এবার ঝিনাইদহের শৈলকুপায় বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের আহ্বায়ক কমিটি গঠনে নাম প্রস্তাবকে কেন্দ্র করে বিএনপি ও জামায়াতের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয়পক্ষের ২০ জন আহত হয়েছেন। এসময় বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর করা হয়। রোববার (১২ জানুয়ারি) দুপুরে উপজেলার নাদপাড়া বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, উপজেলা নাদপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা নিয়ে বিদ্যালয়ে মিটিং চলছিলো। কমিটির আহ্বায়ক প্রার্থী ছিলেন উপজেলা জামায়াতের আমির মতিয়ার রহমান ও স্থানীয় বিএনপি নেতা নওশের আলীর ভাই সামসু্দ্দীন মাস্টার। দুপুরে মিটিং চলাকালে নাম প্রস্তাব নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা শুরু হয়।
এক পর্যায়ে উভয়পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে অন্তত ২০ জন আহত হয়। ভাঙচুর করা হয় বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ও দোকানপাট। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। আহতদের উদ্ধার করে শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করায় পুনরায় সংঘর্ষ এড়াতে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, উপজেলা নাদপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা নিয়ে বিদ্যালয়ে মিটিং চলছিলো। কমিটির আহ্বায়ক প্রার্থী ছিলেন উপজেলা জামায়াতের আমির মতিয়ার রহমান ও স্থানীয় বিএনপি নেতা নওশের আলীর ভাই সামসু্দ্দীন মাস্টার। দুপুরে মিটিং চলাকালে নাম প্রস্তাব নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা শুরু হয়।
এক পর্যায়ে উভয়পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে অন্তত ২০ জন আহত হয়। ভাঙচুর করা হয় বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ও দোকানপাট। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। আহতদের উদ্ধার করে শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করায় পুনরায় সংঘর্ষ এড়াতে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।