এবার ভারতের মেঘালয়ে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জের সুরমা নদীর পানি বেড়ে ছাতক পয়েন্টে বিপৎসীমার ৮০ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সীমান্ত উপজেলা দোয়ারাবাজারের খাসিয়ামারা নদীর হাওর রক্ষা বাঁধ ভেঙে পানি প্রবেশ করছে লোকালয়ে।
এতে করে সীমান্তবর্তী কয়েকটি গ্রামের সামনে ঢলের পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। গতরাত থেকে বৃষ্টিপাত না থাকায় ঢলের পানির গতি সুরমা নদীতে ছিলে কম। কিন্তু ভোর রাত থেকে আবারও বৃষ্টিপাত শুরু হওয়ায় সুরমা নদীর পানি বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে।
এখনও পাহাড়ি ঢলের পানি আসা অব্যাহত থাকায় সুরমা, কুশিয়ারা, বৌলাই, পাটলাই নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত এক সপ্তাহে ভারতের চেরাপুঞ্জিতে ১২৮৩ মিমি বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। হাওরের দিকে যদি এই পানি না প্রবেশ করতো তাহলে সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ হতো।
হাওরে বিলম্বিত পানি আসায় ঢলের পানি সহজেই হাওরের দিকে চলে যাচ্ছে। ঝুঁকি কমেছে বন্যার। হাওরগুলো ফাঁকা থাকায় সহজেই ঢলের পানি হাওরে যাচ্ছে বন্যার কোনো শঙ্কা আপাতত নেই বলে জানিয়েছেন সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার।
এতে করে সীমান্তবর্তী কয়েকটি গ্রামের সামনে ঢলের পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। গতরাত থেকে বৃষ্টিপাত না থাকায় ঢলের পানির গতি সুরমা নদীতে ছিলে কম। কিন্তু ভোর রাত থেকে আবারও বৃষ্টিপাত শুরু হওয়ায় সুরমা নদীর পানি বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে।
এখনও পাহাড়ি ঢলের পানি আসা অব্যাহত থাকায় সুরমা, কুশিয়ারা, বৌলাই, পাটলাই নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত এক সপ্তাহে ভারতের চেরাপুঞ্জিতে ১২৮৩ মিমি বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। হাওরের দিকে যদি এই পানি না প্রবেশ করতো তাহলে সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ হতো।
হাওরে বিলম্বিত পানি আসায় ঢলের পানি সহজেই হাওরের দিকে চলে যাচ্ছে। ঝুঁকি কমেছে বন্যার। হাওরগুলো ফাঁকা থাকায় সহজেই ঢলের পানি হাওরে যাচ্ছে বন্যার কোনো শঙ্কা আপাতত নেই বলে জানিয়েছেন সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার।