গরুর হাটের ক্রেতারা ঝক্কি-ঝামেলা মুক্ত ও স্টেরয়েড মুক্ত পশু কিনতে ক্রেতারা ছুটছেন ওজনে বিক্রি হচ্ছে এমন গরুর ফার্মে। রংপুর মহানগরীর মাহিগঞ্জের দেওয়ানটুলি এলাকায় জমজম ক্যাটল ফার্ম নামে একটি গরুর খামারে ৪৫০ টাকা কেজি দরে খামারেই বিক্রি করা হচ্ছে গরু। ইতোমধ্যে শেষ হয়ে যাচ্ছে ওই খামারের গরু।
৪৫০ টাকা কেজি দরে গরু বিক্রি করে এ বছর প্রায় ৯২ লাখ টাকার ৯০টি গরু বিক্রি করেছেন বলে জানান খামারি আব্দুল মতিন আজিজ। আজ শনিবার ২৪ জুন এ তথ্য দেন তিনি।
আব্দুল মতিন বলেন, এ বছর কুরবানির জন্য ১২০টি গরু প্রস্তুত করেছেন তিনি। ইতোমধ্যে ৯০টি গরু বিক্রি হয়েছে। বাকি ৩০টি গরুও কুরবানির আগে বিক্রি হবে বলে আাশা তার। তিনি বলেন, লাইভ ওয়েটের মাধ্যমে গরু বিক্রি করায় এমন সাড়া মিলেছে। গত দুই বছর ধরে এই পদ্ধতিতে গরু বিক্রি হচ্ছে বলে জানান এই খামারি।
জানা গেছে, প্রায় প্রতিদিনই খামারে আগ্রহী ক্রেতারা আসছেন এবং গরু দেখছেন। পছন্দ হলে ওজন স্কেলে উঠিয়ে পরিমাণ দেখে খামারেই গরু রেখে যাচ্ছেন। ঈদুল আজহার এক দিন বা দুই দিন আগে গরু নিয়ে যাবেন। ওজনে গরু বেচাকেনায় ক্রেতাদের বেশ সাড়া পড়েছে।
ক্রেতারা বলছেন, ঝক্কি-ঝামেলা মুক্ত এবং ফ্রেশ গরু কিনতেই ছুটছেন এমন খামারে। ওজন স্কেলে গরু বেচাকেনায় সুবিধা অনেক। ওজন স্কেলে গরু মেপে বেচাকেনার কারণে ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে ঠকে যাওয়ার চিন্তা নেই। বাজেট অনুযায়ী সুস্থ-সবল পশু কিনতে পারছেন তারা।
জমজম ক্যাটল ফার্মে গরু কিনতে আসা ফজলুর রহমান বলেন, বেশ কিছু হাটে ঘুরেছি। এখনও পছন্দসই গরু কিনতে পারিনি। এ কারণে খামারে এসেছি। ওজনে মেপে পছন্দমতো গরু কেনার পদ্ধতিটি আমার ভালো লেগেছে। তিনি আরও বলেন, আমার উদ্দেশ্য এবং নিয়ত সম্পর্কে আল্লাহ সবকিছুই জানেন। কুরবানির উদ্দেশ্য থেকে গরু কিনতে এসেছি। যদি পছন্দ হয় কিনব ইনশাআল্লাহ।
৪৫০ টাকা কেজি দরে গরু বিক্রি করে এ বছর প্রায় ৯২ লাখ টাকার ৯০টি গরু বিক্রি করেছেন বলে জানান খামারি আব্দুল মতিন আজিজ। আজ শনিবার ২৪ জুন এ তথ্য দেন তিনি।
আব্দুল মতিন বলেন, এ বছর কুরবানির জন্য ১২০টি গরু প্রস্তুত করেছেন তিনি। ইতোমধ্যে ৯০টি গরু বিক্রি হয়েছে। বাকি ৩০টি গরুও কুরবানির আগে বিক্রি হবে বলে আাশা তার। তিনি বলেন, লাইভ ওয়েটের মাধ্যমে গরু বিক্রি করায় এমন সাড়া মিলেছে। গত দুই বছর ধরে এই পদ্ধতিতে গরু বিক্রি হচ্ছে বলে জানান এই খামারি।
জানা গেছে, প্রায় প্রতিদিনই খামারে আগ্রহী ক্রেতারা আসছেন এবং গরু দেখছেন। পছন্দ হলে ওজন স্কেলে উঠিয়ে পরিমাণ দেখে খামারেই গরু রেখে যাচ্ছেন। ঈদুল আজহার এক দিন বা দুই দিন আগে গরু নিয়ে যাবেন। ওজনে গরু বেচাকেনায় ক্রেতাদের বেশ সাড়া পড়েছে।
ক্রেতারা বলছেন, ঝক্কি-ঝামেলা মুক্ত এবং ফ্রেশ গরু কিনতেই ছুটছেন এমন খামারে। ওজন স্কেলে গরু বেচাকেনায় সুবিধা অনেক। ওজন স্কেলে গরু মেপে বেচাকেনার কারণে ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে ঠকে যাওয়ার চিন্তা নেই। বাজেট অনুযায়ী সুস্থ-সবল পশু কিনতে পারছেন তারা।
জমজম ক্যাটল ফার্মে গরু কিনতে আসা ফজলুর রহমান বলেন, বেশ কিছু হাটে ঘুরেছি। এখনও পছন্দসই গরু কিনতে পারিনি। এ কারণে খামারে এসেছি। ওজনে মেপে পছন্দমতো গরু কেনার পদ্ধতিটি আমার ভালো লেগেছে। তিনি আরও বলেন, আমার উদ্দেশ্য এবং নিয়ত সম্পর্কে আল্লাহ সবকিছুই জানেন। কুরবানির উদ্দেশ্য থেকে গরু কিনতে এসেছি। যদি পছন্দ হয় কিনব ইনশাআল্লাহ।