ঢালিউডের ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। ২০১৯ সালে তিনি অনুষ্ঠানিকভাবে হারুনুর রশীদ অপুকে বিয়ে করেছিলেন। দাম্পত্য জীবনের শুরুর দিকে ভালোভাবে কাটলেও বেশিদিন টিকেনি তাদের সংসার। মাত্র এক বছর ৯ মাস পর বিবাহবিচ্ছেদ হয়। পাশাপাশি তারা একে অপরের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তোলেন।
এ সম্পর্কের ইতি টেনে একক জীবনে প্রবেশ করেন অভিনেত্রী। তবে গুঞ্জন রয়েছে, এরপর নতুন সম্পর্কে জড়িয়েছেন তিনি। এ ব্যাপারে অভিনেত্রী স্পষ্ট কিছু এখনো বলেননি। কিন্তু এখনো সম্পর্ক নিয়ে গভীরভাবে যে তিনি ভাবেন, সেটা তার সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রবেশ করলেই স্পষ্ট। সম্প্রতি ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে এক স্ট্যাটাসে ভালোবাসা ও সম্পর্ক তিক্ততার কথা জানিয়েছেন ফারিয়া। সেখানে অতীতের কথা উল্লেখ করে লিখেছেন, ‘কিছু মানুষ জীবনে শিক্ষা হয়ে আসে। ২০২১ ও ২০২২ সাল ছিল ভুল মানুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও কাছাকাছি যাওয়ার সময়। ২০২৩ সাল ভালোর দিকে যাচ্ছে।’
‘এমনিতেই অপ্রয়োজনীয় ভুয়া মানুষজন দূরে চলে যাচ্ছে! কাছের মানুষ আরও কাছে আসছে। এতে হালকা এবং ভালো লাগছে।’
এরপরই অভিনেত্রী তরুণদের উপদেশ দেন। তরুণদের উদ্দেশ্যে লেখেন, ‘আপনার সঙ্গে কেউ যতই ভালো হওয়ার চেষ্টা করুক না কেন, যদি তার কোনো রকম মানসিক সমস্যা (উদ্বেগ ও বিষণ্ণতা ছাড়া) কিংবা মাদক সংশ্লিষ্টতা থাকে, তাহলে সবসময় তার থেকে দূরে থাকবে। তারা ক্ষতিকর। অন্যথায় যতদিনে তুমি বুঝবে তারা ক্ষতিকর, ততদিনে অনেক দেরি হয়ে যাবে। সাবধান থাকো।’
এ সম্পর্কের ইতি টেনে একক জীবনে প্রবেশ করেন অভিনেত্রী। তবে গুঞ্জন রয়েছে, এরপর নতুন সম্পর্কে জড়িয়েছেন তিনি। এ ব্যাপারে অভিনেত্রী স্পষ্ট কিছু এখনো বলেননি। কিন্তু এখনো সম্পর্ক নিয়ে গভীরভাবে যে তিনি ভাবেন, সেটা তার সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রবেশ করলেই স্পষ্ট। সম্প্রতি ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে এক স্ট্যাটাসে ভালোবাসা ও সম্পর্ক তিক্ততার কথা জানিয়েছেন ফারিয়া। সেখানে অতীতের কথা উল্লেখ করে লিখেছেন, ‘কিছু মানুষ জীবনে শিক্ষা হয়ে আসে। ২০২১ ও ২০২২ সাল ছিল ভুল মানুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও কাছাকাছি যাওয়ার সময়। ২০২৩ সাল ভালোর দিকে যাচ্ছে।’
‘এমনিতেই অপ্রয়োজনীয় ভুয়া মানুষজন দূরে চলে যাচ্ছে! কাছের মানুষ আরও কাছে আসছে। এতে হালকা এবং ভালো লাগছে।’
এরপরই অভিনেত্রী তরুণদের উপদেশ দেন। তরুণদের উদ্দেশ্যে লেখেন, ‘আপনার সঙ্গে কেউ যতই ভালো হওয়ার চেষ্টা করুক না কেন, যদি তার কোনো রকম মানসিক সমস্যা (উদ্বেগ ও বিষণ্ণতা ছাড়া) কিংবা মাদক সংশ্লিষ্টতা থাকে, তাহলে সবসময় তার থেকে দূরে থাকবে। তারা ক্ষতিকর। অন্যথায় যতদিনে তুমি বুঝবে তারা ক্ষতিকর, ততদিনে অনেক দেরি হয়ে যাবে। সাবধান থাকো।’