এবার মুন্সীগঞ্জে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) কনস্টেবল কামরুল হাসানকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক আইন বিষয়ক উপ-সম্পাদক আপন দাসের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত নেতা মুন্সীগঞ্জ-৩ (সদর ও গজারিয়া) আসনের এমপি মৃণাল কান্তি দাসের ভাতিজা। গতকাল বুধবার ২১ জুন রাত সাড়ে ৮টার দিকে জেলা শহরের বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে ভুক্তভোগী কনস্টেবলের দাবি, ‘বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে শহরের বাজার এলাকায় সঙ্গীয় দুই কনস্টেবলকে নিয়ে একটি কাপড় দোকানের সামনে মোটরসাইকেল সাইড করে দাঁড়িয়েছিলাম। এ সময় উল্টো পথে ৪-৫টি মোটরসাইকেল যাচ্ছিল। তারা উল্টোপথে মোটরসাইকেল চালাচ্ছেন বললে আমাকে আপন দাসসহ ৪-৫ জন চড়-থাপ্পড় মারতে থাকেন। এ সময় আমি পিবিআইয়ে কর্মরত আছি বললে তারা আরও ক্ষিপ্ত হয়ে মারধর করতে থাকে। এসপি স্যারকে বিষয়টি জানিয়েছি।’ পরে আহত কনস্টেবলকে মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
সেখানে সঙ্গে থাকা আরেক কনস্টেবল নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, ‘পাল ক্লথ স্টোরে লুঙ্গি কিনতে গিয়েছিলেন কনস্টেবল কামরুল। এ সময় সড়কে যানজট লেগে যায়। আপনসহ আরও কয়েকজন উল্টো পথ দিয়ে মোটরসাইকেলে আসছিলেন। উল্টো এসেও সঠিক সাইডে থাকা কামরুলকে শাসান। তখন কামরুল তাদের বলেন, আপনারা উল্টো পাশ দিয়ে আসছেন আর আমিতো ঠিক সাইডেই আছি। এ কথা বলার পর আপন গাড়ি থেকে নেমে তাকে চড়-থাপ্পড় দেওয়া শুরু করেন। তার সঙ্গে থাকা ৪-৫ জনও মারধর করেন।’
তার দাবি, ‘কামরুল নিজেকে পিবিআইয়ের সদস্য বলার পর তিনি আরও ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন, তোর কোন বাপ এসপি আছে তাকে গিয়ে বলিস আমি সংসদ সদস্য মৃণাল কান্তি দাসের ভাতিজা মারছি।’ তবে অভিযোগ অস্বীকার করে আপন দাস দাবি করেন, ‘আমার সঙ্গে কিছুই হয়নি। আমি উল্টো ঝগড়া থামিয়েছি। হয়তো কাউকে চিনতে না পেরে আমার কথাই বলেছে।’
এই ঘটনায় পুলিশকে সহায়তা করায় মুন্সীগঞ্জ শহর আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক মোহাম্মদ বিপ্লবকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে তিনি দাবি করেন, ‘আমি বাড়ি থেকে বের হয়ে বাজারে যাওয়া পথে মালপাড়া এলাকায় এলে শাহরিয়ার নাসিম, বাবু, ইফাদ, রুহুল আমিন, শান্তসহ ১০-১২ জন পিটিয়ে আহত করে। এই সময় হামলাকারীরা বলে, তুই আমার বিপক্ষে গিয়ে পুলিশকে সাহায্য করিস। তোকে আজ দেখিয়ে দেবো আমরা কারা। এই ঘটনায় মুন্সীগঞ্জ সদর থানার একটি অভিযোগ দেওয়া প্রস্তুতি চলছে।’
এদিকে ভুক্তভোগী কনস্টেবলের দাবি, ‘বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে শহরের বাজার এলাকায় সঙ্গীয় দুই কনস্টেবলকে নিয়ে একটি কাপড় দোকানের সামনে মোটরসাইকেল সাইড করে দাঁড়িয়েছিলাম। এ সময় উল্টো পথে ৪-৫টি মোটরসাইকেল যাচ্ছিল। তারা উল্টোপথে মোটরসাইকেল চালাচ্ছেন বললে আমাকে আপন দাসসহ ৪-৫ জন চড়-থাপ্পড় মারতে থাকেন। এ সময় আমি পিবিআইয়ে কর্মরত আছি বললে তারা আরও ক্ষিপ্ত হয়ে মারধর করতে থাকে। এসপি স্যারকে বিষয়টি জানিয়েছি।’ পরে আহত কনস্টেবলকে মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
সেখানে সঙ্গে থাকা আরেক কনস্টেবল নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, ‘পাল ক্লথ স্টোরে লুঙ্গি কিনতে গিয়েছিলেন কনস্টেবল কামরুল। এ সময় সড়কে যানজট লেগে যায়। আপনসহ আরও কয়েকজন উল্টো পথ দিয়ে মোটরসাইকেলে আসছিলেন। উল্টো এসেও সঠিক সাইডে থাকা কামরুলকে শাসান। তখন কামরুল তাদের বলেন, আপনারা উল্টো পাশ দিয়ে আসছেন আর আমিতো ঠিক সাইডেই আছি। এ কথা বলার পর আপন গাড়ি থেকে নেমে তাকে চড়-থাপ্পড় দেওয়া শুরু করেন। তার সঙ্গে থাকা ৪-৫ জনও মারধর করেন।’
তার দাবি, ‘কামরুল নিজেকে পিবিআইয়ের সদস্য বলার পর তিনি আরও ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন, তোর কোন বাপ এসপি আছে তাকে গিয়ে বলিস আমি সংসদ সদস্য মৃণাল কান্তি দাসের ভাতিজা মারছি।’ তবে অভিযোগ অস্বীকার করে আপন দাস দাবি করেন, ‘আমার সঙ্গে কিছুই হয়নি। আমি উল্টো ঝগড়া থামিয়েছি। হয়তো কাউকে চিনতে না পেরে আমার কথাই বলেছে।’
এই ঘটনায় পুলিশকে সহায়তা করায় মুন্সীগঞ্জ শহর আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক মোহাম্মদ বিপ্লবকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে তিনি দাবি করেন, ‘আমি বাড়ি থেকে বের হয়ে বাজারে যাওয়া পথে মালপাড়া এলাকায় এলে শাহরিয়ার নাসিম, বাবু, ইফাদ, রুহুল আমিন, শান্তসহ ১০-১২ জন পিটিয়ে আহত করে। এই সময় হামলাকারীরা বলে, তুই আমার বিপক্ষে গিয়ে পুলিশকে সাহায্য করিস। তোকে আজ দেখিয়ে দেবো আমরা কারা। এই ঘটনায় মুন্সীগঞ্জ সদর থানার একটি অভিযোগ দেওয়া প্রস্তুতি চলছে।’