এবার উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে সাবমেরিন টাইটান নিখোঁজ হওয়ার স্থান থেকে বেশ কয়েকটি শব্দ পাওয়া গেছে। এটি ওই সাবমেরিনের শব্দ না-ও হতে পারে হতে পারে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর পারমাণবিক সাবমেরিনের সাবেক কমান্ডার ডেভিড মার্কুয়েট। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে তিনি এমনটি জানান।
এদিকে বিবিসিকে মার্কুয়েট বলেন, আমি মনে করি না যে এই শব্দ টাইটানের। এই শব্দ প্রাকৃতিক হতে পারে। আমরা শব্দ শুনতে পাচ্ছি। আরও অনেক জাহাজ এই অঞ্চলে আসছে, এবং তারপরে আমরা আরও শব্দ শুনতে পাচ্ছি। আমি এটিকে কাকতালীয় বলে মনে করি না।
মার্কিন নৌবাহিনীর সাবেক এই কমান্ডার মনে করেন, সাবমেরিনটিতে থাকা যাত্রীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা কম হলেও উদ্ধারকাজে যেসব সরঞ্জাম ব্যবহার করা হচ্ছে তাতে কিছুটা আশা রাখা যায়।
গত রোববার সমুদ্রের অতল গভীরে পড়ে থাকা টাইটানিক জাহাজের কাছে যেতে এই সাবমেরিন আটলান্টিকের নিচে যায়। এর কিছুক্ষণ পরই সাবমেরিনের সঙ্গে সমুদ্রের ওপরে থাকা জাহাজের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এরপরই শুরু হয় উদ্ধার অভিযান।
উল্লেখ্য, ১৯১২ সালে পর্যটকবাহী জাহাজ টাইটানিক ডুবে যায়। যার ধ্বংসাবশেষ রয়েছে উত্তর আটলান্টিকের তলদেশে। যেটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৩ হাজার ১২৩ ফুট গভীরে পড়ে আছে। সেটি দেখতে মার্কিন কোম্পানি ওশানগেটের সাবমেরিন টাইটানে চেপে রোববার কানাডার নিউফাউন্ডল্যান্ড প্রদেশের সেন্টজন শহর থেকে রওনা হন ওই পাঁচ পর্যটক। এই অভিযানে যাওয়ার জন্য প্রত্যেক অভিযাত্রীর মাথাপিছু খরচ হয়েছে আড়াই লাখ ডলার।
সাবমেরিনে থাকা যাত্রীরা হলেন-ব্রিটিশ ব্যবসায়ী হামিশ হার্ডিং (৫৮), ব্রিটিশ-পাকিস্তানি ব্যবসায়ী শাহজাদা দাউদ (৪৮) ও তার ছেলে সুলেমান দাউদ (১৯), ওশানগেটের শীর্ষ নির্বাহী স্টকটন রাশ (৬১) ও সাবমেরিনটির চালক ও ফরাসি নৌবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা পল হেনরি নারগিওলেট (৭৭)।
এদিকে বিবিসিকে মার্কুয়েট বলেন, আমি মনে করি না যে এই শব্দ টাইটানের। এই শব্দ প্রাকৃতিক হতে পারে। আমরা শব্দ শুনতে পাচ্ছি। আরও অনেক জাহাজ এই অঞ্চলে আসছে, এবং তারপরে আমরা আরও শব্দ শুনতে পাচ্ছি। আমি এটিকে কাকতালীয় বলে মনে করি না।
মার্কিন নৌবাহিনীর সাবেক এই কমান্ডার মনে করেন, সাবমেরিনটিতে থাকা যাত্রীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা কম হলেও উদ্ধারকাজে যেসব সরঞ্জাম ব্যবহার করা হচ্ছে তাতে কিছুটা আশা রাখা যায়।
গত রোববার সমুদ্রের অতল গভীরে পড়ে থাকা টাইটানিক জাহাজের কাছে যেতে এই সাবমেরিন আটলান্টিকের নিচে যায়। এর কিছুক্ষণ পরই সাবমেরিনের সঙ্গে সমুদ্রের ওপরে থাকা জাহাজের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এরপরই শুরু হয় উদ্ধার অভিযান।
উল্লেখ্য, ১৯১২ সালে পর্যটকবাহী জাহাজ টাইটানিক ডুবে যায়। যার ধ্বংসাবশেষ রয়েছে উত্তর আটলান্টিকের তলদেশে। যেটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৩ হাজার ১২৩ ফুট গভীরে পড়ে আছে। সেটি দেখতে মার্কিন কোম্পানি ওশানগেটের সাবমেরিন টাইটানে চেপে রোববার কানাডার নিউফাউন্ডল্যান্ড প্রদেশের সেন্টজন শহর থেকে রওনা হন ওই পাঁচ পর্যটক। এই অভিযানে যাওয়ার জন্য প্রত্যেক অভিযাত্রীর মাথাপিছু খরচ হয়েছে আড়াই লাখ ডলার।
সাবমেরিনে থাকা যাত্রীরা হলেন-ব্রিটিশ ব্যবসায়ী হামিশ হার্ডিং (৫৮), ব্রিটিশ-পাকিস্তানি ব্যবসায়ী শাহজাদা দাউদ (৪৮) ও তার ছেলে সুলেমান দাউদ (১৯), ওশানগেটের শীর্ষ নির্বাহী স্টকটন রাশ (৬১) ও সাবমেরিনটির চালক ও ফরাসি নৌবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা পল হেনরি নারগিওলেট (৭৭)।