আরিফুল ইসলাম জিমন, ঘোড়াঘাট (দিনাজপুর) প্রতিনিধি: অনেকের কাছে মানবিক ওসি নামে পরিচিত ছিলেন দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু হাসান কবির। বৃহস্পতিবার (২২ জুন) ঘোড়াঘাট থানা থেকে নীলফামারী জেলায় বদলি জনিত কারণে বিদায় নিয়েছেন চৌকস অফিসার আবু হাসান কবির।
তিনি ঘোড়াঘাট থানায় অফিসার ইনচার্জ হিসেবে গত ইংরেজি ০৫/৯/২০২১ যোগদানের পর থেকে ২২/৬/২০২৩ পর্যন্ত দীর্ঘ ২১ মাস ১৭ দিন কর্মরত থাকাকালীন মাদক, খুন, বিভন্ন ধরণের অপরাধ, কিশোর গ্যাং নির্মূলসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। তার মধ্যে ছিল স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, শৃঙ্খলতা, বিচক্ষণতা, মানবিকতা, ন্যায়পরায়নতা, বন্ধুসুলভতা, সাহসিকতা, স্পষ্টবাদী, কর্মঠ, অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী একজন পুলিশ অফিসার।
তিনি সরকারের অর্পিত দায়িত্ব কর্তব্য পালন করতে এসে ঘোড়াঘাট থানাকে একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে রুপ দিয়েছেন। তিনি দলমত নির্বিশেষে কাজ করে গেছেন। সবচেয়ে উল্লেখ্য বিষয় ঘোড়াঘাট থানায় যতগুলো পুলিশ সদস্য অবসরে গিয়েছেন ঈদ
থেকে শুরু করে প্রায় সময়েই তাদের খোঁজ খবর নিয়েছেন, পাশে দাঁড়িয়েছেন, থানায় সকলকে দাওয়াত করে এনে ভালোমন্দ খাইয়েছেন, কুশল বিনিময় করেছেন।
তিনি সর্বদা তার থানার পুলিশ কর্মকর্তাদেরকে টাকার পিছনে না ছুটে কাজের পিছনে ছুটতে বলতেন এবং কারো কাজে কোনো গাফিলতি থাকলে সাথে সাথে ব্যবস্থা গ্রহণ করতেন। উপজেলার যেকোনো জায়গায় যখনই কোনো সমস্যার সৃষ্টি হতো তিনি তৎক্ষনাৎ ঘটনাস্থলে ছুটে যেতেন। থানায় সেবা নিতে আসা কারো সাথে কখনও খারাপ আচরণ করেননি তিনি। সকলের সাথে হাসি দিয়ে কথা বলেছেন। তিনি সবসময় তার কর্মস্থলে দায়িত্ববোধটাকেই বেশী প্রাধান্য দিয়েছেন। মহাসড়কে শৃঙ্খলা রাখতে সর্বদা সতর্ক ছিলেন।
জনগণের দুয়ারে পুলিশি সেবা পৌঁছে দিয়ে মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন তিনি। মানবিক পুলিশ হিসেবে নিজেকে আরো বেশি সুদক্ষ করেছেন। তিনি ব্যবহার ও ভালবাসা দিয়েই মানুষের মন অতি সহজেই জয় করতে সক্ষম হয়েছেন। তাইতো ঘোড়াঘাট থেকে এই ওসির বিদায় বেলায় অনেকে কেঁদেছেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।
তিনি ঘোড়াঘাট থানায় অফিসার ইনচার্জ হিসেবে গত ইংরেজি ০৫/৯/২০২১ যোগদানের পর থেকে ২২/৬/২০২৩ পর্যন্ত দীর্ঘ ২১ মাস ১৭ দিন কর্মরত থাকাকালীন মাদক, খুন, বিভন্ন ধরণের অপরাধ, কিশোর গ্যাং নির্মূলসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। তার মধ্যে ছিল স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, শৃঙ্খলতা, বিচক্ষণতা, মানবিকতা, ন্যায়পরায়নতা, বন্ধুসুলভতা, সাহসিকতা, স্পষ্টবাদী, কর্মঠ, অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী একজন পুলিশ অফিসার।
তিনি সরকারের অর্পিত দায়িত্ব কর্তব্য পালন করতে এসে ঘোড়াঘাট থানাকে একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে রুপ দিয়েছেন। তিনি দলমত নির্বিশেষে কাজ করে গেছেন। সবচেয়ে উল্লেখ্য বিষয় ঘোড়াঘাট থানায় যতগুলো পুলিশ সদস্য অবসরে গিয়েছেন ঈদ
থেকে শুরু করে প্রায় সময়েই তাদের খোঁজ খবর নিয়েছেন, পাশে দাঁড়িয়েছেন, থানায় সকলকে দাওয়াত করে এনে ভালোমন্দ খাইয়েছেন, কুশল বিনিময় করেছেন।
তিনি সর্বদা তার থানার পুলিশ কর্মকর্তাদেরকে টাকার পিছনে না ছুটে কাজের পিছনে ছুটতে বলতেন এবং কারো কাজে কোনো গাফিলতি থাকলে সাথে সাথে ব্যবস্থা গ্রহণ করতেন। উপজেলার যেকোনো জায়গায় যখনই কোনো সমস্যার সৃষ্টি হতো তিনি তৎক্ষনাৎ ঘটনাস্থলে ছুটে যেতেন। থানায় সেবা নিতে আসা কারো সাথে কখনও খারাপ আচরণ করেননি তিনি। সকলের সাথে হাসি দিয়ে কথা বলেছেন। তিনি সবসময় তার কর্মস্থলে দায়িত্ববোধটাকেই বেশী প্রাধান্য দিয়েছেন। মহাসড়কে শৃঙ্খলা রাখতে সর্বদা সতর্ক ছিলেন।
জনগণের দুয়ারে পুলিশি সেবা পৌঁছে দিয়ে মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন তিনি। মানবিক পুলিশ হিসেবে নিজেকে আরো বেশি সুদক্ষ করেছেন। তিনি ব্যবহার ও ভালবাসা দিয়েই মানুষের মন অতি সহজেই জয় করতে সক্ষম হয়েছেন। তাইতো ঘোড়াঘাট থেকে এই ওসির বিদায় বেলায় অনেকে কেঁদেছেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।