বাংলাদেশ শিগগিরই ব্রিকসের সদস্য পদ লাভ করতে পারে। জেনেভায় প্যালেস ডি নেশনস এর দ্বিপাক্ষিক মিটিং রুমে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট মাতামেলা সিরিল রামাপোশার সাথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাক্ষাতকালে বিষয়টি উত্থাপিত হওয়ায় শিগগিরই বাংলাদেশের ব্রিকসের সদস্যপদ পাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, ব্রিকস ব্যাংক সম্প্রতি বাংলাদেশকে অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। ভবিষ্যতে ব্রিকস বাংলাদেশকে এতে যোগ দেয়ার আমন্ত্রণ জানাবে। মোমেন বলেন, দক্ষিণ আফ্রিকায় আগামী আগস্টে তাদের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে এবং প্রধানমন্ত্রী এতে যোগ দেবেন।
ব্রিকসে বর্তমানে পাঁচ সদস্য রয়েছে। এরা হলো ব্রাজিল, ভারত, চীন, দক্ষিণ আফ্রিকা ও রাশিয়া। ভবিষ্যতে আরো আটটি দেশ সদস্য পদ পাবে। যাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে তাদের মধ্যে বাংলাদেশ, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ইন্দোনেশিয়া রয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, ‘এটি আমাদের অর্থায়নের আরেকটি ক্ষেত্র হবে। এটা আমাদের জন্যে ভালো হবে যেহেতু আমাদের টাকা প্রয়োজন।’
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়াতে বাংলাদেশে একটি মিশন খুলতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে অনুরোধ জানিয়েছেন। এর আগে মাল্টার প্রেসিডেন্ট ড. জর্জ ভেল্লাও একইস্থানে প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাত করেন। শেখ হাসিনা তাকেও ঢাকায় মিশন খোলার অনুরোধ করেন। এছাড়া তিনি আরএমজি পণ্য ও ঔষধ আমদানি করতে মাল্টার প্রতি অনুরোধ জানান।
এর পর আইএলও মহাপরিচালক গিলবার্ট এফ হাউনবো একই জায়গায় প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাত করেন। এ সময়ে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব মো. এহসান ই-এলাহী এবং প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার এম নজরুল উপস্থিত ছিলেন।সূত্র-বাসস।
তিনি আরো বলেন, ব্রিকস ব্যাংক সম্প্রতি বাংলাদেশকে অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। ভবিষ্যতে ব্রিকস বাংলাদেশকে এতে যোগ দেয়ার আমন্ত্রণ জানাবে। মোমেন বলেন, দক্ষিণ আফ্রিকায় আগামী আগস্টে তাদের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে এবং প্রধানমন্ত্রী এতে যোগ দেবেন।
ব্রিকসে বর্তমানে পাঁচ সদস্য রয়েছে। এরা হলো ব্রাজিল, ভারত, চীন, দক্ষিণ আফ্রিকা ও রাশিয়া। ভবিষ্যতে আরো আটটি দেশ সদস্য পদ পাবে। যাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে তাদের মধ্যে বাংলাদেশ, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ইন্দোনেশিয়া রয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, ‘এটি আমাদের অর্থায়নের আরেকটি ক্ষেত্র হবে। এটা আমাদের জন্যে ভালো হবে যেহেতু আমাদের টাকা প্রয়োজন।’
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়াতে বাংলাদেশে একটি মিশন খুলতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে অনুরোধ জানিয়েছেন। এর আগে মাল্টার প্রেসিডেন্ট ড. জর্জ ভেল্লাও একইস্থানে প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাত করেন। শেখ হাসিনা তাকেও ঢাকায় মিশন খোলার অনুরোধ করেন। এছাড়া তিনি আরএমজি পণ্য ও ঔষধ আমদানি করতে মাল্টার প্রতি অনুরোধ জানান।
এর পর আইএলও মহাপরিচালক গিলবার্ট এফ হাউনবো একই জায়গায় প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাত করেন। এ সময়ে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব মো. এহসান ই-এলাহী এবং প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার এম নজরুল উপস্থিত ছিলেন।সূত্র-বাসস।