এবার সিরাজগঞ্জের তাড়াশে বিয়ের দাবিতে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া ওসি সেলিম রেজা চৌধুরীর (৪৯) বাড়িতে অনশনে বসা ওই নারীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বুধবার ২১ জুন বিয়ের দাবিতে সকাল থেকে অনশন করলে সন্ধ্যার দিকে তাকে মারধরের অভিযোগ ওঠে সেলিম রেজার পরিবারের সদস্যসহ তার স্ত্রী ইয়াসমিন পপির বিরুদ্ধে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ওই নারীকে বেধড়ক মারধরের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তাকে তাড়াশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে পুলিশ। ওই নারীর দাবি, ২০২০ সালের শেষদিকে সেলিম রেজা নাচোল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) থাকাকালে তার সঙ্গে পরিচয় হয়।
পরে মামলা সংক্রান্ত কাজে যাওয়া-আসা সূত্রে আন্তরিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। যা পরে প্রেমের সম্পর্কে গড়ায়। পরে বিয়ের আশ্বাসে শহরের নাখেরাজপাড়ায় ভাড়া বাসায় নিয়ে ওই নারীকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন ওসি। ওই নারী আরও দাবি করেন, বিভিন্ন সময়ে হোটেলে নিয়েও তাকে ধর্ষণ করেছেন সেলিম রেজা।
সেজন্য তিনি তার গ্রামের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে অনশন করতে এসেছিলেন। কিন্তু সন্ধ্যার দিকে সেলিম রেজার স্ত্রী ইয়াসমিন পপি ও তার পরিবারের লোকজন তাকে মারধর করে ব্যাগে থাকা টাকা ছিনিয়ে নেন। পরে তাড়াশ থানার ওসি তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছেন। তিনি এ ঘটনায় থানায় মামলা করবেন।
এ বিষয়ে জানতে সেলিম রেজা চৌধুরীর স্ত্রী ইয়াসমিন পপির মোবাইলফোনে কল করা হলে তিনি সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে ফোন কেটে দেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তাড়াশ থানার ওসি শহিদুল ইসলাম বলেন, অনশনে থাকা ওই নারীকে মারধর করায় তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। পরে তাকে আমরা উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছি। বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ওই নারীকে বেধড়ক মারধরের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তাকে তাড়াশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে পুলিশ। ওই নারীর দাবি, ২০২০ সালের শেষদিকে সেলিম রেজা নাচোল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) থাকাকালে তার সঙ্গে পরিচয় হয়।
পরে মামলা সংক্রান্ত কাজে যাওয়া-আসা সূত্রে আন্তরিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। যা পরে প্রেমের সম্পর্কে গড়ায়। পরে বিয়ের আশ্বাসে শহরের নাখেরাজপাড়ায় ভাড়া বাসায় নিয়ে ওই নারীকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন ওসি। ওই নারী আরও দাবি করেন, বিভিন্ন সময়ে হোটেলে নিয়েও তাকে ধর্ষণ করেছেন সেলিম রেজা।
সেজন্য তিনি তার গ্রামের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে অনশন করতে এসেছিলেন। কিন্তু সন্ধ্যার দিকে সেলিম রেজার স্ত্রী ইয়াসমিন পপি ও তার পরিবারের লোকজন তাকে মারধর করে ব্যাগে থাকা টাকা ছিনিয়ে নেন। পরে তাড়াশ থানার ওসি তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছেন। তিনি এ ঘটনায় থানায় মামলা করবেন।
এ বিষয়ে জানতে সেলিম রেজা চৌধুরীর স্ত্রী ইয়াসমিন পপির মোবাইলফোনে কল করা হলে তিনি সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে ফোন কেটে দেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তাড়াশ থানার ওসি শহিদুল ইসলাম বলেন, অনশনে থাকা ওই নারীকে মারধর করায় তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। পরে তাকে আমরা উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছি। বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।