এবার গণঅধিকার পরিষদ নামের রাজনৈতিক দলের যাত্রা শুরুর কিছুদিন পর থেকেই দ্বন্দ্বের কথা শোনা যাচ্ছিল অর্থনীতিবিদ রেজা কিবরিয়া ও সাবেক ডাকসু ভিপি নুরুল হক নুরুর মধ্যে। ধীরে ধীরে তা প্রকাশ্যে আসতে শুরু করে। অবশেষে ২০২১ সালের অক্টোবরে রাজনীতিতে পথচলা দলটির কোন্দল প্রকাশ্যে রূপ নিল। রেজা কিবরিয়াকে সরিয়ে ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক করা হয়েছে মো. রাশেদ খানকে।
ভিপি নুররা যখন এমন সিদ্ধান্ত নিলেন, তখন দেশের বাইরে অবস্থান করছেন রেজা কিবরিয়া। তবে দূরে থাকলেও দেশে ফিরে তিনিও পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন গণমাধ্যমকে। তিনি বলেছেন, প্রয়োজনে ভিপি নূরকে তিনি বহিষ্কার করবেন।
আজ মঙ্গলবার ২০ জুন দেশের বাইরে থেকে এমন মনোভাবের কথা জানিয়েছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী ছেলে রেজা কিবরিয়া। এর আগে গতকাল সোমবার ১৯ জুন রাতে তাকে সরিয়ে অন্য একজনকে গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়কের দায়িত্ব দেওয়া হয়। এমন সিদ্ধান্তকে অবৈধ বলে মনে করেন রেজা কিবরিয়া।
এ বিষয়টি নিয়ে রেজা কিবরিয়া বলেন, তিনি এই মুহূর্তে দেশের বাইরে অবস্থান করছেন। ফিরে এসে এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন। কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে এমন প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘তাকে (নুরকে) প্রয়োজনে দল থেকে বহিষ্কার করা হবে।’
এর আগে গণঅধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়কের দায়িত্ব দেওয়া হয় সংগঠনের ১ নম্বর যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাশেদ খাঁনকে। গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পূর্বনির্ধারিত কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে সোমবার মধ্যরাতে সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক ও দফতর সমন্বয়ক শাকিল উজ্জামান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তা জানানো হয়।
এতে বলা হয়, সংগঠনের সদস্য সচিব নুরুল হক নুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই সভায় সংগঠনের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়ার বিভিন্ন রাজনৈতিক তৎপরতা নিয়ে আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা হয়।
এদিকে দলটির নেতাকর্মীদের দাবি, শীর্ষ দুই নেতা আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়া এবং সদস্য সচিব নুরুল হক নুরের মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরেই মতানৈক্য চলছিল। একে অপরের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তোলা ছাড়াও দুজন দুজনকে দল থেকে সরাতে চাচ্ছিলেন। দুই নেতার দ্বন্দ্বে বিভক্ত হয়ে পড়েন তাদের অনুসারীরাও। অবশেষে বিবাধ প্রকাশ্যে এসেছে। ফলে রেজা কিবরিয়া দেশে ফিরলে দলটির পরিস্থিতি আরও নাজুক হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ভিপি নুররা যখন এমন সিদ্ধান্ত নিলেন, তখন দেশের বাইরে অবস্থান করছেন রেজা কিবরিয়া। তবে দূরে থাকলেও দেশে ফিরে তিনিও পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন গণমাধ্যমকে। তিনি বলেছেন, প্রয়োজনে ভিপি নূরকে তিনি বহিষ্কার করবেন।
আজ মঙ্গলবার ২০ জুন দেশের বাইরে থেকে এমন মনোভাবের কথা জানিয়েছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী ছেলে রেজা কিবরিয়া। এর আগে গতকাল সোমবার ১৯ জুন রাতে তাকে সরিয়ে অন্য একজনকে গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়কের দায়িত্ব দেওয়া হয়। এমন সিদ্ধান্তকে অবৈধ বলে মনে করেন রেজা কিবরিয়া।
এ বিষয়টি নিয়ে রেজা কিবরিয়া বলেন, তিনি এই মুহূর্তে দেশের বাইরে অবস্থান করছেন। ফিরে এসে এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন। কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে এমন প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘তাকে (নুরকে) প্রয়োজনে দল থেকে বহিষ্কার করা হবে।’
এর আগে গণঅধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়কের দায়িত্ব দেওয়া হয় সংগঠনের ১ নম্বর যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাশেদ খাঁনকে। গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পূর্বনির্ধারিত কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে সোমবার মধ্যরাতে সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক ও দফতর সমন্বয়ক শাকিল উজ্জামান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তা জানানো হয়।
এতে বলা হয়, সংগঠনের সদস্য সচিব নুরুল হক নুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই সভায় সংগঠনের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়ার বিভিন্ন রাজনৈতিক তৎপরতা নিয়ে আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা হয়।
এদিকে দলটির নেতাকর্মীদের দাবি, শীর্ষ দুই নেতা আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়া এবং সদস্য সচিব নুরুল হক নুরের মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরেই মতানৈক্য চলছিল। একে অপরের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তোলা ছাড়াও দুজন দুজনকে দল থেকে সরাতে চাচ্ছিলেন। দুই নেতার দ্বন্দ্বে বিভক্ত হয়ে পড়েন তাদের অনুসারীরাও। অবশেষে বিবাধ প্রকাশ্যে এসেছে। ফলে রেজা কিবরিয়া দেশে ফিরলে দলটির পরিস্থিতি আরও নাজুক হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।