বরিশালে শিশু আবির ইসলাম জিহাদের (৫) মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্যকর তথ্য উদঘাটন করেছে পুলিশ। মূলত শারীরিক সম্পর্ক বিঘ্ন ঘটায় শিশুটিকে হত্যা করে মায়ের প্রেমিক।
এ ঘটনায় মায়ের পরকীয়া প্রেমিক মিলন হাওলাদারকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। তবে, প্রাথমিক তদন্তে মা মরিয়ম বেগম সম্পৃক্ত না থাকার বিষয়টি প্রতীয়মান হওয়ায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোতয়ালী মডেল থানার ওসি আনোয়ার হোসেন। তিনি জানান, নিহত শিশুর দাদি বাদী হয়ে একজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় প্রধান অভিযুক্ত মিলন হাওলাদারকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, পারিবারিক বিষয় নিয়ে নাসিমা বেগমের ছেলে আল আমিন ও তার স্ত্রী মরিয়মের মধ্যে ৬ মাস আগে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। এরপর মরিয়ম তার ৫ বছর বয়সি ছেলে আবির ইসলাম জিহাদকে নিয়ে পটুয়াখালীতে বাবার বাড়ি চলে যায়। মরিয়ম এরপরে মিলন হাওলাদারের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। ২১ এপ্রিল মিলনের সঙ্গে দেখা করতে এলে মিলন মরিয়ম ও তার ছেলে জিহাদকে নিয়ে হোটেল বায়েজিদের ১১১ নম্বর কক্ষ ভাড়া নিয়ে থাকতে শুরু করেন।
হোটেলে থাকাকালীন সময়ে জিহাদকে নিয়ে অস্বস্তিবোধ করতে থাকেন মিলন। মরিয়মের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনে শিশু জিহাদের জন্য বিঘ্ন হতো। ৩০ এপ্রিল সকালের দিকে জিহাদের মা মরিয়ম হোটেল কক্ষে ঘুমাচ্ছিল। তার পাশ থেকে জিহাদকে তুলে নিয়ে একটি পরিত্যক্ত ভবনের ৩ তলার সিড়ির সামনে নিয়ে বুক, পিঠ ও মাথায় এলোপাতাড়ি মারধর করেন মিলন। পরে সে অসুস্থ হলে আবার হোটেল কক্ষে রেখে পালিয়ে যান তিনি।
জিহাদের মা মরিয়ম ঘুম ভেঙে ছেলের এই অবস্থা দেখে হোটেলে ম্যানেজারের সহায়তায় জিহাদকে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় মায়ের পরকীয়া প্রেমিক মিলন হাওলাদারকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। তবে, প্রাথমিক তদন্তে মা মরিয়ম বেগম সম্পৃক্ত না থাকার বিষয়টি প্রতীয়মান হওয়ায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোতয়ালী মডেল থানার ওসি আনোয়ার হোসেন। তিনি জানান, নিহত শিশুর দাদি বাদী হয়ে একজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় প্রধান অভিযুক্ত মিলন হাওলাদারকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, পারিবারিক বিষয় নিয়ে নাসিমা বেগমের ছেলে আল আমিন ও তার স্ত্রী মরিয়মের মধ্যে ৬ মাস আগে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। এরপর মরিয়ম তার ৫ বছর বয়সি ছেলে আবির ইসলাম জিহাদকে নিয়ে পটুয়াখালীতে বাবার বাড়ি চলে যায়। মরিয়ম এরপরে মিলন হাওলাদারের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। ২১ এপ্রিল মিলনের সঙ্গে দেখা করতে এলে মিলন মরিয়ম ও তার ছেলে জিহাদকে নিয়ে হোটেল বায়েজিদের ১১১ নম্বর কক্ষ ভাড়া নিয়ে থাকতে শুরু করেন।
হোটেলে থাকাকালীন সময়ে জিহাদকে নিয়ে অস্বস্তিবোধ করতে থাকেন মিলন। মরিয়মের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনে শিশু জিহাদের জন্য বিঘ্ন হতো। ৩০ এপ্রিল সকালের দিকে জিহাদের মা মরিয়ম হোটেল কক্ষে ঘুমাচ্ছিল। তার পাশ থেকে জিহাদকে তুলে নিয়ে একটি পরিত্যক্ত ভবনের ৩ তলার সিড়ির সামনে নিয়ে বুক, পিঠ ও মাথায় এলোপাতাড়ি মারধর করেন মিলন। পরে সে অসুস্থ হলে আবার হোটেল কক্ষে রেখে পালিয়ে যান তিনি।
জিহাদের মা মরিয়ম ঘুম ভেঙে ছেলের এই অবস্থা দেখে হোটেলে ম্যানেজারের সহায়তায় জিহাদকে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।