আলোচিত ইউটিউবার আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমের ফেসবুক, টিকটক ও ইনস্টাগ্রামসহ সামাজিক মাধ্যমে ৯টি অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা হয়েছে। এই ঘটনায় মামলা করতে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের কার্যালয়ে গিয়েছেন হিরো আলম। আজ মঙ্গলবার (২ মে) দুপুর ২টা ১৫ মিনিটের দিকে তিনি ডিবি কার্যালয়ে প্রবেশ করেন।
হিরো আলম বলেন, তিন দিন আগে ‘হিরো আলম’ নামে যে ফেসবুক পেজ ছিল সেটি হ্যাক হয়। সোমবার সন্ধ্যায় আমার ব্যক্তিগত ‘আশরাফুল হোসেন আলম’ নামে আইডিও হ্যাক করা হয়েছে। সেখানে তারা পোস্ট করেছে- কী কারণে তারা আমার আইডি হ্যাক করেছে এবং তারা যে আমার ৯টি অ্যাকাউন্ট হ্যাক করেছে সেটাও স্বীকার করেছে। নানা কারণে ভাইরাল এই ব্যক্তি দাবি করেন, একটা চক্র দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্নভাবে আমার ক্ষতির চেষ্টা করছে। আমাকে দুর্বল করার চেষ্টা করছে। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি, আল্লাহপাক কাউকে যদি না মারে, কেউ কাউকে মারতে পারে না।
হ্যাকারের নাম উল্লেখ করে হিরো আলম বলেন, যে ছেলেটা হ্যাক করেছে তার নাম মিঞা আসকার। তারা হ্যাকার গ্রুপ। তাদের বেশির ভাগই দেশের বাইরে থাকে। আসকার আমার কাছে ৫ লাখ টাকা চেয়েছিল। টাকা দিলে তারা এ কাজ আর করবে না বলে জানায়। যেহেতু তারা দেশের বাইরে থাকে, তাদের নাকি আমরা কিছু করতে পারবো না। তার প্রশ্ন, হিরো আলমের অ্যাকাউন্ট নষ্ট করলেই কী, আর না করলেই কী? হিরো আলমকে পুরো বিশ্বের মানুষ চেনে। তারা আমার অ্যাকাউন্ট নষ্ট করে কী করতে পারবে? আমরা হয়তো একটু হয়রানি হতে হলো।
এর আগে, গেল ১ এপ্রিল ডিবি কার্যালয়ে গিয়ে হারুন অর রশীদের সঙ্গে দেখা করেন হিরো আলম। সেসময় তিনি জানান, ব্যক্তিগত কাজে ডিবি অফিসে গিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ইউটিউব প্ল্যাটফর্মে তাকে নিয়ে মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর ও নানা বিষয় নিয়ে কথা বলেন হিরো আলম।
হিরো আলম বলেন, তিন দিন আগে ‘হিরো আলম’ নামে যে ফেসবুক পেজ ছিল সেটি হ্যাক হয়। সোমবার সন্ধ্যায় আমার ব্যক্তিগত ‘আশরাফুল হোসেন আলম’ নামে আইডিও হ্যাক করা হয়েছে। সেখানে তারা পোস্ট করেছে- কী কারণে তারা আমার আইডি হ্যাক করেছে এবং তারা যে আমার ৯টি অ্যাকাউন্ট হ্যাক করেছে সেটাও স্বীকার করেছে। নানা কারণে ভাইরাল এই ব্যক্তি দাবি করেন, একটা চক্র দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্নভাবে আমার ক্ষতির চেষ্টা করছে। আমাকে দুর্বল করার চেষ্টা করছে। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি, আল্লাহপাক কাউকে যদি না মারে, কেউ কাউকে মারতে পারে না।
হ্যাকারের নাম উল্লেখ করে হিরো আলম বলেন, যে ছেলেটা হ্যাক করেছে তার নাম মিঞা আসকার। তারা হ্যাকার গ্রুপ। তাদের বেশির ভাগই দেশের বাইরে থাকে। আসকার আমার কাছে ৫ লাখ টাকা চেয়েছিল। টাকা দিলে তারা এ কাজ আর করবে না বলে জানায়। যেহেতু তারা দেশের বাইরে থাকে, তাদের নাকি আমরা কিছু করতে পারবো না। তার প্রশ্ন, হিরো আলমের অ্যাকাউন্ট নষ্ট করলেই কী, আর না করলেই কী? হিরো আলমকে পুরো বিশ্বের মানুষ চেনে। তারা আমার অ্যাকাউন্ট নষ্ট করে কী করতে পারবে? আমরা হয়তো একটু হয়রানি হতে হলো।
এর আগে, গেল ১ এপ্রিল ডিবি কার্যালয়ে গিয়ে হারুন অর রশীদের সঙ্গে দেখা করেন হিরো আলম। সেসময় তিনি জানান, ব্যক্তিগত কাজে ডিবি অফিসে গিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ইউটিউব প্ল্যাটফর্মে তাকে নিয়ে মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর ও নানা বিষয় নিয়ে কথা বলেন হিরো আলম।