তখন স্থানীয় অনেক লোক জড়ো হয় এবং দূর্বৃত্তকে পার্শ্ববর্তী রইচ এর বাড়িতে নিয়ে যায়। দূর্বৃত্ত রাবু মোল্যা (২৬) সে মাঝারদিয়া পশ্চিমপাড়ার দুলাল মোল্যার পুত্র। এই খবর রাবু মোল্যার এলাকায় পৌছলে স্থানীয় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান হামিদের পুত্র মোঃ ফারুক হোসেনের নেতৃত্বে ৫০/৬০ জন লোক রইচ মোল্যার বাড়িতে থেকে রাবু কে নিয়ে আসে। এসময় দুই পক্ষের মাঝে হট্টগোল শুরু হলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এই বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত রাবু মোল্যার বাড়িতে গেলে তাকে পাওয়া যায় নাই, তার নম্বরে ফোন করলে বন্ধ পাওয়া যায়, তার বোন বলেন, আমার ভাইয়ের মোবাইল গতকাল নিয়ে গেছে। এই বিষয়ে মোঃ ফারুক হোসেন বলেন, পুলিশ সেজে ছিনতাইয়ের বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। থানা থেকে পুলিশ আসার পর আমি ঘটনাস্থলে যাই। উত্তেজনামূলক তেমন কিছুই হয় নাই।
স্থানীয় ইউপি সদস্য নুরআলম মিয়া বলেন, বর্তমান ওসি মহোদয় আসার পর থেকে আমাদের এলাকায় আসার পর থেকে এলাকার আইন শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে। কিন্তু গতকাল যে পুলিশ সেজে দূর্বৃত্তরা মোবাইল ও টাকা ছিনতাই করেছে তা ন্যাক্কারজনক আমি তার নিন্দা জানাই।
এই বিষয়ে সালথা থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই আওলাদ হোসেন জানান,খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সঙ্ঘবদ্ধ জনতাকে ছত্রভঙ্গ করেন এই বিষয়ে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।