এবার বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলের চেয়ে হিন্দুরা এখন বেশি নিরাপদে আছেন বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। একই সঙ্গে বাংলাদেশে হিন্দুদের টার্গেট করা হচ্ছে দাবি করে ভারতীয় গণমাধ্যমে ব্যাপক অপতথ্য প্রচার করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি। মঙ্গলবার (০৩ ডিসেম্বর) ইন্ডিয়া টুডে-এর সঙ্গে এক একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।
এদিকে শফিকুল আলম বলেন, বাংলাদেশে হিন্দুরা বেশ সুরক্ষিত। তারা শেখ হাসিনার শাসনামলের চেয়ে এখন বেশি সুরক্ষিত। আমরা এখন ভারত থেকে ব্যাপক অপতথ্যের অপপ্রচার দেখতে পাচ্ছি।
গত আগস্টে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর কথিত হামলার বিষয়ে একের পর এক বিবৃতি দিয়ে আসছে ভারত সরকার। এ নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে অতিরঞ্জিত করে বিভিন্ন খবরও প্রকাশ করা হচ্ছে। তবে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার বরাবরই ভারতের এসব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। সরকার বলছে, সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে প্রচুর অপতথ্য বা ভুল তথ্য প্রচার করা হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, আমরা এসব স্থানে নিরাপত্তা জোরদার করেছি। আমরা লিঙ্গ, জাতি, বর্ণ বা ধর্ম নির্বিশেষে প্রতিটি বাংলাদেশির মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য এসেছি। তিনি জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে হিন্দুদের বিরুদ্ধে ব্যাপক নিপীড়ন চালানো হয়েছিল। তবে সেই সময় কোনো গণমাধ্যমে একটি রিপোর্টও প্রকাশিত হয়নি।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার সময় এটা ঘটেছিল বলে ভারতীয় কোনো গণমাধ্যমে একটি রিপোর্টও প্রকাশিত হয়নি। কোনো প্রবাসী সংগঠন এ নিয়ে কথা বলেনি এবং ব্রিটিশ পার্লামেন্টেও এ বিষয়টি কেউ উত্থাপন করেনি। ইসকনের ওপর দমন-পীড়নের অভিযোগ অস্বীকার করে শফিকুল আলম বলেন, সরকার বরং ওই ধর্মীয় সংগঠনের কেন্দ্রগুলোতে নিরাপত্তার জন্য সেনা পাঠিয়েছিল। আমরা নিশ্চিত করেছি যে হিন্দুরা দুর্গাপূজা উদযাপন করতে পারে। আমরা কি ইসকনকে নিষিদ্ধ করেছি? আমরা বরং তাদের মন্দিরের নিরাপত্তার জন্য সেনা পাঠিয়েছি।
এদিকে শফিকুল আলম বলেন, বাংলাদেশে হিন্দুরা বেশ সুরক্ষিত। তারা শেখ হাসিনার শাসনামলের চেয়ে এখন বেশি সুরক্ষিত। আমরা এখন ভারত থেকে ব্যাপক অপতথ্যের অপপ্রচার দেখতে পাচ্ছি।
গত আগস্টে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর কথিত হামলার বিষয়ে একের পর এক বিবৃতি দিয়ে আসছে ভারত সরকার। এ নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে অতিরঞ্জিত করে বিভিন্ন খবরও প্রকাশ করা হচ্ছে। তবে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার বরাবরই ভারতের এসব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। সরকার বলছে, সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে প্রচুর অপতথ্য বা ভুল তথ্য প্রচার করা হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, আমরা এসব স্থানে নিরাপত্তা জোরদার করেছি। আমরা লিঙ্গ, জাতি, বর্ণ বা ধর্ম নির্বিশেষে প্রতিটি বাংলাদেশির মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য এসেছি। তিনি জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে হিন্দুদের বিরুদ্ধে ব্যাপক নিপীড়ন চালানো হয়েছিল। তবে সেই সময় কোনো গণমাধ্যমে একটি রিপোর্টও প্রকাশিত হয়নি।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার সময় এটা ঘটেছিল বলে ভারতীয় কোনো গণমাধ্যমে একটি রিপোর্টও প্রকাশিত হয়নি। কোনো প্রবাসী সংগঠন এ নিয়ে কথা বলেনি এবং ব্রিটিশ পার্লামেন্টেও এ বিষয়টি কেউ উত্থাপন করেনি। ইসকনের ওপর দমন-পীড়নের অভিযোগ অস্বীকার করে শফিকুল আলম বলেন, সরকার বরং ওই ধর্মীয় সংগঠনের কেন্দ্রগুলোতে নিরাপত্তার জন্য সেনা পাঠিয়েছিল। আমরা নিশ্চিত করেছি যে হিন্দুরা দুর্গাপূজা উদযাপন করতে পারে। আমরা কি ইসকনকে নিষিদ্ধ করেছি? আমরা বরং তাদের মন্দিরের নিরাপত্তার জন্য সেনা পাঠিয়েছি।