যশোরের বেনাপোল পোর্ট থানার বালুন্ডা গ্রামে পরীক্ষার সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে নিষেধ করায় অভিমান করে এক এসএসসি পরিক্ষার্থী গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। বুধবার (৩ মে) দিনগত রাতে নিজ বাড়িতে ঘরের ফ্যানের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন। নিহত তন্বী মন্ডল বালুন্ডা গ্রামের জেলে পাড়ার শ্রীরাম মন্ডলে মেয়ে। তিনি এ বছর বালুন্ডা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলেন।
নিহতের পরিবার জানায়, মঙ্গলবার রাতে পড়ার সময় মোবাইল ব্যবহার করছিল তন্বী। মোবাইল ব্যবহার করতে দেখে তার মা শ্রীমতি বিলাসী রানী তাকে বকাবকি করেন। এতে সে মায়ের ওপর অভিমান করে নিজ ঘরে ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেন। তন্বী মন্ডলের মা ভোরে ঘুম থেকে উঠে জানালা দিয়ে ঘরের মধ্যে ফ্যানের সঙ্গে মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ দেখেন। এরপর পরিবারের লোকজনসহ প্রতিবেশীকে ডাকাডাকি করে মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ নিচে নামানো হয়।
এদিকে বেনাপোল পৌর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন ভূঁইয়া গণমাধ্যমকে বলেন, বালুন্ডা গ্রাম থেকে তন্বী মন্ডল নামে এক এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যার খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। কেন, কী কারণে আত্মহত্যা করেছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের জন্য তার মরদেহ যশোর মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।
নিহতের পরিবার জানায়, মঙ্গলবার রাতে পড়ার সময় মোবাইল ব্যবহার করছিল তন্বী। মোবাইল ব্যবহার করতে দেখে তার মা শ্রীমতি বিলাসী রানী তাকে বকাবকি করেন। এতে সে মায়ের ওপর অভিমান করে নিজ ঘরে ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেন। তন্বী মন্ডলের মা ভোরে ঘুম থেকে উঠে জানালা দিয়ে ঘরের মধ্যে ফ্যানের সঙ্গে মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ দেখেন। এরপর পরিবারের লোকজনসহ প্রতিবেশীকে ডাকাডাকি করে মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ নিচে নামানো হয়।
এদিকে বেনাপোল পৌর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন ভূঁইয়া গণমাধ্যমকে বলেন, বালুন্ডা গ্রাম থেকে তন্বী মন্ডল নামে এক এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যার খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। কেন, কী কারণে আত্মহত্যা করেছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের জন্য তার মরদেহ যশোর মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।