এবার ওয়েব সিরিজ মাইশেলফ অ্যালেন স্বপনে শায়লা চরিত্রে মিথিলার অভিনয় সবার নজর কেড়েছেন। তিনি সবার কাছে প্রশংসিত হচ্ছেন। গতকাল কলকাতা থেকে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন মিথিলা। মিথিলা বলেন, 'মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন আমার ক্যারিয়ারের জন্য নতুন কিছু। শিহাব শাহীন অন্যরকম একটি গল্প দিয়ে সিরিজটি নির্মাণ করেছেন। এত আনন্দ ও আগ্রহ নিয়ে অভিনয় করেছি, যা মনে থাকবে অনেকদিন।
তিনি বলেন, 'সত্যি বলছি, এই কাজটি করে এতটা সাড়া পাব ভাবিনি। এত ভিন্নভাবে, এত সুন্দরভাবে অসংখ্য মানুষ রিঅ্যাকশন দেবেন তাও ভাবিনি। দারুণ লাগছে, আমি অভিভূত। অ্যালেন স্বপনে অভিনয় করে আমি সন্তুষ্ট।' তিনি আরও বলেন, 'ভালো কাজের সঙ্গে থাকলে আসলেই ভালো লাগে। এটি একটি ভালো কাজ। আমার করা সেরা একটি কাজ। পুরো টিম ভালো ছিল। পুরো টিমের মধ্যে যত্নের ছোঁয়া ছিল। অভিনেতা নাসিরের অনেক ভক্ত আছে। তার সঙ্গে অভিনয় করে ভালো লেগেছে।'
তিনি বলেন, 'শায়লা চরিত্রে অভিনয় করেছি। শায়লা নিয়ে সবাই ভালো কথা বলছেন, প্রশংসা করছেন। এটা অভিনেত্রী হিসেবে অনেক আনন্দের। অনেক দিন পর এমন একটি চরিত্রে অভিনয় করেছি। শায়লা হয়ে ওঠা আমার জন্য চ্যালেঞ্জ ছিল।'
তিনি আরও বলেন, 'পরিচালক শিহাব শাহীনের কাছ থেকে যখন গল্প শুনি, তখন মনে হয়েছিল এটাতো অ্যালেন স্বপনের গল্প। শায়লার কী আছে এখানে? পুরো স্ক্রিপ্ট পড়ার পর দেখি শায়লার অনেক কিছু করার আছে। পরিচালক অনেক গাইড করেছেন। পরিচালক সবগুলো চরিত্র নিয়েই ভেবেছেন। স্ক্রিপ্ট পাওয়ার পর পরিচালক প্রতি সপ্তাহে জানতে চাইতেন চরিত্রটি নিয়ে কতটা ভাবছি, কতটা হোমওয়ার্ক করছি।'
তিনি বলন, 'এই গল্পে অনেক আপস অ্যান্ড ডাউন আছে। চরিত্রের মধ্যেও আছে। শায়লার মাথায় সারাক্ষণ অনেক চিন্তা কাজ করত। আমার অভিনয় ক্যারিয়ারে নানারকম চরিত্র পেয়েছি, কিন্তু এমন একটি চরিত্র এবারই প্রথম পেলাম। শতভাগ চেষ্টা করেছি শায়লা হয়ে উঠতে। অনেকদিন শায়লার ভেতরে ডুবে ছিলাম, শায়লার ভেতরে বাস করেছি।'
মিথিলা বলেন, 'আমি মনে করি- যখন ভালো টিম থাকে, ভালো কো-আর্টিস্ট থাকে, তখন কাজটি সহজ ও সুন্দর হয়ে ওঠে। অ্যালেন স্বপনের শায়লা কিন্তু শহরে বেড়ে ওঠা মেয়ে না। একটু গরিব ঘরের। কিন্তু, খুবই বুদ্ধিমতী। আমি প্রথম দৃশ্যে অভিনয় করি নাসিরের সঙ্গে। নাসির ঘরে আসে জুতা খুলে। আমি প্রশ্ন করি- জুতা খুলে ঢুকছ কেন? এভাবেই কথা বলি পুরো সিরিজে।'
মিথিলা আরও বলেন, 'এই সিরিজে যে ভাষায় আমি সংলাপ দিয়েছি তা এদেশের নির্দিষ্ট কোনো অঞ্চলের ভাষা নয়। আমি নিজে অনেক অঞ্চলের ভাষা বলতে পারি। তবে, পরে মনে হয়েছে কুমিল্লার ভাষার সঙ্গে কিছুটা মিল আছে। এই ভাষায় কোনো নাটকে বা সিনেমায় আগে কখনো সংলাপ দিইনি।'
তিনি বলেন, 'সিরিজটি প্রচার হওয়ার পর সর্বপ্রথম সুবর্ণা মুস্তাফা স্ট্যাটাস দিয়ে লিখেছেন, শায়লার অভিনয় ভালো লেগেছে। এটা আমার জন্য বড় পাওয়া। কেননা, আমি আপার কত বড় ভক্ত তা বলে বোঝানো যাবে না। এরপর শিল্পীদের বেশিরভাগ অ্যালেন স্বপন নিয়ে ইতিবাচক মন্তব্য করেছেন। কলিগদের এমন মন্তব্য আমাকে মুগ্ধ করেছে। তাদের প্রতি আমার ভালোবাসা।'
মিথিলা আরও বলেন, 'শুটিংয়ের সময় মনে হচ্ছিল কাজটি ভালো হচ্ছে। অভিনয়, পরিচালনা দুটোই বেস্ট হচ্ছে। এ কারণে আমি অভিনয় করে তৃপ্তি পেয়েছি। এমন গল্প নিয়ে কাজ কম হয়েছে। সবসময় একইরকম চরিত্রে ডাক পাই। প্রথমবার ভিন্ন চরিত্রে নিজেকে দেখে ভালো লেগেছে। অ্যালেন স্বপনের প্রতি মানুষের সাড়া ও ভালোবাসায় আমি মুগ্ধ।'
তিনি বলেন, 'সত্যি বলছি, এই কাজটি করে এতটা সাড়া পাব ভাবিনি। এত ভিন্নভাবে, এত সুন্দরভাবে অসংখ্য মানুষ রিঅ্যাকশন দেবেন তাও ভাবিনি। দারুণ লাগছে, আমি অভিভূত। অ্যালেন স্বপনে অভিনয় করে আমি সন্তুষ্ট।' তিনি আরও বলেন, 'ভালো কাজের সঙ্গে থাকলে আসলেই ভালো লাগে। এটি একটি ভালো কাজ। আমার করা সেরা একটি কাজ। পুরো টিম ভালো ছিল। পুরো টিমের মধ্যে যত্নের ছোঁয়া ছিল। অভিনেতা নাসিরের অনেক ভক্ত আছে। তার সঙ্গে অভিনয় করে ভালো লেগেছে।'
তিনি বলেন, 'শায়লা চরিত্রে অভিনয় করেছি। শায়লা নিয়ে সবাই ভালো কথা বলছেন, প্রশংসা করছেন। এটা অভিনেত্রী হিসেবে অনেক আনন্দের। অনেক দিন পর এমন একটি চরিত্রে অভিনয় করেছি। শায়লা হয়ে ওঠা আমার জন্য চ্যালেঞ্জ ছিল।'
তিনি আরও বলেন, 'পরিচালক শিহাব শাহীনের কাছ থেকে যখন গল্প শুনি, তখন মনে হয়েছিল এটাতো অ্যালেন স্বপনের গল্প। শায়লার কী আছে এখানে? পুরো স্ক্রিপ্ট পড়ার পর দেখি শায়লার অনেক কিছু করার আছে। পরিচালক অনেক গাইড করেছেন। পরিচালক সবগুলো চরিত্র নিয়েই ভেবেছেন। স্ক্রিপ্ট পাওয়ার পর পরিচালক প্রতি সপ্তাহে জানতে চাইতেন চরিত্রটি নিয়ে কতটা ভাবছি, কতটা হোমওয়ার্ক করছি।'
তিনি বলন, 'এই গল্পে অনেক আপস অ্যান্ড ডাউন আছে। চরিত্রের মধ্যেও আছে। শায়লার মাথায় সারাক্ষণ অনেক চিন্তা কাজ করত। আমার অভিনয় ক্যারিয়ারে নানারকম চরিত্র পেয়েছি, কিন্তু এমন একটি চরিত্র এবারই প্রথম পেলাম। শতভাগ চেষ্টা করেছি শায়লা হয়ে উঠতে। অনেকদিন শায়লার ভেতরে ডুবে ছিলাম, শায়লার ভেতরে বাস করেছি।'
মিথিলা বলেন, 'আমি মনে করি- যখন ভালো টিম থাকে, ভালো কো-আর্টিস্ট থাকে, তখন কাজটি সহজ ও সুন্দর হয়ে ওঠে। অ্যালেন স্বপনের শায়লা কিন্তু শহরে বেড়ে ওঠা মেয়ে না। একটু গরিব ঘরের। কিন্তু, খুবই বুদ্ধিমতী। আমি প্রথম দৃশ্যে অভিনয় করি নাসিরের সঙ্গে। নাসির ঘরে আসে জুতা খুলে। আমি প্রশ্ন করি- জুতা খুলে ঢুকছ কেন? এভাবেই কথা বলি পুরো সিরিজে।'
মিথিলা আরও বলেন, 'এই সিরিজে যে ভাষায় আমি সংলাপ দিয়েছি তা এদেশের নির্দিষ্ট কোনো অঞ্চলের ভাষা নয়। আমি নিজে অনেক অঞ্চলের ভাষা বলতে পারি। তবে, পরে মনে হয়েছে কুমিল্লার ভাষার সঙ্গে কিছুটা মিল আছে। এই ভাষায় কোনো নাটকে বা সিনেমায় আগে কখনো সংলাপ দিইনি।'
তিনি বলেন, 'সিরিজটি প্রচার হওয়ার পর সর্বপ্রথম সুবর্ণা মুস্তাফা স্ট্যাটাস দিয়ে লিখেছেন, শায়লার অভিনয় ভালো লেগেছে। এটা আমার জন্য বড় পাওয়া। কেননা, আমি আপার কত বড় ভক্ত তা বলে বোঝানো যাবে না। এরপর শিল্পীদের বেশিরভাগ অ্যালেন স্বপন নিয়ে ইতিবাচক মন্তব্য করেছেন। কলিগদের এমন মন্তব্য আমাকে মুগ্ধ করেছে। তাদের প্রতি আমার ভালোবাসা।'
মিথিলা আরও বলেন, 'শুটিংয়ের সময় মনে হচ্ছিল কাজটি ভালো হচ্ছে। অভিনয়, পরিচালনা দুটোই বেস্ট হচ্ছে। এ কারণে আমি অভিনয় করে তৃপ্তি পেয়েছি। এমন গল্প নিয়ে কাজ কম হয়েছে। সবসময় একইরকম চরিত্রে ডাক পাই। প্রথমবার ভিন্ন চরিত্রে নিজেকে দেখে ভালো লেগেছে। অ্যালেন স্বপনের প্রতি মানুষের সাড়া ও ভালোবাসায় আমি মুগ্ধ।'