মালয়েশিয়ার সেলাঙ্গর রাজ্যে ছাপাখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত তিন বাংলাদেশীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আরও তিন বাংলাদেশির অবস্থা আশঙ্কাজন।
জানা যায়, স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) ভোর ৪টার দিকে সেলাঙ্গরের বন্দর বারু বাঙ্গির তামান ইন্ডাস্ট্রিয়ান সেলামানের জালান পি-১০/১৮-এর ছাপাখানায় আগুন লাগে। ভোর ৪টা ১৪ মিনিটের দিকে রাজ্য দমকল বিভাগের অপারেশনস সেন্টার (পিজিও) একটি পাবলিশিং প্রিন্টিং ফ্যাক্টরিতে আগুন লাগার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। বন্দর বারু বাঙ্গির ফায়ার অ্যান্ড রেসকিউ স্টেশন (বিবিপি), বিবিপি কাজাং, বিবিপি সেমেনিহ এবং বিবিপি সেরডাং থেকে মোট ২৩ সদস্য আগুন নেভানো ও উদ্ধার অভিযানের অংশ নেন।
অগ্নিকাণ্ডে নিহত ও আহত বাংলাদেশির পরিচয় পাওয়া গেছে। নিহতরা হলেন, ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার ফুলবাড়ী গ্রামের বোরাক আলীর ছেলে লিটন (৩৪), পাবনার সুজানগরের পারঘোরাধা গ্রামের কোরবান মোল্লার ছেলে মুরাদ আলী মোল্লা (৩৮) এবং যশোরের কাশিমপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা মনিরুজ্জামান (৪২)।
আহতরা হলেন যশোরের বাবলু রহমান (৪৪), মো. সাইফুল ইসলাম (৪২) এবং রাজা (২৮)। তাদের সবার অবস্থা গুরুতর। সেলাঙ্গরের সেরডাং হাসপাতালের আইসিইউতে তাদের চিকিৎসা চলছে। তাদের যথাযথ চিকিৎসার জন্য পুলিশ ও হাসপাতাল উভয়ের সঙ্গে হাইকমিশন থেকে যোগাযোগ অব্যাহত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে দূতাবাস কর্তৃপক্ষ।
অভিযানে অংশ নেয়া কর্মকর্তারা জানান, বাংলাদেশি ৬ শ্রমিক ওই কারখানায় আটকা পড়েছিলেন। এদের মধ্যে তৎক্ষণাৎ ৪ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হলেও, বাকি দুজন ঘটনাস্থলেই মারা যান। এরপর শুক্রবার (১৬ জুন) সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মনিরুজ্জামানের মৃত্যু হয়।
জানা যায়, স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) ভোর ৪টার দিকে সেলাঙ্গরের বন্দর বারু বাঙ্গির তামান ইন্ডাস্ট্রিয়ান সেলামানের জালান পি-১০/১৮-এর ছাপাখানায় আগুন লাগে। ভোর ৪টা ১৪ মিনিটের দিকে রাজ্য দমকল বিভাগের অপারেশনস সেন্টার (পিজিও) একটি পাবলিশিং প্রিন্টিং ফ্যাক্টরিতে আগুন লাগার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। বন্দর বারু বাঙ্গির ফায়ার অ্যান্ড রেসকিউ স্টেশন (বিবিপি), বিবিপি কাজাং, বিবিপি সেমেনিহ এবং বিবিপি সেরডাং থেকে মোট ২৩ সদস্য আগুন নেভানো ও উদ্ধার অভিযানের অংশ নেন।
অগ্নিকাণ্ডে নিহত ও আহত বাংলাদেশির পরিচয় পাওয়া গেছে। নিহতরা হলেন, ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার ফুলবাড়ী গ্রামের বোরাক আলীর ছেলে লিটন (৩৪), পাবনার সুজানগরের পারঘোরাধা গ্রামের কোরবান মোল্লার ছেলে মুরাদ আলী মোল্লা (৩৮) এবং যশোরের কাশিমপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা মনিরুজ্জামান (৪২)।
আহতরা হলেন যশোরের বাবলু রহমান (৪৪), মো. সাইফুল ইসলাম (৪২) এবং রাজা (২৮)। তাদের সবার অবস্থা গুরুতর। সেলাঙ্গরের সেরডাং হাসপাতালের আইসিইউতে তাদের চিকিৎসা চলছে। তাদের যথাযথ চিকিৎসার জন্য পুলিশ ও হাসপাতাল উভয়ের সঙ্গে হাইকমিশন থেকে যোগাযোগ অব্যাহত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে দূতাবাস কর্তৃপক্ষ।
অভিযানে অংশ নেয়া কর্মকর্তারা জানান, বাংলাদেশি ৬ শ্রমিক ওই কারখানায় আটকা পড়েছিলেন। এদের মধ্যে তৎক্ষণাৎ ৪ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হলেও, বাকি দুজন ঘটনাস্থলেই মারা যান। এরপর শুক্রবার (১৬ জুন) সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মনিরুজ্জামানের মৃত্যু হয়।