টাঙ্গাইলের নাগরপুরে বয়স গোপন রেখে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ায় নয়ান খান মেমোরিয়াল উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্র থেকে এক ছাত্রকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বাংলা দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষা চলাকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদুজ্জামান ওই ছাত্রকে বহিষ্কার করেন। তিনি টাঙ্গাইলের নাগরপুর সদর ইউনিয়নের দুয়াজানী গ্রামের মো. রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজের ছেলে।
জানা যায়, ২০০০ সালে নিজের নাম মো.শাহীনুর ইসলাম ও বাবার নাম মো.রিয়াজ উদ্দিন নাম দিয়ে চৌহালী জনতা হাইস্কুল থেকে রাজশাহী বোর্ডে অধীনে মাধ্যমিক পাস করেন আল মামুন। ২০২০ সালে নাগরপুর উপজেলার বনগ্রাম শহীদ মেমোরিয়াল হাইস্কুল থেকে নাম পরিবর্তন করে পুনরায় তিনি এস এম শামীম আল মামুন নামে নিবন্ধন করে ২০২৩ সালে ঢাকা বোর্ড থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন। তবে দুইবারের নিবন্ধনে তার বাবার নাম একই ছিল।
গত রোববার বাংলা ১ম পত্র পরীক্ষা চলাকালে বিষয়টি কেন্দ্রের দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তার নজরে আসে। ওই কর্মকর্তা তার ঊর্ধ্বতন অফিসারকে বিষয়টি জানান। পরে কর্তৃপক্ষ মামুনের কাছে জানতে চাইলে তিনি অকপটে সব স্বীকার করেন। পরীক্ষা শেষে এডমিট ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড জব্দ করে হল কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার বাংলা ২য় পত্র চলাকালে কেন্দ্রের সভাপতি উপজেলা নিবার্হী অফিসার (ইউএনও) ওয়াহিদুজ্জামান ওই ছাত্রকে বহিষ্কার করেন। এসএম শামীম আল মামুন বলেন, ‘আমি এর আগে ২০০০ সালে রাজশাহী বোর্ড থেকে এসএসসি পাস করেছি। পরে সার্টিফিকেটে বয়স কমানোর জন্য নতুন করে ২০০৭ সালে জন্ম তারিখ দেখিয়ে জন্মসনদ বের করি। পরে ২০২০ সালে নাগরপুর উপজেলার বনগ্রাম শহীদ মেমোরিয়াল হাইস্কুল থেকে রেজিস্ট্রেশন করে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছি।
কেন্দ্রের দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রাথমিক সহকারি কর্মকর্তা জিএম ফুয়াদ বলেন, আমি দায়িত্ব পালনের সময় ওই ছাত্রকে দেখে সন্দেহ হওয়ায় বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে জানাই। কেন্দ্র সচিব ও নয়ান খান মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হোসেন আলী মনসুর বলেন, ওই ছাত্রর এনআইডি কার্ডে তার বয়স ১৯৮৪ এবং জন্মসনদে তার বয়স ২০০৭ সাল। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো.শাহীনুর ইসলাম বলেন, এনআইডি কার্ডে তার জন্ম ১৯৮৪ এবং নতুন জন্মসনদে তার জন্ম ২০০৭। তিনি আগে একবার এসএসসি পাস করেছেন। ২০-২২ বছর পর আবার এসএসসি পরীক্ষা দিতে এসেছেন। মূল বয়স গোপন করে প্রতারণার মাধ্যমে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করাটা অপরাধ।
জানা যায়, ২০০০ সালে নিজের নাম মো.শাহীনুর ইসলাম ও বাবার নাম মো.রিয়াজ উদ্দিন নাম দিয়ে চৌহালী জনতা হাইস্কুল থেকে রাজশাহী বোর্ডে অধীনে মাধ্যমিক পাস করেন আল মামুন। ২০২০ সালে নাগরপুর উপজেলার বনগ্রাম শহীদ মেমোরিয়াল হাইস্কুল থেকে নাম পরিবর্তন করে পুনরায় তিনি এস এম শামীম আল মামুন নামে নিবন্ধন করে ২০২৩ সালে ঢাকা বোর্ড থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন। তবে দুইবারের নিবন্ধনে তার বাবার নাম একই ছিল।
গত রোববার বাংলা ১ম পত্র পরীক্ষা চলাকালে বিষয়টি কেন্দ্রের দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তার নজরে আসে। ওই কর্মকর্তা তার ঊর্ধ্বতন অফিসারকে বিষয়টি জানান। পরে কর্তৃপক্ষ মামুনের কাছে জানতে চাইলে তিনি অকপটে সব স্বীকার করেন। পরীক্ষা শেষে এডমিট ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড জব্দ করে হল কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার বাংলা ২য় পত্র চলাকালে কেন্দ্রের সভাপতি উপজেলা নিবার্হী অফিসার (ইউএনও) ওয়াহিদুজ্জামান ওই ছাত্রকে বহিষ্কার করেন। এসএম শামীম আল মামুন বলেন, ‘আমি এর আগে ২০০০ সালে রাজশাহী বোর্ড থেকে এসএসসি পাস করেছি। পরে সার্টিফিকেটে বয়স কমানোর জন্য নতুন করে ২০০৭ সালে জন্ম তারিখ দেখিয়ে জন্মসনদ বের করি। পরে ২০২০ সালে নাগরপুর উপজেলার বনগ্রাম শহীদ মেমোরিয়াল হাইস্কুল থেকে রেজিস্ট্রেশন করে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছি।
কেন্দ্রের দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রাথমিক সহকারি কর্মকর্তা জিএম ফুয়াদ বলেন, আমি দায়িত্ব পালনের সময় ওই ছাত্রকে দেখে সন্দেহ হওয়ায় বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে জানাই। কেন্দ্র সচিব ও নয়ান খান মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হোসেন আলী মনসুর বলেন, ওই ছাত্রর এনআইডি কার্ডে তার বয়স ১৯৮৪ এবং জন্মসনদে তার বয়স ২০০৭ সাল। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো.শাহীনুর ইসলাম বলেন, এনআইডি কার্ডে তার জন্ম ১৯৮৪ এবং নতুন জন্মসনদে তার জন্ম ২০০৭। তিনি আগে একবার এসএসসি পাস করেছেন। ২০-২২ বছর পর আবার এসএসসি পরীক্ষা দিতে এসেছেন। মূল বয়স গোপন করে প্রতারণার মাধ্যমে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করাটা অপরাধ।