এবার দেশদ্রোহিতার অপরাধে গ্রেপ্তার সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ইস্যু নিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরের দিকে এই বৈঠক হয় বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম ফার্স্টপোস্ট।
চিন্ময় দাসকে গ্রেপ্তার এবং সংখ্যালঘুদের ওপর কথিত হামলা বৃদ্ধি নিয়ে এ দুজনের আলোচনা হয় বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি। অপর সংবাদমাধ্যম সিএনএন নিউজ-১৮ জানিয়েছে, কংগ্রেস কোনো ঝামেলা না করলে কাল শুক্রবার দেশটির লোকসভায় এ ব্যাপারে একটি বিবৃতি দিতে পারেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর।
গত ২৫ অক্টোবর বাংলাদেশ সনাতনী জাগরণ মঞ্চ বন্দর নগরী চট্টগ্রামে সমাবেশ করে। চিন্ময় কৃষ্ণ দাস এই মঞ্চের মুখপাত্র। ওই সমাবেশের পরপর চিন্ময় দাসের বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগ ওঠে।
এরপর গত ৩০ অক্টোবর চিন্ময় দাসসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানায় সেই মামলা দায়ের করেন ফিরোজ খান নামে এক ব্যক্তি। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অবমাননা করার অভিযোগে রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে এই মামলা করা হয়। এই ঘটনায় আগেই দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাদের নাম রাজেশ চৌধুরী ও হৃদয় দাস।
চিন্ময় দাসকে গ্রেপ্তারের পরই ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি বিবৃতি দিয়েছিল। পরবর্তীতে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে পাল্টা বিবৃতি দিয়ে বলা হয় ‘এটি ঢাকার অভ্যন্তরীণ বিষয়’। এছাড়া ভারতের বিবৃতি বন্ধুসুলভ নয় বলেও উল্লেখ করা হয় পাল্টা বিবৃতিতে। সূত্র: ফার্স্টপোস্ট
চিন্ময় দাসকে গ্রেপ্তার এবং সংখ্যালঘুদের ওপর কথিত হামলা বৃদ্ধি নিয়ে এ দুজনের আলোচনা হয় বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি। অপর সংবাদমাধ্যম সিএনএন নিউজ-১৮ জানিয়েছে, কংগ্রেস কোনো ঝামেলা না করলে কাল শুক্রবার দেশটির লোকসভায় এ ব্যাপারে একটি বিবৃতি দিতে পারেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর।
গত ২৫ অক্টোবর বাংলাদেশ সনাতনী জাগরণ মঞ্চ বন্দর নগরী চট্টগ্রামে সমাবেশ করে। চিন্ময় কৃষ্ণ দাস এই মঞ্চের মুখপাত্র। ওই সমাবেশের পরপর চিন্ময় দাসের বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগ ওঠে।
এরপর গত ৩০ অক্টোবর চিন্ময় দাসসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানায় সেই মামলা দায়ের করেন ফিরোজ খান নামে এক ব্যক্তি। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অবমাননা করার অভিযোগে রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে এই মামলা করা হয়। এই ঘটনায় আগেই দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাদের নাম রাজেশ চৌধুরী ও হৃদয় দাস।
চিন্ময় দাসকে গ্রেপ্তারের পরই ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি বিবৃতি দিয়েছিল। পরবর্তীতে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে পাল্টা বিবৃতি দিয়ে বলা হয় ‘এটি ঢাকার অভ্যন্তরীণ বিষয়’। এছাড়া ভারতের বিবৃতি বন্ধুসুলভ নয় বলেও উল্লেখ করা হয় পাল্টা বিবৃতিতে। সূত্র: ফার্স্টপোস্ট