এবার বেইজিং পুলিশ আটক করল ১৮ বছরের এক ফুটবলপ্রেমীকে। তার অপরাধ নিরাপত্তা ভেঙে মাঠে ঢুকে পড়েছিলেন। শুধু তাই নয়, লিওনেল মেসিকে জড়িয়ে ধরেছিলেন ওই যুবক। হাত মেলান গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজের সঙ্গেও। আর্ন্তজাতিক ম্যাচ খেলতে জাতীয় দলের সঙ্গে চিন সফরে যান মেসি।
গত বৃহস্পতিবার ১৫ জুন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম প্রীতি ম্যাচ খেলেছেন মেসিরা। জিতেছেন ২-০ ব্যবধানে। এই ম্যাচে ৮০ সেকেন্ডে গোল করে নজির গড়েছেন মেসি। ফুটবলজীবনের দ্রুততম গোল করেছেন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক। সেই ম্যাচেই ঘটেছে বিপত্তি। বিঘ্নিত হয়েছে নিরাপত্তা।
এদিন খেলা শেষ হওয়ার পরই নিরাপত্তারক্ষীদের নজর এড়িয়ে মাঠে ঢুকে পড়েছিলেন ১৮ বছরের ওই যুবক। ছুটে মেসির কাছে পৌঁছে যান। আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী অধিনায়ককে জড়িয়ে ধরেন মেসি-ভক্ত। মেসিও হাসি মুখে তাকে কাছে আসতে দিয়েছিলেন। পরে হাত মেলান কাতার বিশ্বকাপের সেরা গোলরক্ষক মার্টিনেজের সঙ্গেও।
মেসি খুশি হলেও ওই ফুটবলপ্রেমীর কাজে খুশি হননি স্টেডিয়ামের নিরাপত্তা কর্মীরা। ওই মেসি-ভক্তকে ধাওয়া করে ধরে ফেলেন তারা। নিরাপত্তা কর্মীরা ওই যুবককে ধরে গ্যালারিতে নিয়ে যান। পরে বেইজিং পুলিশ তাকে আটক করে নিরাপত্তা বিঘ্নিত করার জন্য। মেসির ওই তরুণ ভক্তের ভাগ্য ভালো যে তাকে জেলে যেতে হয়নি।
ম্যাচ শেষে সেই তরুণ মেসি–ভক্ত সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথাও বলেছেন। তবে একটি শাস্তি তাকে পেতে হচ্ছে। আগামী এক বছর কোনো খেলা দেখতে মাঠে যেতে পারবেন না তিনি। জেলে না গেলেও চীনা পুলিশ সতর্ক করে ছেড়ে দেয়া হয়েছে তাকে। আটক হওয়া মেসি-ভক্তের নাম ‘ডি’ বলে জানিয়েছে বেজিং পুলিশ।
আর্জেন্টিনা দলের পক্ষ থেকেও তার বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ জানানো হয়নি। নিরাপত্তা কর্মীরা তাকে গ্যালারিতে নিয়ে যাওয়ার পর তার সঙ্গে সেলফি তোলার জন্য হুড়োহুড়ি পড়ে যায় ফুটবলপ্রেমীদের মধ্যে। মেসিকে জড়িয়ে ধরা ডি তখন তাদের চোখে নায়ক।
গত বৃহস্পতিবার ১৫ জুন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম প্রীতি ম্যাচ খেলেছেন মেসিরা। জিতেছেন ২-০ ব্যবধানে। এই ম্যাচে ৮০ সেকেন্ডে গোল করে নজির গড়েছেন মেসি। ফুটবলজীবনের দ্রুততম গোল করেছেন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক। সেই ম্যাচেই ঘটেছে বিপত্তি। বিঘ্নিত হয়েছে নিরাপত্তা।
এদিন খেলা শেষ হওয়ার পরই নিরাপত্তারক্ষীদের নজর এড়িয়ে মাঠে ঢুকে পড়েছিলেন ১৮ বছরের ওই যুবক। ছুটে মেসির কাছে পৌঁছে যান। আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী অধিনায়ককে জড়িয়ে ধরেন মেসি-ভক্ত। মেসিও হাসি মুখে তাকে কাছে আসতে দিয়েছিলেন। পরে হাত মেলান কাতার বিশ্বকাপের সেরা গোলরক্ষক মার্টিনেজের সঙ্গেও।
মেসি খুশি হলেও ওই ফুটবলপ্রেমীর কাজে খুশি হননি স্টেডিয়ামের নিরাপত্তা কর্মীরা। ওই মেসি-ভক্তকে ধাওয়া করে ধরে ফেলেন তারা। নিরাপত্তা কর্মীরা ওই যুবককে ধরে গ্যালারিতে নিয়ে যান। পরে বেইজিং পুলিশ তাকে আটক করে নিরাপত্তা বিঘ্নিত করার জন্য। মেসির ওই তরুণ ভক্তের ভাগ্য ভালো যে তাকে জেলে যেতে হয়নি।
ম্যাচ শেষে সেই তরুণ মেসি–ভক্ত সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথাও বলেছেন। তবে একটি শাস্তি তাকে পেতে হচ্ছে। আগামী এক বছর কোনো খেলা দেখতে মাঠে যেতে পারবেন না তিনি। জেলে না গেলেও চীনা পুলিশ সতর্ক করে ছেড়ে দেয়া হয়েছে তাকে। আটক হওয়া মেসি-ভক্তের নাম ‘ডি’ বলে জানিয়েছে বেজিং পুলিশ।
আর্জেন্টিনা দলের পক্ষ থেকেও তার বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ জানানো হয়নি। নিরাপত্তা কর্মীরা তাকে গ্যালারিতে নিয়ে যাওয়ার পর তার সঙ্গে সেলফি তোলার জন্য হুড়োহুড়ি পড়ে যায় ফুটবলপ্রেমীদের মধ্যে। মেসিকে জড়িয়ে ধরা ডি তখন তাদের চোখে নায়ক।