এবার মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় ধর্ষিতার লাথিতে এক ধর্ষকের মৃত্যু হয়েছে। পরে বিষয়টি আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দিলেও মানিকগঞ্জ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ৬ ঘন্টার মধ্যে হত্যাকান্ডের রহস্য উদঘাটন করে হত্যাকারীকে গ্রেপ্তার করেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সামরুল হোসেন।
গত ১৫ জুন সাটুরিয়া উপজেলা দিঘুলিয়া ইউনিয়নের পূর্ব দিঘুলিয়া আয়নাল হকের কৃষি জমি থেকে টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলার আউটপাড়া গ্রামের মৃত ফটিত আলির পুত্র লোকমান হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করে সাটুরিয়া থানা পুলিশ। এই ঘটনার দিনই মানিকগঞ্জ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) হত্যার রহস্য উদঘাটন করতে সক্ষম হয়। এ ঘটনায় আসামী আফরোজা বেগমকে আটক করে।
পরে সে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, গত ১৫ জুন রাত ৯ টার দিকে মো. লোকমান হোসেন আফরোজা বেগমের বসতবাড়ির পেছনে চকের ভেতর (কৃষি জমি) পুকুর পাড়ে মেয়ের বিয়ে নিয়ে কথা আছে বলে যেতে বলে। এসময় কথাবার্তার পর আফরোজা বেগমকে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য জোর করে।
আফরোজা বেগমের পরণের সেলোয়ার ছিঁড়ে ফেলে ধর্ষণ করে লোকমান। ধর্ষণ শেষে চলে যাওয়ার পর আফরোজা বেগম মো. লোকমানের কাছে ১০০ টাকা দাবি করেন। লোকমান হোসেন তখন অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে আফরোজাকে। তখন আফরোজা উত্তেজিত হয়ে লোকমানের অন্ডকোষে সজোরে লাথি মারে।
এসময় লোকমান হোসেন আহত হয়ে পরলে তাকে পরণের সেলোয়ার পুকুর থেকে ভিজিয়ে মাথায় পানি দেয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু আস্তে আস্তে লোকমানের নিথর দেহ নিস্তেজ হতে থাকে। ঘাতক আফরোজা ভয় পেয়ে লোকমানকে রেখে বাড়ি চলে আসে। আফরোজার ভেজা সেলোয়ারটি বসতবাড়ির পেছনে ফেলে দিয়ে আসেন। সেই সেলোয়ার পিবিআই উদ্ধার করেছে মামলার আলামত হিসেবে।
পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) এর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সামরুল হোসেন বলেন, টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুরেরর আউটপাড়া গ্রামের লোকমান হোসেন কৃষি কাজ ও এলাকায় বিয়ে নিয়ে ঘটকালি করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিল। গত ১৪ জুন বিকেলে বাড়ির কাউকে কোন কিছু না জানিয়ে বের হন তিনি।
পরেদিন ১৫ জুন তার মরদেহ পূর্ব দিঘুলিয়া আয়নাল হকের কৃষি জমিতে পরে আছে জানতে পারে তার ছেলে আব্দুল হাকিম। পরে আত্মীয়-স্বজন নিয়ে লাশ শনাক্ত করেন তিনি। পুলিশকে খবর দিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদর্ন্ত জন্য মর্গে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় মো. লোকমান হোসেনের ছেলে বাদী হয়ে সাটুরিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।
গত ১৫ জুন সাটুরিয়া উপজেলা দিঘুলিয়া ইউনিয়নের পূর্ব দিঘুলিয়া আয়নাল হকের কৃষি জমি থেকে টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলার আউটপাড়া গ্রামের মৃত ফটিত আলির পুত্র লোকমান হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করে সাটুরিয়া থানা পুলিশ। এই ঘটনার দিনই মানিকগঞ্জ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) হত্যার রহস্য উদঘাটন করতে সক্ষম হয়। এ ঘটনায় আসামী আফরোজা বেগমকে আটক করে।
পরে সে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, গত ১৫ জুন রাত ৯ টার দিকে মো. লোকমান হোসেন আফরোজা বেগমের বসতবাড়ির পেছনে চকের ভেতর (কৃষি জমি) পুকুর পাড়ে মেয়ের বিয়ে নিয়ে কথা আছে বলে যেতে বলে। এসময় কথাবার্তার পর আফরোজা বেগমকে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য জোর করে।
আফরোজা বেগমের পরণের সেলোয়ার ছিঁড়ে ফেলে ধর্ষণ করে লোকমান। ধর্ষণ শেষে চলে যাওয়ার পর আফরোজা বেগম মো. লোকমানের কাছে ১০০ টাকা দাবি করেন। লোকমান হোসেন তখন অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে আফরোজাকে। তখন আফরোজা উত্তেজিত হয়ে লোকমানের অন্ডকোষে সজোরে লাথি মারে।
এসময় লোকমান হোসেন আহত হয়ে পরলে তাকে পরণের সেলোয়ার পুকুর থেকে ভিজিয়ে মাথায় পানি দেয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু আস্তে আস্তে লোকমানের নিথর দেহ নিস্তেজ হতে থাকে। ঘাতক আফরোজা ভয় পেয়ে লোকমানকে রেখে বাড়ি চলে আসে। আফরোজার ভেজা সেলোয়ারটি বসতবাড়ির পেছনে ফেলে দিয়ে আসেন। সেই সেলোয়ার পিবিআই উদ্ধার করেছে মামলার আলামত হিসেবে।
পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) এর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সামরুল হোসেন বলেন, টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুরেরর আউটপাড়া গ্রামের লোকমান হোসেন কৃষি কাজ ও এলাকায় বিয়ে নিয়ে ঘটকালি করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিল। গত ১৪ জুন বিকেলে বাড়ির কাউকে কোন কিছু না জানিয়ে বের হন তিনি।
পরেদিন ১৫ জুন তার মরদেহ পূর্ব দিঘুলিয়া আয়নাল হকের কৃষি জমিতে পরে আছে জানতে পারে তার ছেলে আব্দুল হাকিম। পরে আত্মীয়-স্বজন নিয়ে লাশ শনাক্ত করেন তিনি। পুলিশকে খবর দিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদর্ন্ত জন্য মর্গে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় মো. লোকমান হোসেনের ছেলে বাদী হয়ে সাটুরিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।