এবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য সারজিস আলমের গাড়িবহরের একটি প্রাইভেটকারকে চাপা দেয়া ট্রাকটির মালিক একজন আওয়ামী লীগ নেতা। ওই নেতা শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর থেকে পলাতক আছেন।
বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সমন্বয়ক খান তালাত মোহাম্মদ রাফি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তার ভেরিফাইড অ্যাকাউন্ট থেকে লাইভে এসে এ তথ্য জানান।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, তাদের নিয়ে ষড়যন্ত্র এখনো চলছে। বন্ধ হয়নি। হাসনাত ও সারজিসের গাড়িবহরে চাপা দেয়া ওই ট্রাকটি আরও দুটি বাইকে চাপা দেয়। বাইক দুটি আমাদের ছিল। আমাদের ভাইয়েরা ট্রাকটিকে বাধা দেয়ার চেষ্টা করছিল।
রাফি আরও বলেন, ‘আমরা ট্রাকটিকে আটক করি। ওই ট্রাকটির চালক এবং হেলপারকে ধরে আমরা যখন জিজ্ঞেস করি গাড়িতে কেন চাপা দেয়া হলো? তখন তারা বলতে থাকেন- চাপা দিয়েছি, কি করবেন? মারবেন? মেরে ফেলেন। জেলে দেবেন? দেন।’
তিনি বলেন, ‘আমরা জানি না আমাদের নিরাপত্তা কতটুকু। দিন নাই, রাত নাই আমরা ছুটছি। যখন যেখানে সমস্যা হচ্ছে, আমরা যাচ্ছি এবং কথা বলছি। আমরা আমাদের জায়গা থেকে কাজ করছি। কিন্তু কিছু মহল শুরু থেকেই এখন পর্যন্ত আমাদের ক্ষতি করার জন্য উঠে পড়ে লেগে আছে। আর তারই প্রতিফলন আজ আপনারা দেখলেন।’
জানা যায়, চট্টগ্রাম আদালতের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের জানাজা ও কবর জেয়ারত করে ফেরার পথে বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে হাসনাত ও সারজিসের গাড়িবহরের একটি প্রাইভেটকারকে চাপা দেয় ট্রাকটি। প্রাইভেটকারটির সামনের অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চাপা দেয়া ট্রাকটি জব্দ করে থানায় রাখা হয়েছে। আটক করা হয়েছে চালককেও। আটক ট্রাকচালকের নাম মুজিবর রহমান (৪০)। তার বাড়ি ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বইলর গ্রামে।
এদিকে ট্রাকচালককে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে লোহাগাড়া থানার ডিউটি অফিসার এএসআই হানিফ জানিয়েছেন, এখন ট্রাকচালক ও হেলপারকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সমন্বয়ক খান তালাত মোহাম্মদ রাফি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তার ভেরিফাইড অ্যাকাউন্ট থেকে লাইভে এসে এ তথ্য জানান।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, তাদের নিয়ে ষড়যন্ত্র এখনো চলছে। বন্ধ হয়নি। হাসনাত ও সারজিসের গাড়িবহরে চাপা দেয়া ওই ট্রাকটি আরও দুটি বাইকে চাপা দেয়। বাইক দুটি আমাদের ছিল। আমাদের ভাইয়েরা ট্রাকটিকে বাধা দেয়ার চেষ্টা করছিল।
রাফি আরও বলেন, ‘আমরা ট্রাকটিকে আটক করি। ওই ট্রাকটির চালক এবং হেলপারকে ধরে আমরা যখন জিজ্ঞেস করি গাড়িতে কেন চাপা দেয়া হলো? তখন তারা বলতে থাকেন- চাপা দিয়েছি, কি করবেন? মারবেন? মেরে ফেলেন। জেলে দেবেন? দেন।’
তিনি বলেন, ‘আমরা জানি না আমাদের নিরাপত্তা কতটুকু। দিন নাই, রাত নাই আমরা ছুটছি। যখন যেখানে সমস্যা হচ্ছে, আমরা যাচ্ছি এবং কথা বলছি। আমরা আমাদের জায়গা থেকে কাজ করছি। কিন্তু কিছু মহল শুরু থেকেই এখন পর্যন্ত আমাদের ক্ষতি করার জন্য উঠে পড়ে লেগে আছে। আর তারই প্রতিফলন আজ আপনারা দেখলেন।’
জানা যায়, চট্টগ্রাম আদালতের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের জানাজা ও কবর জেয়ারত করে ফেরার পথে বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে হাসনাত ও সারজিসের গাড়িবহরের একটি প্রাইভেটকারকে চাপা দেয় ট্রাকটি। প্রাইভেটকারটির সামনের অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চাপা দেয়া ট্রাকটি জব্দ করে থানায় রাখা হয়েছে। আটক করা হয়েছে চালককেও। আটক ট্রাকচালকের নাম মুজিবর রহমান (৪০)। তার বাড়ি ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বইলর গ্রামে।
এদিকে ট্রাকচালককে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে লোহাগাড়া থানার ডিউটি অফিসার এএসআই হানিফ জানিয়েছেন, এখন ট্রাকচালক ও হেলপারকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।