এবার উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে নিখোঁজ সাবমেরিন টাইটানে আর মাত্র ছয় ঘণ্টায় অক্সিজেন অবশিষ্ট আছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কোস্টগার্ড। স্থানীয় সময় বুধবার এমনটি জানানো হয়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। গত রোববার মুদ্রের অতল গভীরে পড়ে থাকা টাইটানিক জাহাজের কাছে যেতে এই সাবমেরিন আটলান্টিকের নিচে যায়।
এর কিছুক্ষণ পরই সাবমেরিনের সঙ্গে সমুদ্রের ওপরে থাকা জাহাজের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এরপরই শুরু হয় উদ্ধার অভিযান। যুক্তরাষ্ট্রের কোস্টগার্ড, কানাডিয়ান সেনা বিমান, ফ্রান্সে উদ্ধারকারী জাহাজের সঙ্গে এ অভিযানে ব্যবহার করা হচ্ছে রোবটও। নিখোঁজ সাবমেরিনটিতে ৯৬ ঘণ্টার অক্সিজেন ছিল।
এর আগে গত ১৯১২ সালে পর্যটকবাহী জাহাজ টাইটানিক ডুবে যায়। যার ধ্বংসাবশেষ রয়েছে উত্তর আটলান্টিকের তলদেশে। যেটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৩ হাজার ১২৩ ফুট গভীরে পড়ে আছে। সেটি দেখতে মার্কিন কোম্পানি ওশানগেটের সাবমেরিন টাইটানে চেপে রোববার কানাডার নিউফাউন্ডল্যান্ড প্রদেশের সেন্টজন শহর থেকে রওনা হন ওই পাঁচ পর্যটক। এই অভিযানে যাওয়ার জন্য প্রত্যেক অভিযাত্রীর মাথাপিছু খরচ হয়েছে আড়াই লাখ ডলার।
এদিকে সাবমেরিনে থাকা যাত্রীরা হলেন-ব্রিটিশ ব্যবসায়ী হামিশ হার্ডিং (৫৮), ব্রিটিশ-পাকিস্তানি ব্যবসায়ী শাহজাদা দাউদ (৪৮) ও তার ছেলে সুলেমান দাউদ (১৯), ওশনগেটের শীর্ষ নির্বাহী স্টকটন রাশ (৬১) ও সাবমেরিনটির চালক ও ফরাসি নৌবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা পল হেনরি নারগিওলেট (৭৭)।
সংবাদ সম্মেলনে কোস্টগার্ডের ক্যাপ্টেন জেমি ফ্রেডরিক বলেন, যখন আপনি একটি এমন উদ্ধারকাজ চালাবেন তখন আপনার সবসময় আশা রাখতে হবে। তল্লাশি অভিযানে জাহাজ ও রিমোটলি অপারেটেড ভেহিক্যাল (গভীর সাগরে অনুসন্ধান করার যন্ত্র) যুক্ত করা হচ্ছে।
এর কিছুক্ষণ পরই সাবমেরিনের সঙ্গে সমুদ্রের ওপরে থাকা জাহাজের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এরপরই শুরু হয় উদ্ধার অভিযান। যুক্তরাষ্ট্রের কোস্টগার্ড, কানাডিয়ান সেনা বিমান, ফ্রান্সে উদ্ধারকারী জাহাজের সঙ্গে এ অভিযানে ব্যবহার করা হচ্ছে রোবটও। নিখোঁজ সাবমেরিনটিতে ৯৬ ঘণ্টার অক্সিজেন ছিল।
এর আগে গত ১৯১২ সালে পর্যটকবাহী জাহাজ টাইটানিক ডুবে যায়। যার ধ্বংসাবশেষ রয়েছে উত্তর আটলান্টিকের তলদেশে। যেটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৩ হাজার ১২৩ ফুট গভীরে পড়ে আছে। সেটি দেখতে মার্কিন কোম্পানি ওশানগেটের সাবমেরিন টাইটানে চেপে রোববার কানাডার নিউফাউন্ডল্যান্ড প্রদেশের সেন্টজন শহর থেকে রওনা হন ওই পাঁচ পর্যটক। এই অভিযানে যাওয়ার জন্য প্রত্যেক অভিযাত্রীর মাথাপিছু খরচ হয়েছে আড়াই লাখ ডলার।
এদিকে সাবমেরিনে থাকা যাত্রীরা হলেন-ব্রিটিশ ব্যবসায়ী হামিশ হার্ডিং (৫৮), ব্রিটিশ-পাকিস্তানি ব্যবসায়ী শাহজাদা দাউদ (৪৮) ও তার ছেলে সুলেমান দাউদ (১৯), ওশনগেটের শীর্ষ নির্বাহী স্টকটন রাশ (৬১) ও সাবমেরিনটির চালক ও ফরাসি নৌবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা পল হেনরি নারগিওলেট (৭৭)।
সংবাদ সম্মেলনে কোস্টগার্ডের ক্যাপ্টেন জেমি ফ্রেডরিক বলেন, যখন আপনি একটি এমন উদ্ধারকাজ চালাবেন তখন আপনার সবসময় আশা রাখতে হবে। তল্লাশি অভিযানে জাহাজ ও রিমোটলি অপারেটেড ভেহিক্যাল (গভীর সাগরে অনুসন্ধান করার যন্ত্র) যুক্ত করা হচ্ছে।