রাজধানীর মিরপুরে ছেঁড়া ময়লা যুক্ত টাকা না নেওয়ায় হাফিজুল ইসলাম (২৭) নামে এক দোকানিকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৩ জুন) এ তথ্য নিশ্চিত করেন মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন।
হাফিজুল নরসিংদী শিবপুর উপজেলার তেলিয়া মধ্যপাড়া গ্রামের আব্দুল হান্নানের ছেলে। বর্তমানে তিনি মিরপুর এলাকায় থাকতেন।
ওসি মোহাম্মদ মহসীন বলেন, হাফিজুল ইসলামের মিরপুর-১০ নম্বর এলাকায় একটি চিকেন ফ্রাইয়ের দোকান আছে। সোমবার রাতে সেই দোকান থেকে আসাদুজ্জামান চয়নসহ কয়েকজন যুবক চিকেন ফ্রাই কেনেন। তখন তারা দোকানিকে ছেঁড়া ও ময়লাযুক্ত ১০০ টাকার নোট দেন। পরে সেই টাকা পরিবর্তন করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন দোকানি হাফিজুর। একপর্যায়ে চয়নসহ তারা কয়েকজন হাফিজুরকে মারধর করেন। এতে তিনি অচেতন হয়ে পড়লে প্রথমে তাকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে মারা যান তিনি।
ওসি আরও বলেন, মৃত্যুর ঘটনায় পরিবারের তরফ থেকে একটি মামলা করা হয়। সেই মামলার এক নম্বর আসামি চয়নকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে তিনি হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে পুলিশের কাছে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। বাকিদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশ কাজ করছে।
পুলিশের এ কর্মকর্তা বলেন, মরদেহ আইনি প্রক্রিয়া শেষে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৩ জুন) এ তথ্য নিশ্চিত করেন মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন।
হাফিজুল নরসিংদী শিবপুর উপজেলার তেলিয়া মধ্যপাড়া গ্রামের আব্দুল হান্নানের ছেলে। বর্তমানে তিনি মিরপুর এলাকায় থাকতেন।
ওসি মোহাম্মদ মহসীন বলেন, হাফিজুল ইসলামের মিরপুর-১০ নম্বর এলাকায় একটি চিকেন ফ্রাইয়ের দোকান আছে। সোমবার রাতে সেই দোকান থেকে আসাদুজ্জামান চয়নসহ কয়েকজন যুবক চিকেন ফ্রাই কেনেন। তখন তারা দোকানিকে ছেঁড়া ও ময়লাযুক্ত ১০০ টাকার নোট দেন। পরে সেই টাকা পরিবর্তন করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন দোকানি হাফিজুর। একপর্যায়ে চয়নসহ তারা কয়েকজন হাফিজুরকে মারধর করেন। এতে তিনি অচেতন হয়ে পড়লে প্রথমে তাকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে মারা যান তিনি।
ওসি আরও বলেন, মৃত্যুর ঘটনায় পরিবারের তরফ থেকে একটি মামলা করা হয়। সেই মামলার এক নম্বর আসামি চয়নকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে তিনি হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে পুলিশের কাছে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। বাকিদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশ কাজ করছে।
পুলিশের এ কর্মকর্তা বলেন, মরদেহ আইনি প্রক্রিয়া শেষে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।