এখন মোটরসাইকেল হেলমেট ছাড়া দেখলে বুঝবেন এরা রাজনীতি করে। সাধারণ মানুষ ঠিকই মেনে চলে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। গতকাল বৃহস্পতিবার ১৫ জুন দুপুরে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) সভাকক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এমন মন্তব্য করেন।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, মোটরসাইকেলের উপদ্রবটা বেশি। মোটরসাইকেলে বেশিরভাগ দুর্ঘটনা ঘটে। বিষয়টা দেখতে হবে। সিগন্যালে যদি একঝাঁক মোটরসাইকেল দেখেন, দেখবেন হেলমেট আছে। আবার যদি একঝাঁক দেখেন, হেলমেট নাই। তাহলে বুঝবেন, এরা পলিটিক্স করে।
সেতুমন্ত্রী আরও বলেন, পুলিশের যারা আছেন, তাদের অনুরোধ করব আমি পার্টির সেক্রেটারি। আমি রঙ সাইড দিয়ে যাচ্ছি? রঙ সাইড দিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে কোনো আপোষ করবেন না।
গত ঈদের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, রমজানে স্মরণাতীত কালের একটা ভালো ঈদযাত্রা আমরা দেখেছি। সবাই প্রশংসা করেছে। এখানে একটা সমন্বয় কাজ করেছিল। রমজানের ঈদের চেয়ে কুরবানির ঈদ অনেক চ্যালেঞ্জিং৷ এখানে অনেকগুলো বিষয় অন্তরায় হয়ে যায়। এগুলো অতিক্রম করা এত সহজ না। এখানে এফোর্ট আমাদের বেশি দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, রমজানে বৃষ্টির বিড়ম্বনা ছিল না। এবার সেটা আছে। ধীরগতির পশুবাহী গাড়ি সমস্যার সৃষ্টি করবেই। ফিটনেসবিহীন পশুবাহী গাড়ি। হাইওয়ে পুলিশের জনবল তাদের প্রয়োজনের তুলনায় কম বলে জানান কাদের। এক্ষেত্রে জেলা পুলিশ দায়িত্ব পালন করছে বলেও জানান তিনি।
সেতুমন্ত্রী বলেন, কোরবানির ঈদের জন্য আমাদের বিশেষ নজর দিতে হবে। আমাদের একটা গলার কাঁটা আছে, বিআরটি। বৃষ্টি হলে কাঁদা। এ বছরই আমরা প্রজেক্টটা শেষ করার জন্য কাজ এগিয়ে এনেছি।
গার্মেন্টস খাতে মালিকে মালিকে সম্পর্ক কতটা শক্তিশালী তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন মন্ত্রী। সকল গার্মেন্টসে ছুটি যেন একই সময় না হয়, সমন্বয় করে ছুটি দিতে শ্রম মন্ত্রণালয় ও গার্মেন্টস মালিকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি। বিভিন্ন সেতুতে টোল প্লাজায় বুথ সংখ্যা বাড়ানোর বিষয়েও গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, মোটরসাইকেলের উপদ্রবটা বেশি। মোটরসাইকেলে বেশিরভাগ দুর্ঘটনা ঘটে। বিষয়টা দেখতে হবে। সিগন্যালে যদি একঝাঁক মোটরসাইকেল দেখেন, দেখবেন হেলমেট আছে। আবার যদি একঝাঁক দেখেন, হেলমেট নাই। তাহলে বুঝবেন, এরা পলিটিক্স করে।
সেতুমন্ত্রী আরও বলেন, পুলিশের যারা আছেন, তাদের অনুরোধ করব আমি পার্টির সেক্রেটারি। আমি রঙ সাইড দিয়ে যাচ্ছি? রঙ সাইড দিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে কোনো আপোষ করবেন না।
গত ঈদের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, রমজানে স্মরণাতীত কালের একটা ভালো ঈদযাত্রা আমরা দেখেছি। সবাই প্রশংসা করেছে। এখানে একটা সমন্বয় কাজ করেছিল। রমজানের ঈদের চেয়ে কুরবানির ঈদ অনেক চ্যালেঞ্জিং৷ এখানে অনেকগুলো বিষয় অন্তরায় হয়ে যায়। এগুলো অতিক্রম করা এত সহজ না। এখানে এফোর্ট আমাদের বেশি দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, রমজানে বৃষ্টির বিড়ম্বনা ছিল না। এবার সেটা আছে। ধীরগতির পশুবাহী গাড়ি সমস্যার সৃষ্টি করবেই। ফিটনেসবিহীন পশুবাহী গাড়ি। হাইওয়ে পুলিশের জনবল তাদের প্রয়োজনের তুলনায় কম বলে জানান কাদের। এক্ষেত্রে জেলা পুলিশ দায়িত্ব পালন করছে বলেও জানান তিনি।
সেতুমন্ত্রী বলেন, কোরবানির ঈদের জন্য আমাদের বিশেষ নজর দিতে হবে। আমাদের একটা গলার কাঁটা আছে, বিআরটি। বৃষ্টি হলে কাঁদা। এ বছরই আমরা প্রজেক্টটা শেষ করার জন্য কাজ এগিয়ে এনেছি।
গার্মেন্টস খাতে মালিকে মালিকে সম্পর্ক কতটা শক্তিশালী তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন মন্ত্রী। সকল গার্মেন্টসে ছুটি যেন একই সময় না হয়, সমন্বয় করে ছুটি দিতে শ্রম মন্ত্রণালয় ও গার্মেন্টস মালিকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি। বিভিন্ন সেতুতে টোল প্লাজায় বুথ সংখ্যা বাড়ানোর বিষয়েও গুরুত্বারোপ করেন তিনি।