প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা দেখে বিএনপি নেতারা শঙ্কিত বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ সোমবার ১৯ জুন বিকেলে ধানমণ্ডিতে দলের সম্পাদকমণ্ডলীর সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে চ্যালেঞ্জিং। এখানে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংকট একাকার হয়ে গেছে। আমাদের মতো দেশ সেই সংকট থেকে রেহাই পাবে, এমন ভাবার কোনো কারণ নেই। বিএনপির নেতৃত্বে একটি মহল নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়। নিজেরা ব্যর্থ হয়ে বিদেশি শক্তি ব্যবহার করতে চায় তারা।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিজ্ঞা করেছেন নির্বাচন অবাধ হবে উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, ‘আমরা বিএনপির আন্দোলনের বিরুদ্ধে শান্তি সমাবেশ নিয়ে আগামী নির্বাচন পর্যন্ত মাঠে থাকব। আমরা বিদেশি পর্যবেক্ষকদের আমন্ত্রণ জানাব, কিভাবে আমরা নির্বাচন করছি সেটা দেখে যান। এমনকি কয়েকটি নির্বাচন তারা দেখছেন।’
তিনি বলেন, ‘বিশ্বময় ও জাতীয় পর্যায়ে সংকট চলছে। আমাদের দেশ এসব সংকটের বাইরে নয়। অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংকট সমাধানের একমাত্র উপায় শান্তিপূর্ণ নির্বাচন।’
তিনি আরও বলেন, বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকদের থেকে নেত্রী রিপোর্ট নেবেন। দলের জেলা ও উপজেলা নেতাদের ঢাকায় আমন্ত্রণ করা হবে। সমস্যা সমাধানে প্রধানমন্ত্রী দিকনির্দেশনা দেবেন।
সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে চ্যালেঞ্জিং। এখানে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংকট একাকার হয়ে গেছে। আমাদের মতো দেশ সেই সংকট থেকে রেহাই পাবে, এমন ভাবার কোনো কারণ নেই। বিএনপির নেতৃত্বে একটি মহল নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়। নিজেরা ব্যর্থ হয়ে বিদেশি শক্তি ব্যবহার করতে চায় তারা।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিজ্ঞা করেছেন নির্বাচন অবাধ হবে উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, ‘আমরা বিএনপির আন্দোলনের বিরুদ্ধে শান্তি সমাবেশ নিয়ে আগামী নির্বাচন পর্যন্ত মাঠে থাকব। আমরা বিদেশি পর্যবেক্ষকদের আমন্ত্রণ জানাব, কিভাবে আমরা নির্বাচন করছি সেটা দেখে যান। এমনকি কয়েকটি নির্বাচন তারা দেখছেন।’
তিনি বলেন, ‘বিশ্বময় ও জাতীয় পর্যায়ে সংকট চলছে। আমাদের দেশ এসব সংকটের বাইরে নয়। অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংকট সমাধানের একমাত্র উপায় শান্তিপূর্ণ নির্বাচন।’
তিনি আরও বলেন, বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকদের থেকে নেত্রী রিপোর্ট নেবেন। দলের জেলা ও উপজেলা নেতাদের ঢাকায় আমন্ত্রণ করা হবে। সমস্যা সমাধানে প্রধানমন্ত্রী দিকনির্দেশনা দেবেন।