অবশেষে রাজধানীর গ্রিন রোডের সেন্ট্রাল হাসপাতালে ডেলিভারির সময় ভুল চিকিৎসায় নবজাতকের মৃত্যুর পর মা মাহবুবা রহমান আঁখিও মারা গেছেন। গতকাল রবিবার ১৮ জুন রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
এদিকে আঁখির মৃত্যুর পর তার চাচাতো ভাই বলেন, যারা ভুল চিকিৎসা করে বোনটাকে মেরে ফেলল তাদের বিচার তো চাইছি এবং চাইব সামনেও। বোনের ছেলেটা তো আগেই মারা গেল। সবচাইতে বড় ট্রাজেডি হলো যেহেতু ও আমার বোন, একমাত্র বোন।
তিনি আরও বলেন, আমার চাচি আমাকে গত শনিবার, ১৭ জুন রাতে বলে যে তিনটা কবর খুঁড়বা। কেন? প্রশ্ন করলে তখন তিনি বলেন, আমার বোন আঁখি, তার সন্তান এবং আমার চাচিকেও যাতে কবর দিয়ে দেই।
আর তিনি বলেন যে, আমি আর লাশ নিয়ে ঢাকা থেকে বাড়ি যেতে পারব না। ঠিক আমার চাচি ১৯৯৯ সালে এভাবেই আমার কাকার লাশ নিয়ে বাড়ি যায়।
আঁখির চাচাতো ভাই বলেন, ওর বাবা একজন পুলিশ অফিসার। তিনি ১৯৯৯ সালে পান্থপথে ডিউটিরত অবস্থায় মারা যান। মারা যাওয়ার সময় একমাত্র বেবি হিসেবে তাকে রেখে যায়। চাচি আর বিয়ে করে নাই। সে অবস্থায় তাকে লালন-পালন করে আমাদের সঙ্গে যৌথ পরিবারে বড় হয়েছে। এই হলো আমার ট্রাজেডির বোন।
এদিকে আঁখির মৃত্যুর পর তার চাচাতো ভাই বলেন, যারা ভুল চিকিৎসা করে বোনটাকে মেরে ফেলল তাদের বিচার তো চাইছি এবং চাইব সামনেও। বোনের ছেলেটা তো আগেই মারা গেল। সবচাইতে বড় ট্রাজেডি হলো যেহেতু ও আমার বোন, একমাত্র বোন।
তিনি আরও বলেন, আমার চাচি আমাকে গত শনিবার, ১৭ জুন রাতে বলে যে তিনটা কবর খুঁড়বা। কেন? প্রশ্ন করলে তখন তিনি বলেন, আমার বোন আঁখি, তার সন্তান এবং আমার চাচিকেও যাতে কবর দিয়ে দেই।
আর তিনি বলেন যে, আমি আর লাশ নিয়ে ঢাকা থেকে বাড়ি যেতে পারব না। ঠিক আমার চাচি ১৯৯৯ সালে এভাবেই আমার কাকার লাশ নিয়ে বাড়ি যায়।
আঁখির চাচাতো ভাই বলেন, ওর বাবা একজন পুলিশ অফিসার। তিনি ১৯৯৯ সালে পান্থপথে ডিউটিরত অবস্থায় মারা যান। মারা যাওয়ার সময় একমাত্র বেবি হিসেবে তাকে রেখে যায়। চাচি আর বিয়ে করে নাই। সে অবস্থায় তাকে লালন-পালন করে আমাদের সঙ্গে যৌথ পরিবারে বড় হয়েছে। এই হলো আমার ট্রাজেডির বোন।