এবার বাংলাদেশ প্রসঙ্গে ফের মুখ খুলেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার আরও দায়িত্বশীল এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কথা বলেছেন তিনি।
বুধবার (১১ ডিসেম্বর) পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার দীঘায় জগন্নাথ দেবের মন্দিরের নির্মাণ কাজ পরিদর্শনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গের কিছু গণমাধ্যমের আচারণকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, কিছু ফেক ভিডিও চলছে। গোটা বিষয়টাকে মিসলিট করে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, সরকার প্রতিনিধি পাঠিয়েছে, আমি শুনেছি বাংলাদেশে ভিসা আরো বাড়ানো হয়েছে যাতে ওপার বাংলার মানুষ বেশি করে এপারে আসতে পারে। আমাদের লোক যারা আসতে চায়, তাদেরকে ফিরিয়ে আনা হোক। এখানকার ইমাম অ্যাসোসিয়েশন ইমামরা একযোগে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপরে হওয়া 'অত্যাচার' এর নিন্দা করেছে। আমরাও রাজ্য সরকারের তরফে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার দাবি করছি।"
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ করে বলেন, বর্ডার থেকে অনেকেই চলে আসছে বলে আমি শুনছি। কিন্তু বিএসএফ কোথাও আটকাচ্ছে, কোথাও আটকাচ্ছে না। সিভিল এভিয়েশনের থ্রু যারা আসছে, প্লেন ও ট্রেন চালু আছে (যদিও মৈত্রী বন্ধন কিংবা মিতালী তিনটি ট্রেন গত ৫ আগস্টের পর থেকে বন্ধ), পাসপোর্ট ভিসা যাদের আছে তারা আসছে।
সীমান্ত বন্ধের বিষয়ে তিনি বলেন, ইন্দো বাংলাদেশ একটাও সীমান্ত বন্ধ করা হয়নি। বন্ধ করলে নির্দেশিকা আমাদের কাছেও থাকতো। তবে আমাদের কাছে এমন কোন নির্দেশিকা নেই। পুরোটা ভারত সরকারের বিষয়। সব জায়গার সংখ্যাগুরুদের দায়িত্ব সংখ্যালঘুদের রক্ষা করা। তাই আমরা চাই তারা আমাদের সংখ্যালঘুদের রক্ষা করুক।
বুধবার (১১ ডিসেম্বর) পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার দীঘায় জগন্নাথ দেবের মন্দিরের নির্মাণ কাজ পরিদর্শনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গের কিছু গণমাধ্যমের আচারণকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, কিছু ফেক ভিডিও চলছে। গোটা বিষয়টাকে মিসলিট করে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, সরকার প্রতিনিধি পাঠিয়েছে, আমি শুনেছি বাংলাদেশে ভিসা আরো বাড়ানো হয়েছে যাতে ওপার বাংলার মানুষ বেশি করে এপারে আসতে পারে। আমাদের লোক যারা আসতে চায়, তাদেরকে ফিরিয়ে আনা হোক। এখানকার ইমাম অ্যাসোসিয়েশন ইমামরা একযোগে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপরে হওয়া 'অত্যাচার' এর নিন্দা করেছে। আমরাও রাজ্য সরকারের তরফে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার দাবি করছি।"
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ করে বলেন, বর্ডার থেকে অনেকেই চলে আসছে বলে আমি শুনছি। কিন্তু বিএসএফ কোথাও আটকাচ্ছে, কোথাও আটকাচ্ছে না। সিভিল এভিয়েশনের থ্রু যারা আসছে, প্লেন ও ট্রেন চালু আছে (যদিও মৈত্রী বন্ধন কিংবা মিতালী তিনটি ট্রেন গত ৫ আগস্টের পর থেকে বন্ধ), পাসপোর্ট ভিসা যাদের আছে তারা আসছে।
সীমান্ত বন্ধের বিষয়ে তিনি বলেন, ইন্দো বাংলাদেশ একটাও সীমান্ত বন্ধ করা হয়নি। বন্ধ করলে নির্দেশিকা আমাদের কাছেও থাকতো। তবে আমাদের কাছে এমন কোন নির্দেশিকা নেই। পুরোটা ভারত সরকারের বিষয়। সব জায়গার সংখ্যাগুরুদের দায়িত্ব সংখ্যালঘুদের রক্ষা করা। তাই আমরা চাই তারা আমাদের সংখ্যালঘুদের রক্ষা করুক।