এবার নিষিদ্ধ হওয়াতে যেন শাপেবর হয়েছে ছোট পর্দার নবাগত অভিনেত্রী জেবা জান্নাতের। এখন আরও বেশি নাটকের প্রস্তাব পাচ্ছেন তিনি। সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে তেমনটাই জানালেন এ অভিনেত্রী। গত কয়েক দিন ধরে চর্চায় রয়েছেন জেবা। অসহযোগিতা ও অসদাচরণের কারণে তাকে নিষিদ্ধ করে টেলিভিশন নাটক নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড। এরপর থেকেই সংবাদের শিরোনামে ওঠে আসেন এ অভিনয়শিল্পী।
অভিযোগের জবাবে পাল্টা অভিযোগ তোলেন নির্মাতা নির্মাতা রাশেদা আক্তার লাজুক ও তার স্বামী সাজ্জাদ হোসেন দোদুলের বিরুদ্ধে। নিষিদ্ধ হওয়ার পর ব্যস্ততা আরও বেড়েছে জানিয়ে এ নবাগত অভিনেত্রী বলেন, ‘আমাকে নিষিদ্ধ করার পর নাটকের প্রস্তাব বেশি বেশি পাচ্ছি। সব প্রস্তাব গ্রহণ করতেও পারছি না। কারণ আমার এত সময় নেই। আমি ফার্মেসিতে পড়াশোনা করি, ইউনিভার্সিটিতে ক্লাস থাকে।’
এদিকে নিষিদ্ধ হলেও ভীত নন জেবা। প্রয়োজনে অন্য পেশায় ক্যারিয়ার গড়বেন তিনি। তার কথায়, ‘আমি কাজ করব। আর যদি আমাকে একেবারে নিষিদ্ধ করা হয় তাহলে ফার্মেসি বিষয়ের ওপর ক্যারিয়ার গড়ব। এমন নয় যে আমাকে মিডিয়াতেই প্রতিষ্ঠিত হতে হবে। যারা প্রস্তাব দিচ্ছেন তারাও কিন্তু পরিচালক।’
এদিকে গত বৃহস্পতিবার ২২ জুন জেবা জান্নাতের শুটিং বন্ধ করে দেন টেলিভিশন নাটক নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ডের নেতারা। রাজধানীর ধানমণ্ডির জিগাতলা এলাকায় একটি নাটকের শুটিং করছিলেন তিনি। এ সময় শুটিংস্থলে উপস্থিত হয়ে শুটিং বন্ধ করে দেয় সংগঠনের ১০-১২ জনের একটি দল।
এর আগে গত ২০ জুন থেকে জেবা জান্নাতকে নাটকে নিষিদ্ধ করে ডিরেক্টরস গিল্ড। বিবৃতিতে জানানো হয়, এ নিষেধাজ্ঞার ফলে তাকে নিয়ে কাজ করবে না কোনো নির্মাতা। কিন্তু জেবা শুটিং অব্যাহত রেখেছেন।
অভিযোগের জবাবে পাল্টা অভিযোগ তোলেন নির্মাতা নির্মাতা রাশেদা আক্তার লাজুক ও তার স্বামী সাজ্জাদ হোসেন দোদুলের বিরুদ্ধে। নিষিদ্ধ হওয়ার পর ব্যস্ততা আরও বেড়েছে জানিয়ে এ নবাগত অভিনেত্রী বলেন, ‘আমাকে নিষিদ্ধ করার পর নাটকের প্রস্তাব বেশি বেশি পাচ্ছি। সব প্রস্তাব গ্রহণ করতেও পারছি না। কারণ আমার এত সময় নেই। আমি ফার্মেসিতে পড়াশোনা করি, ইউনিভার্সিটিতে ক্লাস থাকে।’
এদিকে নিষিদ্ধ হলেও ভীত নন জেবা। প্রয়োজনে অন্য পেশায় ক্যারিয়ার গড়বেন তিনি। তার কথায়, ‘আমি কাজ করব। আর যদি আমাকে একেবারে নিষিদ্ধ করা হয় তাহলে ফার্মেসি বিষয়ের ওপর ক্যারিয়ার গড়ব। এমন নয় যে আমাকে মিডিয়াতেই প্রতিষ্ঠিত হতে হবে। যারা প্রস্তাব দিচ্ছেন তারাও কিন্তু পরিচালক।’
এদিকে গত বৃহস্পতিবার ২২ জুন জেবা জান্নাতের শুটিং বন্ধ করে দেন টেলিভিশন নাটক নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ডের নেতারা। রাজধানীর ধানমণ্ডির জিগাতলা এলাকায় একটি নাটকের শুটিং করছিলেন তিনি। এ সময় শুটিংস্থলে উপস্থিত হয়ে শুটিং বন্ধ করে দেয় সংগঠনের ১০-১২ জনের একটি দল।
এর আগে গত ২০ জুন থেকে জেবা জান্নাতকে নাটকে নিষিদ্ধ করে ডিরেক্টরস গিল্ড। বিবৃতিতে জানানো হয়, এ নিষেধাজ্ঞার ফলে তাকে নিয়ে কাজ করবে না কোনো নির্মাতা। কিন্তু জেবা শুটিং অব্যাহত রেখেছেন।