শেরপুরে বালুর ঢিবির ভেতর থেকে ৫২টি বস্তায় ২ হাজার ৬০০ কেজি চিনি উদ্ধার করেছে সদর থানা-পুলিশ। মঙ্গলবার (২০ জুন) সন্ধ্যায় শেরপুর পৌর শহরের দমদমা কালীগঞ্জ এলাকার জেলখানা মোড়ের পাশ থেকে চিনিগুলো উদ্ধার করা করা হয়।
উদ্ধারকৃত চিনির বাজারমূল্য প্রায় সোয়া ৩ লাখ টাকা। তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শেরপুর শহরের দমদমা কালীগঞ্জ এলাকার জেলখানা মোড়ের পাশে কোনো ব্যবসায়ী গোপনে অবৈধভাবে চিনি মজুত করছেন, এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় ফরহাদ হোসেনের ইজারা নেওয়া জমিতে ত্রিপলে ঢাকা অবস্থায় বালুর ঢিবির নিচ থেকে প্রতিটি ৫০ কেজি ওজনের ৫২ বস্তা চিনি উদ্ধার করা হয়। মো. তাজ নামে এক চালকের ট্রলিতে ওইসব চিনির বস্তা এসেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানিয়েছে পুলিশ।
এ ব্যাপারে শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বছির আহমেদ বাদল বলেন, ‘গোপন সূত্রে খবর পেয়ে চিনি উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। চিনির মূল্য বৃদ্ধির কথা শুনে কোনো ব্যবসায়ী এখানে মজুত করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। প্রাথমিকভাবে এক ট্রলিচালকের নাম শোনা যাচ্ছে। তাঁকে ধরতে অভিযান চলছে। এ ছাড়া জব্দ চিনির বিষয়ে আদালতের মাধ্যমে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উদ্ধারকৃত চিনির বাজারমূল্য প্রায় সোয়া ৩ লাখ টাকা। তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শেরপুর শহরের দমদমা কালীগঞ্জ এলাকার জেলখানা মোড়ের পাশে কোনো ব্যবসায়ী গোপনে অবৈধভাবে চিনি মজুত করছেন, এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় ফরহাদ হোসেনের ইজারা নেওয়া জমিতে ত্রিপলে ঢাকা অবস্থায় বালুর ঢিবির নিচ থেকে প্রতিটি ৫০ কেজি ওজনের ৫২ বস্তা চিনি উদ্ধার করা হয়। মো. তাজ নামে এক চালকের ট্রলিতে ওইসব চিনির বস্তা এসেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানিয়েছে পুলিশ।
এ ব্যাপারে শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বছির আহমেদ বাদল বলেন, ‘গোপন সূত্রে খবর পেয়ে চিনি উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। চিনির মূল্য বৃদ্ধির কথা শুনে কোনো ব্যবসায়ী এখানে মজুত করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। প্রাথমিকভাবে এক ট্রলিচালকের নাম শোনা যাচ্ছে। তাঁকে ধরতে অভিযান চলছে। এ ছাড়া জব্দ চিনির বিষয়ে আদালতের মাধ্যমে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’