এবার আফগানিস্তানের বিপক্ষে টেস্টে আধিপত্য বিস্তার করেছে বাংলাদেশের ফাস্ট বোলাররা। এমন পারফরম্যান্স পেসাররা অব্যাহত রাখতে পারলে যেকোনো কন্ডিশনে যেকোনো দলের সঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিন্দ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ক্রিকেট খেলতে পারবে বলে মনে করেন আফগান কোচ জনাথন ট্রট।
সেই সঙ্গে ট্রট জানিয়েছেন, রশিদ খানের অভাব অনূভব করেছে তার দল। আজ শনিবার ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ট্রট বলেন, ‘যে ধরনের পেসার তারা (বাংলাদেশ) পেয়েছে, তাতে ঘরে ও বিদেশের মাটিতে প্রতিন্দ্বন্দিতা করতে পারবে। এছাড়াও স্পিনে উন্নত মানের বোলাররা আছে। নিজেদের কন্ডিশনে কিভাবে ভালো খেলতে হয়, সত্যিই সেটি জানে তারা। এজন্য কৃতিত্ব তাদেরই।’
২০১৯ সালে দু’দলের প্রথম টেস্টে জয় পেয়েছিল আফগানিস্তান। ১১ উইকেট নিয়ে আফগানদের জয়ে বড় অবদান রেখেছিলেন এই টেস্টে বিশ্রামে থাকা রশিদ খান। রশিদ খানের না থাকা বিষয়ে ট্রট বলেন, ‘আমি মনে করি, রশিদ খানের মতো খেলোয়াড় যখন দলে থাকবে না, তখন অবশ্যই অভাব অনুভূত হবে। এখানে রশিদ খান থাকলেও ফলাফল বদলাতে পারত না।’
আফগান কোচ আরো বলেন, ‘আমি মনে করি, লড়াই করার মত যথেষ্ট দক্ষতা আমার দলের ছিলো না। আরো ভালো প্রতিন্দ্বন্দ্বিতা হওয়া দরকার ছিলো। একটি চ্যালেঞ্জের জন্য প্রস্তুত হওয়া ও মানসিকতা আরো কঠিন হওয়া দরকার ছিলো।’
সেই সঙ্গে ট্রট জানিয়েছেন, রশিদ খানের অভাব অনূভব করেছে তার দল। আজ শনিবার ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ট্রট বলেন, ‘যে ধরনের পেসার তারা (বাংলাদেশ) পেয়েছে, তাতে ঘরে ও বিদেশের মাটিতে প্রতিন্দ্বন্দিতা করতে পারবে। এছাড়াও স্পিনে উন্নত মানের বোলাররা আছে। নিজেদের কন্ডিশনে কিভাবে ভালো খেলতে হয়, সত্যিই সেটি জানে তারা। এজন্য কৃতিত্ব তাদেরই।’
২০১৯ সালে দু’দলের প্রথম টেস্টে জয় পেয়েছিল আফগানিস্তান। ১১ উইকেট নিয়ে আফগানদের জয়ে বড় অবদান রেখেছিলেন এই টেস্টে বিশ্রামে থাকা রশিদ খান। রশিদ খানের না থাকা বিষয়ে ট্রট বলেন, ‘আমি মনে করি, রশিদ খানের মতো খেলোয়াড় যখন দলে থাকবে না, তখন অবশ্যই অভাব অনুভূত হবে। এখানে রশিদ খান থাকলেও ফলাফল বদলাতে পারত না।’
আফগান কোচ আরো বলেন, ‘আমি মনে করি, লড়াই করার মত যথেষ্ট দক্ষতা আমার দলের ছিলো না। আরো ভালো প্রতিন্দ্বন্দ্বিতা হওয়া দরকার ছিলো। একটি চ্যালেঞ্জের জন্য প্রস্তুত হওয়া ও মানসিকতা আরো কঠিন হওয়া দরকার ছিলো।’