আজ সকালে ঈদের কেনাকাটা করতে যাওয়ার সময় কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলায় চাঁদেরহাট নামক এলাকায় ট্রলির ধাক্কায় বাইসাইকেলে থাকা বাবা ও ছেলে নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় ট্রলির ড্রাইভার মোকছেদুলকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ রবিবার ২৫ জুন সকাল ১০টার দিকে উপজেলার চাঁদেরহাট এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই ছেলে মাসুদ রানা (১১) নিহত হয়।
গুরুতর আহত অবস্থায় নিহত মাসুদ রানার বাবা একরামুল হককে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরে বিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারও মৃত্যু হয়। মৃতদের বাড়ি ফুলবাড়ী উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী ধর্মপুর গ্রামে। গ্রেপ্তারকৃত ট্রলির ড্রাইভার নাগেশ্বরী উপজেলার এগারো মাথা গ্রামের হজরত আলীর ছেলে মোকছেদুল।
স্থানীয়রা জানায়, সকাল ১০টার দিকে একরামুল হক ও ছেলে মাসুদ রানা বাইসাইকেলে করে গ্রামের বাড়ি থেকে ফুলবাড়ী উপজেলা শহরে যাচ্ছিলেন। বাবা-ছেলে ফুলবাড়ী-নাগেশ্বরী সড়কের চাঁদের হাট এলাকায় পৌঁছালে একটি ইট বোঝাই ট্রলি তাদের ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই মাসুদ রানার মৃত্যু হয়। আর হাসপাতালে নেওয়ার পর বিকেলে একরামুল হকও মারা যান।
নিহত শিশুর চাচা এরশাদুল হক জানান, ছেলের জন্য ঘড়িসহ আসন্ন ঈদের কেনাকাটার জন্য আমার ভাই একরামুল হক তার ছেলে মাসুদ রানাকে সাথে নিয়ে বাইসাইকেলযোগে বাড়ি থেকে বের হন। কিন্তু তারা লাশ হয়ে আসলেন। এ বিষয়ে ফুলবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফজলুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ট্রলি ও ট্রলির ড্রাইভারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নিহতের বড় ভাই শহিদুল ইসলাম মামলা করেছেন।
গুরুতর আহত অবস্থায় নিহত মাসুদ রানার বাবা একরামুল হককে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরে বিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারও মৃত্যু হয়। মৃতদের বাড়ি ফুলবাড়ী উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী ধর্মপুর গ্রামে। গ্রেপ্তারকৃত ট্রলির ড্রাইভার নাগেশ্বরী উপজেলার এগারো মাথা গ্রামের হজরত আলীর ছেলে মোকছেদুল।
স্থানীয়রা জানায়, সকাল ১০টার দিকে একরামুল হক ও ছেলে মাসুদ রানা বাইসাইকেলে করে গ্রামের বাড়ি থেকে ফুলবাড়ী উপজেলা শহরে যাচ্ছিলেন। বাবা-ছেলে ফুলবাড়ী-নাগেশ্বরী সড়কের চাঁদের হাট এলাকায় পৌঁছালে একটি ইট বোঝাই ট্রলি তাদের ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই মাসুদ রানার মৃত্যু হয়। আর হাসপাতালে নেওয়ার পর বিকেলে একরামুল হকও মারা যান।
নিহত শিশুর চাচা এরশাদুল হক জানান, ছেলের জন্য ঘড়িসহ আসন্ন ঈদের কেনাকাটার জন্য আমার ভাই একরামুল হক তার ছেলে মাসুদ রানাকে সাথে নিয়ে বাইসাইকেলযোগে বাড়ি থেকে বের হন। কিন্তু তারা লাশ হয়ে আসলেন। এ বিষয়ে ফুলবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফজলুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ট্রলি ও ট্রলির ড্রাইভারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নিহতের বড় ভাই শহিদুল ইসলাম মামলা করেছেন।