এবার ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলার ঘটনায় ভারতকে স্পষ্ট ভাষায় বাংলাদেশের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ।
তিনি বলেছেন, ক্ষমা না চাইলে ভারতের রক্ষা নাই। আমরা কিন্তু আর ধৈর্য ধরতে পারছি না। বাংলাদেশকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলা আমরা আর দেখতে চাই না। ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও বাংলাদেশ বিরোধী ভারতীয় উসকানির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল পরবর্তী সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।
(মঙ্গলবার) বিকেল ৩টায় ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ ইসলামী আন্দোলনের উদ্যোগে রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে এ বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে ইউনুছ আহমাদ বলেন, ওরা (ভারত) যদি আমাদের হাইকমিশনারদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয় তাহলে তাদেরকে ফিরিয়ে নিয়ে আসেন।
তিনি বলেন, ভারত এতো ক্ষেপে গেল কেন? আমার মনে হয়, গত ১৫ বছরে তারা বিনামূল্যে বাংলাদেশকে কিনে ফেলতে চেয়েছিল। ভারতের মুখে গ্রাস তুলে দিয়েছিল পতিত সরকার। সেই গ্রাস সরে যাওয়ায় তারা ক্ষেপে গেছে। তাই এখন পায়ের ওপরে পাড়া দিয়ে সংঘাত সৃষ্টির চেষ্টা করছে।
তিনি বলেন, ভিয়েনা কনভেনশন লঙ্ঘন করে তারা যুদ্ধ বাধাতে চায়। বাংলাদেশের মুসলমানসহ সকল মানুষ অত্যন্ত ধৈর্যশীল। বার বার উসকানির পরও তারা ধৈর্য ধরছে। সুযোগ নিয়ে উসকানি আরও বাড়ানো হচ্ছে। ইউনুছ আহমাদ বলেন, বাংলাদেশের মানুষ ধৈর্য ধরতে জানে, কিন্তু একবার যদি জালিমদের বিরুদ্ধে ফুঁসে ওঠে তাহলে জালিমরা টিকে থাকতে পারে না। অতীতে যারাই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, ক্ষতি করার চেষ্টা করেছে তারাই বিতাড়িত হয়েছে।
তিনি বলেন, তোমরা (ভারত) যতোই ষড়যন্ত্র করো না কেন? বাংলাদেশের মানুষ ঘুমিয়ে নেই, সরব হচ্ছে। এ সময় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ ইমতিয়াজ আলম ও ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
তিনি বলেছেন, ক্ষমা না চাইলে ভারতের রক্ষা নাই। আমরা কিন্তু আর ধৈর্য ধরতে পারছি না। বাংলাদেশকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলা আমরা আর দেখতে চাই না। ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও বাংলাদেশ বিরোধী ভারতীয় উসকানির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল পরবর্তী সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।
(মঙ্গলবার) বিকেল ৩টায় ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ ইসলামী আন্দোলনের উদ্যোগে রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে এ বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে ইউনুছ আহমাদ বলেন, ওরা (ভারত) যদি আমাদের হাইকমিশনারদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয় তাহলে তাদেরকে ফিরিয়ে নিয়ে আসেন।
তিনি বলেন, ভারত এতো ক্ষেপে গেল কেন? আমার মনে হয়, গত ১৫ বছরে তারা বিনামূল্যে বাংলাদেশকে কিনে ফেলতে চেয়েছিল। ভারতের মুখে গ্রাস তুলে দিয়েছিল পতিত সরকার। সেই গ্রাস সরে যাওয়ায় তারা ক্ষেপে গেছে। তাই এখন পায়ের ওপরে পাড়া দিয়ে সংঘাত সৃষ্টির চেষ্টা করছে।
তিনি বলেন, ভিয়েনা কনভেনশন লঙ্ঘন করে তারা যুদ্ধ বাধাতে চায়। বাংলাদেশের মুসলমানসহ সকল মানুষ অত্যন্ত ধৈর্যশীল। বার বার উসকানির পরও তারা ধৈর্য ধরছে। সুযোগ নিয়ে উসকানি আরও বাড়ানো হচ্ছে। ইউনুছ আহমাদ বলেন, বাংলাদেশের মানুষ ধৈর্য ধরতে জানে, কিন্তু একবার যদি জালিমদের বিরুদ্ধে ফুঁসে ওঠে তাহলে জালিমরা টিকে থাকতে পারে না। অতীতে যারাই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, ক্ষতি করার চেষ্টা করেছে তারাই বিতাড়িত হয়েছে।
তিনি বলেন, তোমরা (ভারত) যতোই ষড়যন্ত্র করো না কেন? বাংলাদেশের মানুষ ঘুমিয়ে নেই, সরব হচ্ছে। এ সময় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ ইমতিয়াজ আলম ও ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।