বাংলাদেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র, যেখানে বাংলাদেশি জনগণের মতামতের প্রতিফলন ঘটবে। সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের এক ব্রিফিংয়ে যুক্তরাষ্ট্রের এমন অবস্থানের কথা তুলে ধরেন পররাষ্ট্র দফতরের উপ-প্রধান মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল। তবে তিনি আরও বলেন যে, যেহেতু এটি একটি আভ্যন্তরীণ ও ঘরোয়া নির্বাচন তাই এ নিয়ে আমার আর বেশি কিছু বলার নেই।
ওই ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের নির্বাচন প্রসঙ্গে বেদান্ত প্যাটেলকে এক সাংবাদিক বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের গণতন্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী। বাংলাদেশ দ্রুতই একটি জাতীয় নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। অথচ সেখানে একটি দল নির্বাচনে অংশ নিতে চাইছে না। পরবর্তীতে তারা আবার দাবি করতে পারে যে, নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র এ পরিস্থিতিকে কীভাবে দেখছে?
এর জবাবে বেদান্ত প্যাটেল বলেন, বাংলাদেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র। এমন একটি নির্বাচন হতে হবে যেখানে বাংলাদেশের মানুষের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটে। তবে একটি আভ্যন্তরীণ ও ঘরোয়া নির্বাচন নিয়ে আমার আর কিছু বলার নেই। আমি যে বিষয়ে বিস্তারিত বলতে চাই তা হলো, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ গত বছর কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর উদ্যাপন করেছে এবং সেই সম্পর্ক সামনে এগিয়ে নেয়ার ব্যাপারে ওয়াশিংটন আরও মনযোগী।
আমাদের দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতার ব্যাপক সুযোগ ও সম্ভাবনা রয়েছে। জলবায়ু বলেন, অর্থনীতি বলেন ও মানবিক সহায়তা বলেন প্রভৃতি ক্ষেত্রে একসঙ্গে কাজ করছে দুই দেশ।
ওই ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের নির্বাচন প্রসঙ্গে বেদান্ত প্যাটেলকে এক সাংবাদিক বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের গণতন্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী। বাংলাদেশ দ্রুতই একটি জাতীয় নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। অথচ সেখানে একটি দল নির্বাচনে অংশ নিতে চাইছে না। পরবর্তীতে তারা আবার দাবি করতে পারে যে, নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র এ পরিস্থিতিকে কীভাবে দেখছে?
এর জবাবে বেদান্ত প্যাটেল বলেন, বাংলাদেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র। এমন একটি নির্বাচন হতে হবে যেখানে বাংলাদেশের মানুষের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটে। তবে একটি আভ্যন্তরীণ ও ঘরোয়া নির্বাচন নিয়ে আমার আর কিছু বলার নেই। আমি যে বিষয়ে বিস্তারিত বলতে চাই তা হলো, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ গত বছর কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর উদ্যাপন করেছে এবং সেই সম্পর্ক সামনে এগিয়ে নেয়ার ব্যাপারে ওয়াশিংটন আরও মনযোগী।
আমাদের দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতার ব্যাপক সুযোগ ও সম্ভাবনা রয়েছে। জলবায়ু বলেন, অর্থনীতি বলেন ও মানবিক সহায়তা বলেন প্রভৃতি ক্ষেত্রে একসঙ্গে কাজ করছে দুই দেশ।