এবার ফরিদপুর সদর উপজেলার কানাইপুর ইউনিয়নের ভাটি কানাইপুর গ্রামে একাধিক মামলার চার আসামিকে ধরতে গিয়ে কোতোয়ালি থানা পুলিশের এসআইসহ দুই কনস্টেবল আহত হয়েছেন। রোববার (১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ভাটি কানাইপুর এলাকায়। আহত তিন পুলিশ সদস্যকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। হামলায় আহতরা হলেন- কোতোয়ালি থানার এসআই হাসান সিকদার, কনস্টেবল সাগর চন্দ্র সরকার ও মো. মাহমুদুল হাসান।
জানা গেছে, ভাটি কানাইপুর এলাকার চার সহোদর কামরুল, জসিম, আনো ও বাদশার নামে কোতোয়ালি থানায় সন্ত্রাসী, মাদকসহ একাধিক মামলা ছিল। গত ২৩ অক্টোবর এ চার সহোদরের বিরুদ্ধে মারপিটের আরও একটি মামলা করেন ভাটি কানাইপুরের আনোয়ারা বেগম। এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই হাসান সিকদার রোববার বিকেলে আসামিদের ধরতে ফোর্স নিয়ে তাদের গ্রামের বাড়িতে যায়।
এ সময় একাধিক মামলার আসামি কামরুলকে গ্রেপ্তার করা হয়। কামরুলকে গ্রেপ্তারের পর মাদক ব্যবসায়ী আনো, জসিম, বাদশাসহ বেশকিছু সন্ত্রাসী পুলিশের কাছ থেকে কামরুলকে ছিনিয়ে নেবার চেষ্টা করে। পরে তারা পুলিশের ওপর লোহার পাইপ, ছুরি, টেটাসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। তারা পুলিশের তিন সদস্যকে বেদমভাবে মারপিট করে কামরুলকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। হামলায় আহত হন এসআই ও দুই কনস্টেবল। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় আহত তিন পুলিশ সদস্য ঘটনাস্থল থেকে ফিরে আসেন। পরে আহতরা ফরিদপুর সদর হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নেন।
এদিকে হামলার শিকার এসআই হাসান সিকদার জানান, বেশ কয়েকটি মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার করতে গেলে তারা আমাদের উপর হামলা চালায় এবং আসামি কামরুলকে ছিনিয়ে নেয়। তারা আমাকেসহ দুই কনস্টেবলকে আহত করেছে। কোতোয়ালি থানার ওসি আসাদউজ্জামান জানান, পুলিশের উপর হামলার ঘটনায় ১৪ জনের নামউল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ১৫ থেকে ২০ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
জানা গেছে, ভাটি কানাইপুর এলাকার চার সহোদর কামরুল, জসিম, আনো ও বাদশার নামে কোতোয়ালি থানায় সন্ত্রাসী, মাদকসহ একাধিক মামলা ছিল। গত ২৩ অক্টোবর এ চার সহোদরের বিরুদ্ধে মারপিটের আরও একটি মামলা করেন ভাটি কানাইপুরের আনোয়ারা বেগম। এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই হাসান সিকদার রোববার বিকেলে আসামিদের ধরতে ফোর্স নিয়ে তাদের গ্রামের বাড়িতে যায়।
এ সময় একাধিক মামলার আসামি কামরুলকে গ্রেপ্তার করা হয়। কামরুলকে গ্রেপ্তারের পর মাদক ব্যবসায়ী আনো, জসিম, বাদশাসহ বেশকিছু সন্ত্রাসী পুলিশের কাছ থেকে কামরুলকে ছিনিয়ে নেবার চেষ্টা করে। পরে তারা পুলিশের ওপর লোহার পাইপ, ছুরি, টেটাসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। তারা পুলিশের তিন সদস্যকে বেদমভাবে মারপিট করে কামরুলকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। হামলায় আহত হন এসআই ও দুই কনস্টেবল। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় আহত তিন পুলিশ সদস্য ঘটনাস্থল থেকে ফিরে আসেন। পরে আহতরা ফরিদপুর সদর হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নেন।
এদিকে হামলার শিকার এসআই হাসান সিকদার জানান, বেশ কয়েকটি মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার করতে গেলে তারা আমাদের উপর হামলা চালায় এবং আসামি কামরুলকে ছিনিয়ে নেয়। তারা আমাকেসহ দুই কনস্টেবলকে আহত করেছে। কোতোয়ালি থানার ওসি আসাদউজ্জামান জানান, পুলিশের উপর হামলার ঘটনায় ১৪ জনের নামউল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ১৫ থেকে ২০ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।