নরসিংদীর রায়পুরায় বাস চাপায় মা ও মেয়ের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (২ মে) সকালে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের উপজেলার মরজাল বাসস্ট্যান্ডের পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সামনে এ দূর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন, উপজেলার মরজাল এলাকার মো. মারুফ মিয়ার স্ত্রী টুম্পা বেগম ও মেয়ে নিশি (৬)।
হাইওয়ে পুলিশ জানান, টুম্পা বেগম প্রতিদিনের ন্যায় সকালে মেয়ে নিশিকে স্থানীয় হলি ফ্লাওয়ার স্কুলে নিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি মরজাল বাসস্ট্যান্ডের পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সামনে মহাসড়ক পারাপার হওয়ার সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে ছেড়ে আসা তিশা পরিবহনের একটি বাস তাদের চাপা দেয়। এতে বাসের চাকার নিচে পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই নিশি মারা যায়।
এসময় টুম্পাকে গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে নরসিংদী জেলা হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তার অবস্থা গুরুতর দেখে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। পরে হাসপাতালে নেয়ার পথে টুম্পা বেগম মারা যায়।
ভৈরব হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাম্মেল হক বলেন, বাসের চাপায় ঘটনাস্থলেই একজন মারা গেছে। আর একজনকে হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যাওয়ার খবর পেয়েছি। ঘাতক বাসকে আটক করা গেলেও চালক পলাতক রয়েছে। এঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
নিহতরা হলেন, উপজেলার মরজাল এলাকার মো. মারুফ মিয়ার স্ত্রী টুম্পা বেগম ও মেয়ে নিশি (৬)।
হাইওয়ে পুলিশ জানান, টুম্পা বেগম প্রতিদিনের ন্যায় সকালে মেয়ে নিশিকে স্থানীয় হলি ফ্লাওয়ার স্কুলে নিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি মরজাল বাসস্ট্যান্ডের পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সামনে মহাসড়ক পারাপার হওয়ার সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে ছেড়ে আসা তিশা পরিবহনের একটি বাস তাদের চাপা দেয়। এতে বাসের চাকার নিচে পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই নিশি মারা যায়।
এসময় টুম্পাকে গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে নরসিংদী জেলা হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তার অবস্থা গুরুতর দেখে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। পরে হাসপাতালে নেয়ার পথে টুম্পা বেগম মারা যায়।
ভৈরব হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাম্মেল হক বলেন, বাসের চাপায় ঘটনাস্থলেই একজন মারা গেছে। আর একজনকে হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যাওয়ার খবর পেয়েছি। ঘাতক বাসকে আটক করা গেলেও চালক পলাতক রয়েছে। এঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।