কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি: প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষে (বেজা) দেড় বছরের অধীক সময় কাজ করার পর পদোন্নতি নিয়ে গত মাসের শেষের দিকে (২৮ এপ্রিল) গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হিসেবে যোগদান করেন ৩৪তম বিসিএস কর্মকর্তা মো. আজিজুর রহমান।
প্রায় ১ মাসের মধ্যেই তিনি উপজেলা-বাসীর মন জয় করে নিয়েছেন বেশ কিছু কর্মকান্ড দিয়ে। এরমধ্যে পরিবেশ দিবস উপলক্ষে ইউএনও আজিজুর রহমানের ব্যক্তিগত উদ্যোগটি ছিল চোখে পড়ার মত। তিনি ওই দিবসটি উপলক্ষে নিজ হাতে উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাদের এবং তার দুই কন্যা সন্তান গ্রেস ও গ্রিনকে সাথে নিয়ে ইতিমধ্যে রোপণ করেছেন ৫শ চারা গাছ। রোপণ করবেন আরো সাড়ে ৪ হাজার চারা গাছ।
এছাড়া তিনি উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণের উদ্দেশ্যে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর মাঝে ৫ হাজার বিভিন্ন ফলজ ও বনজ গাছের চারা বিতরণের মাধ্যমে সবুজ বাংলাদেশ গড়ার জন্য তিনি সকল মহলের নিকট উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন।
ব্যক্তিগত সামাজিক দায়বদ্ধতামূলক কাজের অংশ হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবেলার আগাম প্রস্তুতি গ্রহণ, প্রকৃতির সৌন্দর্য্যবর্ধন, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা এবং সবুজ পরিবেশ গড়তে আজীবন মেয়াদী এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ চলবে বলেও জানান বৃক্ষপ্রেমিক ইউএনও মো. আজিজুর রহমান।
ইউএনও বলেন, যে বাংলোটিতে বর্তমানে আমি অবস্থান করছি নিঃসন্দেহে এটি অনেক স্বয়ংসম্পূর্ণ। পূর্বসুরীরা যার যার অবস্থান থেকে এটিকে গুছিয়ে রেখে গেছেন। গাছ লাগানো ও গাছকে চেনার ছোট-খাট একটা নেশাই আমার বলা যেতে পারে। তাই আমার অফিস প্রাঙ্গণের পাশাপাশি বাংলোতে এবং উপজেলা তুমলিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ রাজনগর প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া আশ্রয়ণ প্রকল্পে কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া, রঙ্গণ, চারুল, সিজিয়াম, তাল, মেহগনি, দেবদারু, সফেদা, লটকন, জাম্বুরা, জলপাই, লেবুসহ ৫শ চারা গাছ নিজ হাতে রোপণ করলাম। আরও একটু সমৃদ্ধ হলে ক্ষতি কি? গাছ লাগাই, পরিবেশ বাঁচাই। তবে এই বর্ষায় বিভিন্ন প্রজাতির আরো সাড়ে ৪ হাজার চারা রোপণ করবো।
প্রায় ১ মাসের মধ্যেই তিনি উপজেলা-বাসীর মন জয় করে নিয়েছেন বেশ কিছু কর্মকান্ড দিয়ে। এরমধ্যে পরিবেশ দিবস উপলক্ষে ইউএনও আজিজুর রহমানের ব্যক্তিগত উদ্যোগটি ছিল চোখে পড়ার মত। তিনি ওই দিবসটি উপলক্ষে নিজ হাতে উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাদের এবং তার দুই কন্যা সন্তান গ্রেস ও গ্রিনকে সাথে নিয়ে ইতিমধ্যে রোপণ করেছেন ৫শ চারা গাছ। রোপণ করবেন আরো সাড়ে ৪ হাজার চারা গাছ।
এছাড়া তিনি উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণের উদ্দেশ্যে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর মাঝে ৫ হাজার বিভিন্ন ফলজ ও বনজ গাছের চারা বিতরণের মাধ্যমে সবুজ বাংলাদেশ গড়ার জন্য তিনি সকল মহলের নিকট উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন।
ব্যক্তিগত সামাজিক দায়বদ্ধতামূলক কাজের অংশ হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবেলার আগাম প্রস্তুতি গ্রহণ, প্রকৃতির সৌন্দর্য্যবর্ধন, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা এবং সবুজ পরিবেশ গড়তে আজীবন মেয়াদী এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ চলবে বলেও জানান বৃক্ষপ্রেমিক ইউএনও মো. আজিজুর রহমান।
ইউএনও বলেন, যে বাংলোটিতে বর্তমানে আমি অবস্থান করছি নিঃসন্দেহে এটি অনেক স্বয়ংসম্পূর্ণ। পূর্বসুরীরা যার যার অবস্থান থেকে এটিকে গুছিয়ে রেখে গেছেন। গাছ লাগানো ও গাছকে চেনার ছোট-খাট একটা নেশাই আমার বলা যেতে পারে। তাই আমার অফিস প্রাঙ্গণের পাশাপাশি বাংলোতে এবং উপজেলা তুমলিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ রাজনগর প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া আশ্রয়ণ প্রকল্পে কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া, রঙ্গণ, চারুল, সিজিয়াম, তাল, মেহগনি, দেবদারু, সফেদা, লটকন, জাম্বুরা, জলপাই, লেবুসহ ৫শ চারা গাছ নিজ হাতে রোপণ করলাম। আরও একটু সমৃদ্ধ হলে ক্ষতি কি? গাছ লাগাই, পরিবেশ বাঁচাই। তবে এই বর্ষায় বিভিন্ন প্রজাতির আরো সাড়ে ৪ হাজার চারা রোপণ করবো।