এবার শিক্ষার্থীদের আরও দায়িত্ববান হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সেনাবাহিনী। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের অফিসার্স মেসে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন সেনাবাহিনীর মিলিটারি অপারেশন ডাইরেক্টরেট কর্নেল ইন্তেখাফ হায়দার খান।
তিনি বলেন, সব ঘটনার প্রতিবাদ সহিংসভাবে করতে হবে, তা নয়। দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির পেছনে যারা ইন্ধন যুগিয়েছেন তাদের খুঁজে বের করা হবে। এছাড়া সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে দেশের মানুষকে আরও সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
কর্নেল ইন্তেখাফ বলেন, বান্দরবানের পাহাড়ি এলাকায় গত এপ্রিল থেকে সন্ত্রাসী সংগঠন কুকিচিন ন্যাশনাল আর্মির বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযান চালাচ্ছে সেনাবাহিনী। অভিযানে এখন পযন্ত ১৭৯ জন গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এ সময় তিনি বলেন, অনাকাঙ্ক্ষিত অরাজকতা প্রতিরোধ, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা, বিদেশী কূটনৈতিক ব্যক্তি-দূতাবাসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, রাষ্ট্রের কেপিআই ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রক্ষা, কল কারখানা সচল রাখা, অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার এবং চিহ্নিত অপরাধী ও নাশকতামূলক কাজের ইন্ধনদাতাদের গ্রেপ্তার করাসহ দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সেনাবাহিনী সার্বিকভাবে দায়িত্ব পালন করছে।
ইন্তেখাফ হায়দার খান বলেন, গত দুই সপ্তাহে যৌথ বাহিনীর অভিযানে শিল্পাঞ্চলে ৪০টি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি ও ১৮টি সড়ক অবরোধের ঘটনা নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রেখেছে সেনাবাহিনী। শিল্পাঞ্চল ছাড়াও ৬৩টি বিভিন্ন ধরনের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এক হাজার ৩২৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সেনাবাহিনীর এই কর্মধারা বিনা বাধায় সম্পন্ন হয়নি। ২০ জুলাই থেকে অদ্যাবধি আইন শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পালনকালে সেনাবাহিনীর ১২৩ জন সদস্য হতাহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে একজন কর্মকর্তা শাহাদত বরণ করেছেন। ৯ জন কর্মকর্তাসহ ১২২ জন বিভিন্ন মাত্রায় আহত হয়েছেন।
তিনি বলেন, সব ঘটনার প্রতিবাদ সহিংসভাবে করতে হবে, তা নয়। দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির পেছনে যারা ইন্ধন যুগিয়েছেন তাদের খুঁজে বের করা হবে। এছাড়া সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে দেশের মানুষকে আরও সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
কর্নেল ইন্তেখাফ বলেন, বান্দরবানের পাহাড়ি এলাকায় গত এপ্রিল থেকে সন্ত্রাসী সংগঠন কুকিচিন ন্যাশনাল আর্মির বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযান চালাচ্ছে সেনাবাহিনী। অভিযানে এখন পযন্ত ১৭৯ জন গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এ সময় তিনি বলেন, অনাকাঙ্ক্ষিত অরাজকতা প্রতিরোধ, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা, বিদেশী কূটনৈতিক ব্যক্তি-দূতাবাসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, রাষ্ট্রের কেপিআই ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রক্ষা, কল কারখানা সচল রাখা, অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার এবং চিহ্নিত অপরাধী ও নাশকতামূলক কাজের ইন্ধনদাতাদের গ্রেপ্তার করাসহ দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সেনাবাহিনী সার্বিকভাবে দায়িত্ব পালন করছে।
ইন্তেখাফ হায়দার খান বলেন, গত দুই সপ্তাহে যৌথ বাহিনীর অভিযানে শিল্পাঞ্চলে ৪০টি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি ও ১৮টি সড়ক অবরোধের ঘটনা নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রেখেছে সেনাবাহিনী। শিল্পাঞ্চল ছাড়াও ৬৩টি বিভিন্ন ধরনের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এক হাজার ৩২৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সেনাবাহিনীর এই কর্মধারা বিনা বাধায় সম্পন্ন হয়নি। ২০ জুলাই থেকে অদ্যাবধি আইন শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পালনকালে সেনাবাহিনীর ১২৩ জন সদস্য হতাহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে একজন কর্মকর্তা শাহাদত বরণ করেছেন। ৯ জন কর্মকর্তাসহ ১২২ জন বিভিন্ন মাত্রায় আহত হয়েছেন।