এবার জামালপুরের বকশীগঞ্জে সাংবাদিক গোলাম রাব্বানী নাদিম হত্যা মামলার অন্যতম আসামি চেয়ারম্যানপুত্র ফাহিম ফয়সাল রিফাতের (২৩) পিস্তলসহ একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। ফাহিম ফয়সাল রিফাত উপজেলা ছাত্রলীগের সদ্যবহিষ্কৃত যুগ্ম-আহ্বায়ক। এ ঘটনার পর থেকে তিনি পলাতক।
ভাইরাল হওয়া ছবিতে দেখা যায়, আকাশি রঙের শার্ট ও কালো রঙের প্যান্ট পরা রিফাত ডান হাতে পিস্তল নিয়ে একটি মাঠে কারো সঙ্গে দুষ্টুমিতে মেতে উঠেছেন। তার পেছনে ধানক্ষেত। বকশীগঞ্জের ওসি সোহেল রানা বলেন, ছবিটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখেছি। ফাহিমকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। গ্রেপ্তার হলে অস্ত্রের রহস্য বেরিয়ে আসবে। তার কাছে অস্ত্র পাওয়া গেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে, নাদিম হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার সাধুরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবুকে স্থানীয় সরকার বিভাগ সাময়িক বরখাস্ত করেছে। এর আগে শনিবার ভোরে পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলার চিলাহাটি ইউনিয়ন থেকে চেয়ারম্যান বাবুকে আটক করে র্যাব। পরে তাকে সড়কপথে ঢাকায় আনা হয়। বর্তমানে তিনি জেল হাজতে আছেন।
সাংবাদিক নাদিমের স্ত্রী মনিরা বেগম বাদী হয়ে ইউপি চেয়ারম্যান বাবুকে প্রধান আসামি করে বকশীগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় ২২ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত ২৫ জনকে আসামি করা হয়। বকশীগঞ্জ উপজেলার সাধুরপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বাবুর নানা অপকর্ম নিয়ে রিপোর্ট প্রকাশ করেছিলেন বাংলানিউজ ও একাত্তর টিভির সাংবাদিক নাদিম।
সংবাদ প্রকাশের জেরে ময়মনসিংহ সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালে নাদিমের বিরুদ্ধে মামলা করেন বাবু। আদালত ওই মামলা খারিজ করে দেন। এর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে গত বুধবার (১৪ জুন) রাতে নাদিমের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। চেয়ারম্যান বাবু ও তার ছেলে ফাহিম ফয়সাল রিফাত হামলার নেতৃত্ব দেন বলে অভিযোগ রয়েছে। বৃহস্পতিবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় সাংবাদিক নাদিমের। পরে শুক্রবার জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে নাদিমকে দাদা-দাদির কবরের পাশে সমাহিত করা হয়।
ভাইরাল হওয়া ছবিতে দেখা যায়, আকাশি রঙের শার্ট ও কালো রঙের প্যান্ট পরা রিফাত ডান হাতে পিস্তল নিয়ে একটি মাঠে কারো সঙ্গে দুষ্টুমিতে মেতে উঠেছেন। তার পেছনে ধানক্ষেত। বকশীগঞ্জের ওসি সোহেল রানা বলেন, ছবিটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখেছি। ফাহিমকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। গ্রেপ্তার হলে অস্ত্রের রহস্য বেরিয়ে আসবে। তার কাছে অস্ত্র পাওয়া গেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে, নাদিম হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার সাধুরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবুকে স্থানীয় সরকার বিভাগ সাময়িক বরখাস্ত করেছে। এর আগে শনিবার ভোরে পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলার চিলাহাটি ইউনিয়ন থেকে চেয়ারম্যান বাবুকে আটক করে র্যাব। পরে তাকে সড়কপথে ঢাকায় আনা হয়। বর্তমানে তিনি জেল হাজতে আছেন।
সাংবাদিক নাদিমের স্ত্রী মনিরা বেগম বাদী হয়ে ইউপি চেয়ারম্যান বাবুকে প্রধান আসামি করে বকশীগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় ২২ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত ২৫ জনকে আসামি করা হয়। বকশীগঞ্জ উপজেলার সাধুরপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বাবুর নানা অপকর্ম নিয়ে রিপোর্ট প্রকাশ করেছিলেন বাংলানিউজ ও একাত্তর টিভির সাংবাদিক নাদিম।
সংবাদ প্রকাশের জেরে ময়মনসিংহ সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালে নাদিমের বিরুদ্ধে মামলা করেন বাবু। আদালত ওই মামলা খারিজ করে দেন। এর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে গত বুধবার (১৪ জুন) রাতে নাদিমের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। চেয়ারম্যান বাবু ও তার ছেলে ফাহিম ফয়সাল রিফাত হামলার নেতৃত্ব দেন বলে অভিযোগ রয়েছে। বৃহস্পতিবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় সাংবাদিক নাদিমের। পরে শুক্রবার জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে নাদিমকে দাদা-দাদির কবরের পাশে সমাহিত করা হয়।