বর্তমানে পৃথিবীর বাসযোগ্য শহরের তালিকায় ১৭৩টির মধ্যে ১৬৬তম অবস্থানে রয়েছে ঢাকা। গত বছরের সূচকে বাসযোগ্য শহরের তালিকায় নিচের দিক থেকে সপ্তম ছিল ঢাকা। গত বছর ১৭২টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান ছিল ১৬৬তম। বিশ্বখ্যাত সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্টের সহযোগী সংস্থা ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (ইআইইউ) বিশ্বের সবচেয়ে বাসযোগ্য শহরের তালিকা প্রকাশ করেছে।
এদিকে তালিকার নিচের দিক দিয়ে সপ্তম হয়েছে রাজধানী ঢাকা। এর সঙ্গে বাসযোগ্যতা বিবেচনায় তলানিতে থাকা শহরগুলো হলো সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক (১৭৩), লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি (১৭২), আলজেরিয়ার আলজিয়ার্স (১৭১), নাইজেরিয়ার লাগোস (১৭০) ও পাকিস্তানের করাচি (১৬৯)। স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, স্থায়িত্ব, অবকাঠামো ও পরিবেশসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর বিশ্বের ১৭৩টি শহরকে এই তালিকায় স্থান দিয়েছে ইআইইউ।
সূচকে ঢাকা স্থায়িত্বে ৫০, স্বাস্থ্যসেবায় ৪১ দশমিক ৭, সংস্কৃতি ও পরিবেশে ৪০ দশমিক ৫, শিক্ষায় ৭৫ এবং অবকাঠামোতে ২৬ দশমিক ৮ পেয়েছে। ঢাকার সঙ্গে যৌথভাবে ১৬৬তম অবস্থানে রয়েছে জিম্বাবুয়ের হারারে। আফ্রিকার শহরটি স্থায়িত্বে ৪০, স্বাস্থ্যসেবায় ২৯ দশমিক ২, সংস্কৃতি ও পরিবেশে ৫৬ দশমিক ৭, শিক্ষায় ৬৬ দশমিক ৭ এবং অবকাঠামোতে ৩৫ দশমিক ৭ পেয়েছে।
এদিকে জরিপে ২০২৩ সালের জন্য ভিয়েনা আবারও শীর্ষে উঠে এসেছে। ভিয়েনার অবকাঠামো, সংস্কৃতি, বিনোদন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবার প্রশংসা করা হয়েছে বৈশ্বিক এ তালিকায়। ভিয়েনা দীর্ঘদিন ধরে বাসযোগ্য শহরের তালিকায় রয়েছে।
অন্যদিকে বাসযোগ্যতার দিক থেকে শীর্ষ দশে রয়েছে অস্ট্রিয়ার ভিয়েনা, ডেনমার্কের কোপেনহেগেন, অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন ও সিডনি, কানাডার ভ্যাঙ্কুভার, সুইজারল্যান্ডের জুরিখ, কানাডার ক্যালগেরি, সুইজারল্যান্ডের জেনেভা, কানাডার টরন্টো ও জাপানের ওসাকা।
এদিকে তালিকার নিচের দিক দিয়ে সপ্তম হয়েছে রাজধানী ঢাকা। এর সঙ্গে বাসযোগ্যতা বিবেচনায় তলানিতে থাকা শহরগুলো হলো সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক (১৭৩), লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি (১৭২), আলজেরিয়ার আলজিয়ার্স (১৭১), নাইজেরিয়ার লাগোস (১৭০) ও পাকিস্তানের করাচি (১৬৯)। স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, স্থায়িত্ব, অবকাঠামো ও পরিবেশসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর বিশ্বের ১৭৩টি শহরকে এই তালিকায় স্থান দিয়েছে ইআইইউ।
সূচকে ঢাকা স্থায়িত্বে ৫০, স্বাস্থ্যসেবায় ৪১ দশমিক ৭, সংস্কৃতি ও পরিবেশে ৪০ দশমিক ৫, শিক্ষায় ৭৫ এবং অবকাঠামোতে ২৬ দশমিক ৮ পেয়েছে। ঢাকার সঙ্গে যৌথভাবে ১৬৬তম অবস্থানে রয়েছে জিম্বাবুয়ের হারারে। আফ্রিকার শহরটি স্থায়িত্বে ৪০, স্বাস্থ্যসেবায় ২৯ দশমিক ২, সংস্কৃতি ও পরিবেশে ৫৬ দশমিক ৭, শিক্ষায় ৬৬ দশমিক ৭ এবং অবকাঠামোতে ৩৫ দশমিক ৭ পেয়েছে।
এদিকে জরিপে ২০২৩ সালের জন্য ভিয়েনা আবারও শীর্ষে উঠে এসেছে। ভিয়েনার অবকাঠামো, সংস্কৃতি, বিনোদন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবার প্রশংসা করা হয়েছে বৈশ্বিক এ তালিকায়। ভিয়েনা দীর্ঘদিন ধরে বাসযোগ্য শহরের তালিকায় রয়েছে।
অন্যদিকে বাসযোগ্যতার দিক থেকে শীর্ষ দশে রয়েছে অস্ট্রিয়ার ভিয়েনা, ডেনমার্কের কোপেনহেগেন, অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন ও সিডনি, কানাডার ভ্যাঙ্কুভার, সুইজারল্যান্ডের জুরিখ, কানাডার ক্যালগেরি, সুইজারল্যান্ডের জেনেভা, কানাডার টরন্টো ও জাপানের ওসাকা।