রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) সার্ভার থেকে গায়েব হওয়া ২৬ হাজার ৭৭৭টি নথি উদ্ধার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২ মে) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদারের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে এ তথ্য জানিয়েছেন রাজউকের আইনজীবী ইমাম হাসান। তিনি আদালতকে জানান, হ্যাকাররা সার্ভার থেকে নথি হ্যাক করেছিল।
এর আগে, গত ২ জানুয়ারি জাতীয় দৈনিকে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) সার্ভার থেকে প্রায় ৩০ হাজার গ্রাহকের নথি গায়েব হয়ে যাওয়ার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরে ঘটনাটি তদন্তের নির্দেশ দেয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। এ বিষয়ে একটি কমিটি গঠন করে হাইকোর্টে প্রতিবেদন দাখিল করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদকের পরিচালক (সিস্টেম অ্যানালিস্ট) মো. রাজিব হাসানের নেতৃত্বে কমিটির অপর দুই সদস্য হলেন দুদকের উপপরিচালক সুভাষ চন্দ্র দত্ত ও সহকারী পরিচালক মো. আশিকুর রহমান।
এর আগে, গত ২ জানুয়ারি রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) সার্ভার থেকে প্রায় ৩০ হাজার গ্রাহকের নথি গায়েব হয়ে যাওয়ার ঘটনায় ব্যাখ্যা তলব করেন হাইকোর্ট। ৩০ দিনের মধ্যে রাজউকের চেয়ারম্যানকে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দাখিল করতে নির্দেশ দেন আদালত। এ বিষয়ে পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন আমলে নিয়ে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত তৎকালীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
একই দিন পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনটি আদালতের নজরে আনেন দুদকের আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। এ সময় রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
এর আগে, গত ২ জানুয়ারি জাতীয় দৈনিকে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) সার্ভার থেকে প্রায় ৩০ হাজার গ্রাহকের নথি গায়েব হয়ে যাওয়ার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরে ঘটনাটি তদন্তের নির্দেশ দেয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। এ বিষয়ে একটি কমিটি গঠন করে হাইকোর্টে প্রতিবেদন দাখিল করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদকের পরিচালক (সিস্টেম অ্যানালিস্ট) মো. রাজিব হাসানের নেতৃত্বে কমিটির অপর দুই সদস্য হলেন দুদকের উপপরিচালক সুভাষ চন্দ্র দত্ত ও সহকারী পরিচালক মো. আশিকুর রহমান।
এর আগে, গত ২ জানুয়ারি রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) সার্ভার থেকে প্রায় ৩০ হাজার গ্রাহকের নথি গায়েব হয়ে যাওয়ার ঘটনায় ব্যাখ্যা তলব করেন হাইকোর্ট। ৩০ দিনের মধ্যে রাজউকের চেয়ারম্যানকে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দাখিল করতে নির্দেশ দেন আদালত। এ বিষয়ে পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন আমলে নিয়ে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত তৎকালীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
একই দিন পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনটি আদালতের নজরে আনেন দুদকের আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। এ সময় রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।