ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে ঢাকা-বরিশাল রুটের লঞ্চের আগাম টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২০ জুন) সকাল ৭টায় বরিশাল নদীবন্দরে কাউন্টার থেকে ঈদের আগাম টিকিট বিক্রি শুরু হয়। তবে লঞ্চের আগাম টিকিট বিক্রি চললেও যাত্রীচাপ নেই। তবে আগে এলে আগে পাবেন ভিত্তিতে চলছে লঞ্চের টিকিট বিক্রি।
যাত্রীরা জানান, সড়কপথে ঝামেলা এড়াতে পরিবারসহ নৌপথকে বেছে নিচ্ছেন তারা। লঞ্চের আগাম টিকিট বিক্রি চললেও যাত্রীচাপ নেই। লঞ্চসংশ্লিষ্টরা জানান, পদ্মা সেতু চালু হওয়াতে সড়কপথে যাত্রী চাপ বেশি হবে জানিয়ে নৌপথে যাত্রী আকর্ষণে নানা সুযোগ-সুবিধা দেয়া হচ্ছে। মোবাইলে নেয়া হচ্ছে বুকিং।
লঞ্চ মালিক সমিতির সহসভাপতি সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, দুর্ঘটনা এড়াতে ঈদের পাঁচ দিন আগে ও পরে নদীতে বাল্কহেড চলাচল বন্ধের দাবি তোলা হয়েছে। সব দাবি মেনে নিয়েছেন তারা। আশা করছি, সুন্দর একটি ঈদ আমরা যাত্রীদের উপহার দিতে পারব। এদিকে বরিশাল নদীবন্দর কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক জানান, আষাঢ় মাসে ঈদ হওয়ায় নিরাপত্তার বিষয় বিবেচনা করে সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। ২৬ জুন থেকে বরিশাল-ঢাকা দুই প্রান্ত থেকে আটটি করে প্রতিদিন ১৬টি লঞ্চ চলাচল করবে।
যাত্রীরা জানান, সড়কপথে ঝামেলা এড়াতে পরিবারসহ নৌপথকে বেছে নিচ্ছেন তারা। লঞ্চের আগাম টিকিট বিক্রি চললেও যাত্রীচাপ নেই। লঞ্চসংশ্লিষ্টরা জানান, পদ্মা সেতু চালু হওয়াতে সড়কপথে যাত্রী চাপ বেশি হবে জানিয়ে নৌপথে যাত্রী আকর্ষণে নানা সুযোগ-সুবিধা দেয়া হচ্ছে। মোবাইলে নেয়া হচ্ছে বুকিং।
লঞ্চ মালিক সমিতির সহসভাপতি সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, দুর্ঘটনা এড়াতে ঈদের পাঁচ দিন আগে ও পরে নদীতে বাল্কহেড চলাচল বন্ধের দাবি তোলা হয়েছে। সব দাবি মেনে নিয়েছেন তারা। আশা করছি, সুন্দর একটি ঈদ আমরা যাত্রীদের উপহার দিতে পারব। এদিকে বরিশাল নদীবন্দর কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক জানান, আষাঢ় মাসে ঈদ হওয়ায় নিরাপত্তার বিষয় বিবেচনা করে সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। ২৬ জুন থেকে বরিশাল-ঢাকা দুই প্রান্ত থেকে আটটি করে প্রতিদিন ১৬টি লঞ্চ চলাচল করবে।