এবার মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন মুসলিমপ্রধান দেশের মতো খ্রিষ্টান সংখ্যাগরিষ্ট দেশ ফিলিপাইনেও ঈদুল আজহা উপলক্ষে সরকারি ছুটি পালনে ফের নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ফার্ডিনান্ড আর. মার্কোস জেআর। এদিকে দেশটিতে বসবাসরত মুসলমানরা তাদের বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা পালন করবেন ২৮ জুন। এই উপলক্ষে দিনটিকে আজ (বুধবার) সরকারি ছুটির আওতায় আনার ঘোষণা দিলেন প্রেসিডেন্ট। খবর গালফ নিউজ।
গত ১৩ জুন দেশটির সর্বোচ্চ প্রশাসনিক কর্মকর্তার সই অনুযায়ী ২৫৮ ধারা মেনে এ ঘোষণা দেয়া হয়। প্রেসিডেন্ট বলেন, ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে আগামী ২৮ জুন দেশের সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠান ও কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মীরা ছুটি উপভোগ করবেন। যদি কোনো প্রতিষ্ঠান তার কর্মীদের এই দিন কাজ করায়, সেক্ষেত্রে দৈনন্দিন সাধারণ মজুরির চেয়ে ২০০ শতাংশ মজুরি কর্মীদের পরিশোধ করতে হবে সেই প্রতিষ্ঠানকে।
এছাড়া এই দিন কর্মবিরতির জন্য কোনো প্রতিষ্ঠান যদি কর্মীদের বেতন কেটে রাখে, সেক্ষেত্রে ওই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও ঘোষণায় উল্লেখ করেছেন ফার্ডিনান্ড আর. মার্কোস জেআর। আরবি চান্দ্র বর্ষপঞ্জির শেষ মাস জিলহজের ১০ তারিখ ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ উদযাপন করেন মুসলিমরা।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের হিসেব অনুযায়ী, চলতি বছর মধ্যপ্রাচ্যের সব দেশ ও দক্ষিনপূর্ব এশিয়ার অধিকাংশ দেশে ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে ২৮ জুন। তিন লাখ বর্গকিলোমিটার আয়তনের দেশ ফিলিপাইনের জনসংখ্যা ১০ কোটি ৯০ লাখের বেশি। এই জনসমষ্টির ৯০ শতাংশেরও বেশি খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী। ইসলাম ধর্মাবলম্বীর হার মাত্র ৫ দশমিক ৬ শতাংশ।
গত ২০০২ সালে প্রথম ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার দিন সরকারি ছুটি ঘোষণা করে ফিলিপাইন। দেশটির প্রেসিডেন্টের দপ্তরের মুখ্যসচিব লুকাস বেরসামিন আমিরাতভিত্তিক গালফ নিউজকে বলেন, ‘ফিলিপাইনের সংস্কৃতিতে দেশের মুসলিমদের অবদান রয়েছে বলে আমরা বিশ্বাস করি। তাদের সেই অবদানকে প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে দুই ঈদে সরকারি ছুটি ভোগ করে ফিলিপাইনবাসী।’
গত ১৩ জুন দেশটির সর্বোচ্চ প্রশাসনিক কর্মকর্তার সই অনুযায়ী ২৫৮ ধারা মেনে এ ঘোষণা দেয়া হয়। প্রেসিডেন্ট বলেন, ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে আগামী ২৮ জুন দেশের সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠান ও কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মীরা ছুটি উপভোগ করবেন। যদি কোনো প্রতিষ্ঠান তার কর্মীদের এই দিন কাজ করায়, সেক্ষেত্রে দৈনন্দিন সাধারণ মজুরির চেয়ে ২০০ শতাংশ মজুরি কর্মীদের পরিশোধ করতে হবে সেই প্রতিষ্ঠানকে।
এছাড়া এই দিন কর্মবিরতির জন্য কোনো প্রতিষ্ঠান যদি কর্মীদের বেতন কেটে রাখে, সেক্ষেত্রে ওই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও ঘোষণায় উল্লেখ করেছেন ফার্ডিনান্ড আর. মার্কোস জেআর। আরবি চান্দ্র বর্ষপঞ্জির শেষ মাস জিলহজের ১০ তারিখ ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ উদযাপন করেন মুসলিমরা।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের হিসেব অনুযায়ী, চলতি বছর মধ্যপ্রাচ্যের সব দেশ ও দক্ষিনপূর্ব এশিয়ার অধিকাংশ দেশে ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে ২৮ জুন। তিন লাখ বর্গকিলোমিটার আয়তনের দেশ ফিলিপাইনের জনসংখ্যা ১০ কোটি ৯০ লাখের বেশি। এই জনসমষ্টির ৯০ শতাংশেরও বেশি খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী। ইসলাম ধর্মাবলম্বীর হার মাত্র ৫ দশমিক ৬ শতাংশ।
গত ২০০২ সালে প্রথম ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার দিন সরকারি ছুটি ঘোষণা করে ফিলিপাইন। দেশটির প্রেসিডেন্টের দপ্তরের মুখ্যসচিব লুকাস বেরসামিন আমিরাতভিত্তিক গালফ নিউজকে বলেন, ‘ফিলিপাইনের সংস্কৃতিতে দেশের মুসলিমদের অবদান রয়েছে বলে আমরা বিশ্বাস করি। তাদের সেই অবদানকে প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে দুই ঈদে সরকারি ছুটি ভোগ করে ফিলিপাইনবাসী।’